চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার অভিযোগে ৭৫ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। যাদের বেশিরভাগই অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মী। পাশাপাশি আরও ১১ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে সতর্ক করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই মোট ৮৬ জনের মধ্যে ১৪ জন ইন্টার্ন চিকিৎসক এবং ১৭ জন বিডিএস এর শিক্ষার্থী।
আজ সোমবার অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভাশেষে কলেজের অধ্যক্ষ মো. জসিম উদ্দিন ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক তসলিম উদ্দিনের স্বাক্ষরে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭ জনকে দুই বছরের জন্য, ১৫ জনকে দেড় বছরের জন্য, ৩৯ জনকে এক বছরের জন্য, ১৪ জনের জন্য ৬ মাসের বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়।
ছাত্রাবাসে অবৈধ অনুপ্রবেশ, অবৈধভাবে কক্ষ দখল, মারধর,, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে’ যুক্ত থাকা, অঙ্গীকার ভঙ্গ এবং শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করার অভিযোগ এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বলেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে গত ১১ সেপ্টেম্বর করা ১২ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল এ শাস্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে ১৪ জন ইন্টার্ন চিকিৎসকের শাস্তি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়ন করবে।
শাস্তিপ্রাপ্তদের বেশিরভাগ সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার অভিযোগে ৭৫ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। যাদের বেশিরভাগই অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মী। পাশাপাশি আরও ১১ শিক্ষার্থীকে মুচলেকা নিয়ে সতর্ক করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই মোট ৮৬ জনের মধ্যে ১৪ জন ইন্টার্ন চিকিৎসক এবং ১৭ জন বিডিএস এর শিক্ষার্থী।
আজ সোমবার অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভাশেষে কলেজের অধ্যক্ষ মো. জসিম উদ্দিন ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক তসলিম উদ্দিনের স্বাক্ষরে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭ জনকে দুই বছরের জন্য, ১৫ জনকে দেড় বছরের জন্য, ৩৯ জনকে এক বছরের জন্য, ১৪ জনের জন্য ৬ মাসের বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়।
ছাত্রাবাসে অবৈধ অনুপ্রবেশ, অবৈধভাবে কক্ষ দখল, মারধর,, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে’ যুক্ত থাকা, অঙ্গীকার ভঙ্গ এবং শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করার অভিযোগ এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বলেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে গত ১১ সেপ্টেম্বর করা ১২ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল এ শাস্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে ১৪ জন ইন্টার্ন চিকিৎসকের শাস্তি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়ন করবে।
শাস্তিপ্রাপ্তদের বেশিরভাগ সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।