শেরপুর সদর হাসপাতালে একই ইনজেকশন নেওয়ার পর ৩০ জন নারী রোগী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। রোগীদের স্বজনরা ভুল ইনজেকশনের অভিযোগ তুললেও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ একে ‘মাস হিস্টিরিয়া’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে।
রোববার রাতে মহিলা মেডিসিন ওয়ার্ডে ইনজেকশন পুশ করার পর রোগীদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট, খিঁচুনি, এবং জ্বরসহ নানা উপসর্গ দেখা দেয়। তবে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হুমায়ুন কবীর নূর জানান, এটি ভুল ইনজেকশনের কারণে নয়, বরং গণ-হিস্টিরিয়ার (মাস সাইকোজেনিক ইলনেস) ফলাফল।
স্বজনদের অভিযোগ, নার্সরা রোগীদের সেফরাড ইনজেকশন দেওয়ার পরপরই তারা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে রোগীদের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, একজন রোগীর মধ্যে ড্রাগ ফোবিয়ার কারণে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে অন্য রোগীরাও এর প্রভাবে ‘মাস হিস্টিরিয়ায়’ আক্রান্ত হন। বর্তমানে সেফরাড ইনজেকশন দেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সিভিল সার্জন মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন জানিয়েছেন, বর্তমানে সব রোগী সুস্থ আছেন।
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
শেরপুর সদর হাসপাতালে একই ইনজেকশন নেওয়ার পর ৩০ জন নারী রোগী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। রোগীদের স্বজনরা ভুল ইনজেকশনের অভিযোগ তুললেও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ একে ‘মাস হিস্টিরিয়া’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে।
রোববার রাতে মহিলা মেডিসিন ওয়ার্ডে ইনজেকশন পুশ করার পর রোগীদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট, খিঁচুনি, এবং জ্বরসহ নানা উপসর্গ দেখা দেয়। তবে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হুমায়ুন কবীর নূর জানান, এটি ভুল ইনজেকশনের কারণে নয়, বরং গণ-হিস্টিরিয়ার (মাস সাইকোজেনিক ইলনেস) ফলাফল।
স্বজনদের অভিযোগ, নার্সরা রোগীদের সেফরাড ইনজেকশন দেওয়ার পরপরই তারা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে রোগীদের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, একজন রোগীর মধ্যে ড্রাগ ফোবিয়ার কারণে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে অন্য রোগীরাও এর প্রভাবে ‘মাস হিস্টিরিয়ায়’ আক্রান্ত হন। বর্তমানে সেফরাড ইনজেকশন দেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সিভিল সার্জন মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন জানিয়েছেন, বর্তমানে সব রোগী সুস্থ আছেন।