গাজীপুর বাইপাস এলাকায় তিন মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে এপিএল অ্যাপারেলস কারখানার শ্রমিকরা।
গত কয়েকমাস ধরে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ না করেই এপিএল অ্যাপারেলস কারখানার বন্ধ রাখা হয়েছে। তিন মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে শ্রমিকরা। শিল্প পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
অপরদিকে মহানগরীর কোনাবাড়ি এলাকার এম এম নীটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা টিফিন বিল, নাইট বিল এবং হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে সোমবার দুপুরে বিক্ষোভ শুরু করে। কোনো সমাধান না হওয়ায় আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে তারা ফের কাজ বন্ধ করে বিক্ষোভ শুরু করেছে।
বিচ্ছিন্নভাবে কয়েকটি কারখানা বন্ধ ছাড়া বাকি ৯৮ ভাগ কারখানায় উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রয়েছে। মাসের প্রথম দিন বেশকিছু কারখানায় দেখা গেছে চাকরি প্রত্যাশী তাদের কাগজপত্র নিয়ে কারখানাগুলোর সামনে ভিড় করেছেন। সচল কারখানাগুলোর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শ্রমিকদের দাবিদাওয়া মেনে নেয়ায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম জানিয়েছেন, গাজীপুর জেলায় আজ ৫টি কারখানা বন্ধ আছে। এর মধ্যে ৪ টি কারখানা শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া ১টি কারখানা লে-অফ ঘোষণা করা হয়েছে। ২ টি কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন আন্দোলন করছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪
গাজীপুর বাইপাস এলাকায় তিন মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে এপিএল অ্যাপারেলস কারখানার শ্রমিকরা।
গত কয়েকমাস ধরে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ না করেই এপিএল অ্যাপারেলস কারখানার বন্ধ রাখা হয়েছে। তিন মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে শ্রমিকরা। শিল্প পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
অপরদিকে মহানগরীর কোনাবাড়ি এলাকার এম এম নীটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা টিফিন বিল, নাইট বিল এবং হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে সোমবার দুপুরে বিক্ষোভ শুরু করে। কোনো সমাধান না হওয়ায় আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে তারা ফের কাজ বন্ধ করে বিক্ষোভ শুরু করেছে।
বিচ্ছিন্নভাবে কয়েকটি কারখানা বন্ধ ছাড়া বাকি ৯৮ ভাগ কারখানায় উৎপাদন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রয়েছে। মাসের প্রথম দিন বেশকিছু কারখানায় দেখা গেছে চাকরি প্রত্যাশী তাদের কাগজপত্র নিয়ে কারখানাগুলোর সামনে ভিড় করেছেন। সচল কারখানাগুলোর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শ্রমিকদের দাবিদাওয়া মেনে নেয়ায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম জানিয়েছেন, গাজীপুর জেলায় আজ ৫টি কারখানা বন্ধ আছে। এর মধ্যে ৪ টি কারখানা শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া ১টি কারখানা লে-অফ ঘোষণা করা হয়েছে। ২ টি কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন আন্দোলন করছে।