খাগড়াছড়ি সদরে গণপিটুনিতে এক শিক্ষকের মৃত্যুর পর পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এ কমিটি গঠন করা হয় বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে এবং নতুন করে সহিংসতা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক জানান, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য তদন্ত কমিটি কাজ করবে।
মঙ্গলবার, সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবুল হাসনাত মুহাম্মদ সোহেল রানাকে গণপিটুনিতে হত্যা করা হয়। তার মৃত্যুর পর শহরের বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়, যা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও শহরের বিভিন্ন স্থানে দোকানপাট ও যানবাহনে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, এখন পর্যন্ত ধর্ষণ এবং সরকারি কাজে বাধাদানের অভিযোগে দুটি মামলা হয়েছে, তবে শিক্ষকের হত্যার ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। নিহত শিক্ষকের পরিবারের সদস্যরা খাগড়াছড়িতে পৌঁছালে মামলাটি দায়ের করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪
খাগড়াছড়ি সদরে গণপিটুনিতে এক শিক্ষকের মৃত্যুর পর পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এ কমিটি গঠন করা হয় বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে এবং নতুন করে সহিংসতা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক জানান, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য তদন্ত কমিটি কাজ করবে।
মঙ্গলবার, সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবুল হাসনাত মুহাম্মদ সোহেল রানাকে গণপিটুনিতে হত্যা করা হয়। তার মৃত্যুর পর শহরের বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়, যা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও শহরের বিভিন্ন স্থানে দোকানপাট ও যানবাহনে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, এখন পর্যন্ত ধর্ষণ এবং সরকারি কাজে বাধাদানের অভিযোগে দুটি মামলা হয়েছে, তবে শিক্ষকের হত্যার ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। নিহত শিক্ষকের পরিবারের সদস্যরা খাগড়াছড়িতে পৌঁছালে মামলাটি দায়ের করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।