চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার ৩ নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম ঢালীর (৫৮) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ । নজরুল ইসলাম ঢালী খাদেরগাঁও ইউনিয়নের বেলুতি ঢালী বাড়ির মৃত রুস্তম ঢালীর ছেলে। বেলুতি প্রধানীয়া বাড়ির মৃত আবুল হাশেম ক্বারীর ছেলে মো. মফিজুল ইসলামের নির্মানাধীন বিল্ডিংয়ের ২য় তলার সিঁড়ির রডের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়। লাশের পাশে নজরুল ইসলাম ঢালীর ব্যবহৃত একটি স্মার্ট ফোন, একটি বাটন মোবাইল ফোন চশমা, জুতা এবং গ্যাস লাইট পাওয়া যায়।
সকালে পথচারীরা নজরুল ঢালীর ঝুলন্ত লাশ দেখে ডাক চিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন জানতে পারে। খবর পেয়ে মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালেহ আহমেদসহ পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে আসেন এবং মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করেন ।
এডিশনাল এসপি রাশেদুল ইসলাম জানান, আমাদের পি বি আই টিম আসতেছে। আসলে বিভিন্ন সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করার পর বোঝা যাবে এটা হত্যাকান্ড নাকি আত্মহত্যা।
নজরুল ইসলাম ঢালীর স্ত্রী জেসমিন আক্তার জানান, তার স্বামী নজরুল ইসলাম ঢালী ৩০ সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টায় বুকের ব্যাথা নিয়ে নারায়ণপুর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যায়। সেখান থেকে দুপুরে বাড়িতে আসে। এরপর সন্ধার আগে প্রতিদিনের মতো বাড়ির কাছে দোকানে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, রাত দশটা পর্যন্ত তার স্বামী নজরুল ইসলাম ঢালীর সাথে ফোনে যোগাযোগ ছিল। ফোনে স্ত্রীকে বলেছে বাড়ির কাছেই আছে চলে আসবে। সাড়ে দশটায় কল দিলে আর রিসিভ করে নাই।
রাতে স্বামীর খোঁজে বের হন নাই কেন জানতে চাইলে স্ত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, প্রায় দিনই রাত ১ টা বা ২ টার দিকে বাড়িতে আসে সে জন্য খোঁজ করার প্রয়োজন মনে করেন নাই।
নজরুল ইসলাম ঢালীর দুই ছেলে। বড় ছেলে চাঁদপুর সরকারি কলেজে অনার্স ৩য় বর্ষে পড়ে আর ছোট ছেলে কচুয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়ে।
মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার ৩ নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম ঢালীর (৫৮) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ । নজরুল ইসলাম ঢালী খাদেরগাঁও ইউনিয়নের বেলুতি ঢালী বাড়ির মৃত রুস্তম ঢালীর ছেলে। বেলুতি প্রধানীয়া বাড়ির মৃত আবুল হাশেম ক্বারীর ছেলে মো. মফিজুল ইসলামের নির্মানাধীন বিল্ডিংয়ের ২য় তলার সিঁড়ির রডের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়। লাশের পাশে নজরুল ইসলাম ঢালীর ব্যবহৃত একটি স্মার্ট ফোন, একটি বাটন মোবাইল ফোন চশমা, জুতা এবং গ্যাস লাইট পাওয়া যায়।
সকালে পথচারীরা নজরুল ঢালীর ঝুলন্ত লাশ দেখে ডাক চিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন জানতে পারে। খবর পেয়ে মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালেহ আহমেদসহ পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে আসেন এবং মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করেন ।
এডিশনাল এসপি রাশেদুল ইসলাম জানান, আমাদের পি বি আই টিম আসতেছে। আসলে বিভিন্ন সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করার পর বোঝা যাবে এটা হত্যাকান্ড নাকি আত্মহত্যা।
নজরুল ইসলাম ঢালীর স্ত্রী জেসমিন আক্তার জানান, তার স্বামী নজরুল ইসলাম ঢালী ৩০ সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টায় বুকের ব্যাথা নিয়ে নারায়ণপুর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যায়। সেখান থেকে দুপুরে বাড়িতে আসে। এরপর সন্ধার আগে প্রতিদিনের মতো বাড়ির কাছে দোকানে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, রাত দশটা পর্যন্ত তার স্বামী নজরুল ইসলাম ঢালীর সাথে ফোনে যোগাযোগ ছিল। ফোনে স্ত্রীকে বলেছে বাড়ির কাছেই আছে চলে আসবে। সাড়ে দশটায় কল দিলে আর রিসিভ করে নাই।
রাতে স্বামীর খোঁজে বের হন নাই কেন জানতে চাইলে স্ত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, প্রায় দিনই রাত ১ টা বা ২ টার দিকে বাড়িতে আসে সে জন্য খোঁজ করার প্রয়োজন মনে করেন নাই।
নজরুল ইসলাম ঢালীর দুই ছেলে। বড় ছেলে চাঁদপুর সরকারি কলেজে অনার্স ৩য় বর্ষে পড়ে আর ছোট ছেলে কচুয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়ে।