গাজীপুরের কোনাবাড়িতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি করে শিক্ষার্থী মো. হৃদয়কে হত্যা মামলার আসামি মাহমুদুল হাসান আলিমকে (২৪) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন কোনাবাড়ী থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) উৎপল কুমার সাহা।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে চারদিনের রিমান্ডে আবেদন করে আদালতের মাধ্যমে আসামীকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ওই ঘটনায় জড়িত অন্যদেরও গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।
গ্রেফতারকৃত মাহমুদুল হাসান আলিম মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার স্থায়ী নলগুড়া আকন বাড়ি এলাকার মো. বেল্লাল হোসেন এর ছেলে। এর আগে সোমবার (৭ অক্টোবর) রাতে অভিযান চালিয়ে রাজধানীর উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা যায় অভিযুক্ত মাহমুদুল হাসান আলিম পুলিশের (ভূয়া) এস আই পরিচয় দেওয়া মো. শাহীনুর রহমান এর ভাগ্নে। ইতিমধ্যে শাহীনুর রহমান এর বিরুদ্ধেও বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ উঠে। নিহত হৃদয় টাঙ্গাইলের গোপালপুরে আলমনগর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি হেমনগর ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়তেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি কোনাবাড়ী এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে অটোরিকশা চালাতেন।
পুলিশ জানায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় গত ৫ আগস্ট মো. হৃদয় বিগত সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। এ সময় কয়েকজন পুলিশের উপস্থিতি দেখতে পেয়ে হৃদয় রাস্তার পাশে অবস্থান নেন। ওই সময় শিল্প পুলিশের কর্মরত কিছু পুলিশ সদস্য কোনাবাড়ী এলাকার দায়িত্ব পালন করছিলেন।
এ সময় তারা হৃদয় কে ধরে নিয়ে এসে চর থাপ্পড় মারেন। এক সময় পুলিশের কনস্টেবল আকরাম অতি উৎসাহী হয়ে পিছন দিক থেকে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওইদিন মাহমুদুল হাসান আলিম নিহত হৃদয় এর লাশ টেনে হিচড়ে নিয়ে আসে।
ওই ঘটনায় নিহতের ফুফাতো ভাই ইব্রাহিম বাদী হয়ে কোনাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাজধানীর উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর থেকে মাহমুদুল হাসান আলিমকে গ্রেফতার করে।
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
গাজীপুরের কোনাবাড়িতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি করে শিক্ষার্থী মো. হৃদয়কে হত্যা মামলার আসামি মাহমুদুল হাসান আলিমকে (২৪) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন কোনাবাড়ী থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) উৎপল কুমার সাহা।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে চারদিনের রিমান্ডে আবেদন করে আদালতের মাধ্যমে আসামীকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ওই ঘটনায় জড়িত অন্যদেরও গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।
গ্রেফতারকৃত মাহমুদুল হাসান আলিম মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার স্থায়ী নলগুড়া আকন বাড়ি এলাকার মো. বেল্লাল হোসেন এর ছেলে। এর আগে সোমবার (৭ অক্টোবর) রাতে অভিযান চালিয়ে রাজধানীর উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা যায় অভিযুক্ত মাহমুদুল হাসান আলিম পুলিশের (ভূয়া) এস আই পরিচয় দেওয়া মো. শাহীনুর রহমান এর ভাগ্নে। ইতিমধ্যে শাহীনুর রহমান এর বিরুদ্ধেও বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ উঠে। নিহত হৃদয় টাঙ্গাইলের গোপালপুরে আলমনগর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি হেমনগর ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়তেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি কোনাবাড়ী এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে অটোরিকশা চালাতেন।
পুলিশ জানায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় গত ৫ আগস্ট মো. হৃদয় বিগত সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। এ সময় কয়েকজন পুলিশের উপস্থিতি দেখতে পেয়ে হৃদয় রাস্তার পাশে অবস্থান নেন। ওই সময় শিল্প পুলিশের কর্মরত কিছু পুলিশ সদস্য কোনাবাড়ী এলাকার দায়িত্ব পালন করছিলেন।
এ সময় তারা হৃদয় কে ধরে নিয়ে এসে চর থাপ্পড় মারেন। এক সময় পুলিশের কনস্টেবল আকরাম অতি উৎসাহী হয়ে পিছন দিক থেকে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওইদিন মাহমুদুল হাসান আলিম নিহত হৃদয় এর লাশ টেনে হিচড়ে নিয়ে আসে।
ওই ঘটনায় নিহতের ফুফাতো ভাই ইব্রাহিম বাদী হয়ে কোনাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাজধানীর উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর থেকে মাহমুদুল হাসান আলিমকে গ্রেফতার করে।