দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আবুল কালাম আজাদ, শাহীন চাকলাদার এবং শওকত হাচানুর রহমান নামক তিন সাবেক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অনুসন্ধান করছে। দুদক জানতে পেরেছে, এই তিনজন ও তাদের পরিবারের সদস্যরা বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন। এজন্য আদালতে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হলে, ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন বুধবার তাঁদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ ১০০ কোটি টাকা মূল্যের জমি, ৬টি ফ্ল্যাট, ৪টি বাড়ি এবং ২০টি বাস-ট্রাকসহ বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। শওকত হাচানুর রহমানের বিরুদ্ধে জমি দখল ও চাঁদাবাজি করেও সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
দুদক মনে করছে, এ তিনজন যে কোনো সময় দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারেন। তাই তাঁদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আবুল কালাম আজাদ, শাহীন চাকলাদার এবং শওকত হাচানুর রহমান নামক তিন সাবেক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অনুসন্ধান করছে। দুদক জানতে পেরেছে, এই তিনজন ও তাদের পরিবারের সদস্যরা বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন। এজন্য আদালতে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হলে, ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন বুধবার তাঁদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ ১০০ কোটি টাকা মূল্যের জমি, ৬টি ফ্ল্যাট, ৪টি বাড়ি এবং ২০টি বাস-ট্রাকসহ বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সঙ্গে শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। শওকত হাচানুর রহমানের বিরুদ্ধে জমি দখল ও চাঁদাবাজি করেও সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
দুদক মনে করছে, এ তিনজন যে কোনো সময় দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারেন। তাই তাঁদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।