পিলখানা হত্যাকান্ড দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব, বিডিআর, সেনাবাহিনী- সব ধ্বংস করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর হত্যাকান্ডে নিহত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে এ্যাডভোকেট রাকিন আহমেদ।
বুধবার বিকালে রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর গ্রামে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। কবর জিয়ারত শেষে নিহত শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন এবং তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
সাবেক বিডিআর বাহিনীর মহাপরিচালক নিহত মেজর জেনারেল সাকিল আহাম্মেদের ছেলে রাকিন বলেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত পিলখানা হত্যাকান্ডে অবশ্যই জড়িত। জুলাইয়ের বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা দ্বিতীয় স্বাধীনতা পেয়েছি সাহসী ছাত্র-ছাত্রী এবং আবু সাঈদ এর জন্য।
তিনি দাবি করেন, ৫ আগস্ট ও জুলাইতে যে বিপ্লব হয়েছে এটি যেন ইতিহাসের পাতায় থাকে।
পিলখানা হত্যাকন্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ওই সময় একটি ফোর্স ধ্বংস করে দেয়া ছিলো একটি গভীর ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন, আমি আসলে শহীদ বীর সাঈদের কবর জিয়ারতের জন্য এসেছি যিনি কিনা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ। শুধু তাই নয় আন্দোলনে পুলিশের সামনে বুক পেতে দিয়ে বলেছিলো ‘কর গুলি কর’। তার সাহসীকতা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার দৃশ্য বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের শত কোটি মানুষ দেখেছে। তিনি বাংলাদেশের মানুষের মাঝে কিংবদন্তি হয়ে থাকবেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা দেশকে নিয়ে ভাবেননি নিজেকে নিয়ে ভেবেছেন শুধু।
এ সময় ২০০৯ সালে ঘটে যাওয়া বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দীর্ঘদিন জেল খাটা আর চাকরিচ্যুত প্রায় ৫ শতাধিক সদস্য শহীদ আবু সাঈদের কবর জেয়ারতে অংশ নেন। নিহত শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন সহ পরিবারের সদস্যারাও উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
পিলখানা হত্যাকান্ড দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব, বিডিআর, সেনাবাহিনী- সব ধ্বংস করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিডিআর হত্যাকান্ডে নিহত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে এ্যাডভোকেট রাকিন আহমেদ।
বুধবার বিকালে রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর গ্রামে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। কবর জিয়ারত শেষে নিহত শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন এবং তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
সাবেক বিডিআর বাহিনীর মহাপরিচালক নিহত মেজর জেনারেল সাকিল আহাম্মেদের ছেলে রাকিন বলেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত পিলখানা হত্যাকান্ডে অবশ্যই জড়িত। জুলাইয়ের বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা দ্বিতীয় স্বাধীনতা পেয়েছি সাহসী ছাত্র-ছাত্রী এবং আবু সাঈদ এর জন্য।
তিনি দাবি করেন, ৫ আগস্ট ও জুলাইতে যে বিপ্লব হয়েছে এটি যেন ইতিহাসের পাতায় থাকে।
পিলখানা হত্যাকন্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ওই সময় একটি ফোর্স ধ্বংস করে দেয়া ছিলো একটি গভীর ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন, আমি আসলে শহীদ বীর সাঈদের কবর জিয়ারতের জন্য এসেছি যিনি কিনা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ। শুধু তাই নয় আন্দোলনে পুলিশের সামনে বুক পেতে দিয়ে বলেছিলো ‘কর গুলি কর’। তার সাহসীকতা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার দৃশ্য বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের শত কোটি মানুষ দেখেছে। তিনি বাংলাদেশের মানুষের মাঝে কিংবদন্তি হয়ে থাকবেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা দেশকে নিয়ে ভাবেননি নিজেকে নিয়ে ভেবেছেন শুধু।
এ সময় ২০০৯ সালে ঘটে যাওয়া বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দীর্ঘদিন জেল খাটা আর চাকরিচ্যুত প্রায় ৫ শতাধিক সদস্য শহীদ আবু সাঈদের কবর জেয়ারতে অংশ নেন। নিহত শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন সহ পরিবারের সদস্যারাও উপস্থিত ছিলেন।