কক্সবাজার জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গণে আজ সকালে এক আইনজীবী ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল খালেক চৌধুরীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হামলার পর তিনি জেলা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
আবদুল খালেক জানান, আদালত থেকে কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে আইনজীবী নুরুল ইসলাম ও আরও কয়েকজন তাঁর ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীদের মধ্যে একটি হত্যা মামলার আসামি নুরুল হক, সিরাজুল ইসলামও ছিলেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। হামলাকারীরা তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করে আহত করেন। পরে সহকর্মী আইনজীবীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
হামলার বিষয়ে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন আবদুল খালেক। তিনি জানান, নুরুল ইসলামের সঙ্গে ইউপি নির্বাচন নিয়ে পূর্বশত্রুতা ছিল এবং এ ঘটনার জন্য তিনি মামলা করবেন।
অন্যদিকে, আইনজীবী নুরুল ইসলাম হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি হামলার সময় চেম্বারে ছিলেন না এবং তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবুল কালাম ছিদ্দিক জানিয়েছেন, অভিযোগ তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪
কক্সবাজার জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গণে আজ সকালে এক আইনজীবী ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল খালেক চৌধুরীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হামলার পর তিনি জেলা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
আবদুল খালেক জানান, আদালত থেকে কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে আইনজীবী নুরুল ইসলাম ও আরও কয়েকজন তাঁর ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীদের মধ্যে একটি হত্যা মামলার আসামি নুরুল হক, সিরাজুল ইসলামও ছিলেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। হামলাকারীরা তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করে আহত করেন। পরে সহকর্মী আইনজীবীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
হামলার বিষয়ে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন আবদুল খালেক। তিনি জানান, নুরুল ইসলামের সঙ্গে ইউপি নির্বাচন নিয়ে পূর্বশত্রুতা ছিল এবং এ ঘটনার জন্য তিনি মামলা করবেন।
অন্যদিকে, আইনজীবী নুরুল ইসলাম হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি হামলার সময় চেম্বারে ছিলেন না এবং তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবুল কালাম ছিদ্দিক জানিয়েছেন, অভিযোগ তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।