লাখো পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন পর্যটন স্পট। দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির দ্বিতীয় দিনে সকাল থেকেই পর্যটকে পূর্ণ হয়ে উঠে সমুদ্র সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট।
বালিয়াড়িতে ঘুরাঘুরি এবং কীটকটে বসে পরিবার পরিজন নিয়ে একান্ত সময় কাটাচ্ছে তারা। কেউবা ঘোড়ায় চড়ে, ওয়াটার বাইকে করে সমুদ্রে বিচরণ করে নির্মল আনন্দে মেতে উঠে। সমুদ্রে নীল জলরাশিতে ঢেউয়ের তালে তালে গা ভাসিয়ে খুশিতে আত্মহারা পর্যটকরা। আগামীকাল রবিবার শেষ হচ্ছে ছুটি। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ৪দিনের টানা ছুটির মধ্যেই চিরচেনা রুপে ফিরেছে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প।
এইবার টানা ছুটি উপলক্ষ্যে আগে থেকেই কক্সবাজারে আবাসিক হোটেল—গেস্ট হাউসে শতভাগ বুকিং সম্পন্ন হয়েছে। পর্যটক টানতে বেশিরভাগ আবাসিক হোটেল ৪০—৪৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট ঘোষণা করে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কক্সবাজার শহরের ৫ শতাধিক হোটেল—মোটেল ও গেস্ট হাউসে ধারণ ক্ষমতার বেশী পর্যটক অবস্থান করছে। সেই হিসেবে এবারের ছুটিতে প্রতিদিন দেড় লক্ষ পর্যটক কক্সবাজার অবস্থান করছেন। রেললাইন হওয়ার সুবাধে পর্যটকের সংখ্যা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে।
কলাতলী মেরিন ড্রাইভ রোড আবাসিক হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, এবারের ছুটিতে কক্সবাজারের দীর্ঘ দিনের পর্যটক খরা কেটে গেছে। এমনিতে চলতি অক্টোবর থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হয়েছে। তাই এবার ভাল ব্যবসা হওয়ার প্রত্যাশা তাদের।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ছাড়াও হিমছড়ি, দরিয়ানগর, ইনানী সৈকত, মহেশখালী, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কসহ জেলার অন্যান্য পর্যটন স্পটেও প্রচুর পর্যটক সমাগম ঘটেছে।
পর্যটকদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও অপরাধ দমনে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। কয়েকটি ভাগে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, টেকনাফ ও ইনানীসহ সব স্পটে দায়িত্ব পালন করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। সৈকতে পোশাকধারী পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টেও টহল জোরদার করা হয়েছে।
পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে অবস্থান ও কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে পুরো সৈকত নজরদারির আওতায় রাখা হয়েছে। থাকবে যৌথ টহল, জেলা প্রশাসনের মোবাইল টিম। তাছাড়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের একাধিক মোবাইল টিম টহলে সৈকতে টহল দিচ্ছে।
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪
লাখো পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন পর্যটন স্পট। দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির দ্বিতীয় দিনে সকাল থেকেই পর্যটকে পূর্ণ হয়ে উঠে সমুদ্র সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট।
বালিয়াড়িতে ঘুরাঘুরি এবং কীটকটে বসে পরিবার পরিজন নিয়ে একান্ত সময় কাটাচ্ছে তারা। কেউবা ঘোড়ায় চড়ে, ওয়াটার বাইকে করে সমুদ্রে বিচরণ করে নির্মল আনন্দে মেতে উঠে। সমুদ্রে নীল জলরাশিতে ঢেউয়ের তালে তালে গা ভাসিয়ে খুশিতে আত্মহারা পর্যটকরা। আগামীকাল রবিবার শেষ হচ্ছে ছুটি। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ৪দিনের টানা ছুটির মধ্যেই চিরচেনা রুপে ফিরেছে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প।
এইবার টানা ছুটি উপলক্ষ্যে আগে থেকেই কক্সবাজারে আবাসিক হোটেল—গেস্ট হাউসে শতভাগ বুকিং সম্পন্ন হয়েছে। পর্যটক টানতে বেশিরভাগ আবাসিক হোটেল ৪০—৪৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট ঘোষণা করে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কক্সবাজার শহরের ৫ শতাধিক হোটেল—মোটেল ও গেস্ট হাউসে ধারণ ক্ষমতার বেশী পর্যটক অবস্থান করছে। সেই হিসেবে এবারের ছুটিতে প্রতিদিন দেড় লক্ষ পর্যটক কক্সবাজার অবস্থান করছেন। রেললাইন হওয়ার সুবাধে পর্যটকের সংখ্যা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে।
কলাতলী মেরিন ড্রাইভ রোড আবাসিক হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, এবারের ছুটিতে কক্সবাজারের দীর্ঘ দিনের পর্যটক খরা কেটে গেছে। এমনিতে চলতি অক্টোবর থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হয়েছে। তাই এবার ভাল ব্যবসা হওয়ার প্রত্যাশা তাদের।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ছাড়াও হিমছড়ি, দরিয়ানগর, ইনানী সৈকত, মহেশখালী, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কসহ জেলার অন্যান্য পর্যটন স্পটেও প্রচুর পর্যটক সমাগম ঘটেছে।
পর্যটকদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও অপরাধ দমনে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। কয়েকটি ভাগে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, টেকনাফ ও ইনানীসহ সব স্পটে দায়িত্ব পালন করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। সৈকতে পোশাকধারী পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টেও টহল জোরদার করা হয়েছে।
পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে অবস্থান ও কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে পুরো সৈকত নজরদারির আওতায় রাখা হয়েছে। থাকবে যৌথ টহল, জেলা প্রশাসনের মোবাইল টিম। তাছাড়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের একাধিক মোবাইল টিম টহলে সৈকতে টহল দিচ্ছে।