অস্ট্রেলিয়ায় গাড়িচাপায় নিহত হয়েছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন (৩৫)। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের খেজুরতলা এলাকার আমানত উল্লাহর ছেলে। গতকাল রোববার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ইসমাইলের ভাই মো. ইয়াছিন জানিয়েছেন, প্রায় এক বছর আগে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি অস্ট্রেলিয়ায় যান। সেখানে থাকা বাংলাদেশি সহকর্মীরা জানান, সিডনি শহরে গাড়িচাপায় ঘটনাস্থলেই মারা যান ইসমাইল।
এদিকে, নিহতের চাচাতো ভাই মো. শরিফ হোসেন বলেন, যে গাড়িটি ইসমাইলকে চাপা দিয়েছে, সেটি চালাচ্ছিলেন তাঁরই এক বন্ধু। ঢাকার মিরপুরের ওই বন্ধু গাড়ি চালানোর সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইসমাইলকে চাপা দেন, যার ফলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইসমাইলের মৃত্যুতে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে গভীর শোক দেখা দিয়েছে। নিহতের পরিবার অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেছে।
এ ঘটনার পর বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশি দূতাবাস বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। ঘটনার সঠিক কারণ উদ্ঘাটন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪
অস্ট্রেলিয়ায় গাড়িচাপায় নিহত হয়েছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন (৩৫)। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের খেজুরতলা এলাকার আমানত উল্লাহর ছেলে। গতকাল রোববার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ইসমাইলের ভাই মো. ইয়াছিন জানিয়েছেন, প্রায় এক বছর আগে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি অস্ট্রেলিয়ায় যান। সেখানে থাকা বাংলাদেশি সহকর্মীরা জানান, সিডনি শহরে গাড়িচাপায় ঘটনাস্থলেই মারা যান ইসমাইল।
এদিকে, নিহতের চাচাতো ভাই মো. শরিফ হোসেন বলেন, যে গাড়িটি ইসমাইলকে চাপা দিয়েছে, সেটি চালাচ্ছিলেন তাঁরই এক বন্ধু। ঢাকার মিরপুরের ওই বন্ধু গাড়ি চালানোর সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইসমাইলকে চাপা দেন, যার ফলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইসমাইলের মৃত্যুতে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে গভীর শোক দেখা দিয়েছে। নিহতের পরিবার অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেছে।
এ ঘটনার পর বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশি দূতাবাস বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। ঘটনার সঠিক কারণ উদ্ঘাটন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।