ফরিদপুরে গত দুই দিন ধরে বিদ্যুৎ না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হঠাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বাসাবাড়িতে পানি সংকটের পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে খাবার। ব্যাটারি চার্জ না হওয়ায় অটোরিকশা ও ইজিবাইক চালকরা পড়েছেন বিপাকে। মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কও বন্ধ হয়ে আছে অনেক জায়গায়। শিল্প ও কলকারখানার কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জেলার ব্যবসায়ীরা।
ফরিদপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (সেবা) রুবাইদ হোসেন জানিয়েছেন, জাতীয় গ্রিডের ব্রেকারে ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ সংযোগ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। শনিবার রাতে ব্রেকার মেরামত করা হলেও রোববার সকালে ঝড়ে লাইনে গাছ পড়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ আবারও বন্ধ হয়। তবে পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক করতে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা কাজ করছেন এবং সন্ধ্যা নাগাদ পুরো জেলার বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরুদ্ধার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার গভীর রাত থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। বোয়ালমারীর স্কুল শিক্ষক কাজী আমিনুল ইসলাম জানান, “গত দুই দিনে ৯০ শতাংশ সময় বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় থাকতে হয়েছে। এতে শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে পরিবারগুলোকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।” একই অবস্থা জানালেন আলফাডাঙ্গার সংবাদকর্মী ইকবাল হোসেন, যিনি বলেন, “ঝড়-বৃষ্টিতে বিদ্যুৎ চলে গেলে তা সহজে ফিরে আসে না। গত দুই দিনে আমরা মাত্র ৩০-৪০ মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ পেয়েছি।”
এদিকে ফরিদপুরের চরভদ্রসন ও সদরপুরের চরাঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টিতে কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিম্নাঞ্চলের অনেক শাক-সবজির ক্ষেতও নষ্ট হয়েছে বলে জানা গেছে।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ফরিদপুরে গত দুই দিন ধরে বিদ্যুৎ না থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হঠাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বাসাবাড়িতে পানি সংকটের পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে খাবার। ব্যাটারি চার্জ না হওয়ায় অটোরিকশা ও ইজিবাইক চালকরা পড়েছেন বিপাকে। মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কও বন্ধ হয়ে আছে অনেক জায়গায়। শিল্প ও কলকারখানার কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জেলার ব্যবসায়ীরা।
ফরিদপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (সেবা) রুবাইদ হোসেন জানিয়েছেন, জাতীয় গ্রিডের ব্রেকারে ত্রুটির কারণে বিদ্যুৎ সংযোগ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। শনিবার রাতে ব্রেকার মেরামত করা হলেও রোববার সকালে ঝড়ে লাইনে গাছ পড়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ আবারও বন্ধ হয়। তবে পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক করতে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা কাজ করছেন এবং সন্ধ্যা নাগাদ পুরো জেলার বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরুদ্ধার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার গভীর রাত থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। বোয়ালমারীর স্কুল শিক্ষক কাজী আমিনুল ইসলাম জানান, “গত দুই দিনে ৯০ শতাংশ সময় বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় থাকতে হয়েছে। এতে শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে পরিবারগুলোকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।” একই অবস্থা জানালেন আলফাডাঙ্গার সংবাদকর্মী ইকবাল হোসেন, যিনি বলেন, “ঝড়-বৃষ্টিতে বিদ্যুৎ চলে গেলে তা সহজে ফিরে আসে না। গত দুই দিনে আমরা মাত্র ৩০-৪০ মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ পেয়েছি।”
এদিকে ফরিদপুরের চরভদ্রসন ও সদরপুরের চরাঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টিতে কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিম্নাঞ্চলের অনেক শাক-সবজির ক্ষেতও নষ্ট হয়েছে বলে জানা গেছে।