খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মহালছড়ি উপজেলা সেনা জোনের উদ্যোগে প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান উপলক্ষ্যে বিশেষ নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত সোমবার(১৪ই অক্টোবর) মহালছড়ি সেনা জোন সদরে এ সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিহত হয়।
এ সময মতবিনিময় সভায় জোন কমান্ডার লে. কর্নেল শারিয়ার সাফকাত ভূইয়া বলেন, সবাইকে ধর্ম, বর্ণ, সম্প্রদায় ও রাজনৈতিক মতাদশের ঊর্ধ্বে যেয়ে সম্প্রীতির মহালছড়ি গড়তে হবে।
মতবিনিময় সভায় প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান উদযাপনের সার্বিক আয়োজন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতার বিষযে আলোচনা করা হয। ধর্মীয় এবং সামাজিক ঐক্য বজায় রেখে উৎসব মুখর পরিবেশে প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবরদান পালনের উদ্দেশ্যে সবাইকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।
প্রবারণা পূর্ণিমা ও চীবরদান অনুষ্ঠান উদযাপনের পাশাপাশি খাগড়াছড়ি জেলায় ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনার আলোকে সবাইকে সতর্ক অবস্থানে থাকার বিষযে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়। সভায় উপস্থিত সবাই আসন্ন প্রবারণা পূর্ণিমা ও চিবরদান অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সন্তুষ্টি প্রকাশ এবং ভবিষ্যতে যেকোন অপ্রীতিকর কলহ প্রতিরোধে কাঁধে কাঁধ মিলিযে কাজ করার ব্যাপারে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
সভায় সেনা সাবজোন কমান্ডারবৃন্দ, স্থানীয় বাঙ্গালী জনপ্রতিনিধি, সকল ধর্মাবলম্বীর প্রতিনিধি, প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির সভাপতিবৃন্দ, হেডম্যান, কারবারী, প্রিন্ট মিডিযাকর্মী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদশের ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মহালছড়ি উপজেলা সেনা জোনের উদ্যোগে প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান উপলক্ষ্যে বিশেষ নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত সোমবার(১৪ই অক্টোবর) মহালছড়ি সেনা জোন সদরে এ সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিহত হয়।
এ সময মতবিনিময় সভায় জোন কমান্ডার লে. কর্নেল শারিয়ার সাফকাত ভূইয়া বলেন, সবাইকে ধর্ম, বর্ণ, সম্প্রদায় ও রাজনৈতিক মতাদশের ঊর্ধ্বে যেয়ে সম্প্রীতির মহালছড়ি গড়তে হবে।
মতবিনিময় সভায় প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান উদযাপনের সার্বিক আয়োজন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতার বিষযে আলোচনা করা হয। ধর্মীয় এবং সামাজিক ঐক্য বজায় রেখে উৎসব মুখর পরিবেশে প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবরদান পালনের উদ্দেশ্যে সবাইকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।
প্রবারণা পূর্ণিমা ও চীবরদান অনুষ্ঠান উদযাপনের পাশাপাশি খাগড়াছড়ি জেলায় ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনার আলোকে সবাইকে সতর্ক অবস্থানে থাকার বিষযে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়। সভায় উপস্থিত সবাই আসন্ন প্রবারণা পূর্ণিমা ও চিবরদান অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সন্তুষ্টি প্রকাশ এবং ভবিষ্যতে যেকোন অপ্রীতিকর কলহ প্রতিরোধে কাঁধে কাঁধ মিলিযে কাজ করার ব্যাপারে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
সভায় সেনা সাবজোন কমান্ডারবৃন্দ, স্থানীয় বাঙ্গালী জনপ্রতিনিধি, সকল ধর্মাবলম্বীর প্রতিনিধি, প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির সভাপতিবৃন্দ, হেডম্যান, কারবারী, প্রিন্ট মিডিযাকর্মী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদশের ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।