হাজিরা বোনাস,বাৎসরিক বেতন, নাইট বিল, টিপিন বিল বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছে গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকার দুইটি পোশাক কারখানার কয়েক হাজার পোশাক শ্রমিক।
শনিবার (২ নভেম্বর) সকাল ৮ টা থেকে গাজীপুর সিটি করপোরেশন এর কোনাবাড়ী জরুন এলাকায় ইসলাম গ্রুপ ও কোনাবাড়ীতে তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা কারখানার ভিতরে মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মবিরতি পালন শুরু করেন।
আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, শিল্প পুলিশ ও গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছেন।
জানা যায়, ইসলাম গ্রুপের শ্রমিকরা ২১ দফা ও তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা ১৬ দফা দাবি আদায়ে এ কর্মবিরতি পালন করছেন।
ইসলাম গ্রুপের শ্রমিকরা জানান, কারখানার ম্যানেজার শফিক, সিদ্দিক, আমির, ইসলাম, করিম,এপিএম জাহিদ, বোরহান, ওবায়দুল, এইচ আর অফিসার জয়নাল, লাইনচিপ শামীম, মোজাম্মেল, রবিউল, হুমায়ূন ও সুমনসহ এদেরকে চাকুরীচ্যুত করতে হবে।
এছাড়াও সার্ভিস বেনিফিট ১০০% এবং বেসিকের ৬৩% দিতে হবে। হাজিরা বোনাস ১হাজার টাকা, টিফিন বিল ৫০ টাকা, নাইট বিল ২০০ টাকা, বাৎসরিক বেতন ৫% বাড়ানোসহ ২১ দফা দাবি পেশ করেন।
এছাড়াও মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা জানান, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় দিতে হবে। বাৎসরিক বেতন ১০% হারে বৃদ্ধি করতে হবে।
ঈদুল ফিতরের ছুটি সর্বনিম্ন ১০ দিন ঈদুল আযহা ১২ দিন ১২ রবিউল আওয়াল ও বিশ্ব ইজতামা মোনজাতের দিন এবং পূজার ছুটি ২ দিন বাধ্যতামুলক দিতে হবে। এর পরিবর্তে কোন ধরনের জেনারেল ডিউটি করানো যাবে না বলে জানিয়েছেন কারখানার শ্রমিকরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তুষকার এক শ্রমিক জানান, হাজিরা বোনাস ১০০০ হাজার, নাইট বিল ২০০, টিফিন বিল ৫০ টাকা মাতৃত্যকালীন ছুটি ১২০ দিনসহ ১৬ দফা দাবি তাদের।
এসব বিষয়ে জানতে তুষকা গ্রুপের পরিচালক তারেক হাসান এবং ইসলাম গ্রুপের এডমিন অফিসার রবিউল ইসলাম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে কেউ ফোন রিসিভ করেননি।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ কোনাবাড়ী জোনের পুলিশ পরিদর্শক মোর্শেদ জামান জানান,সকাল থেকে কোনাবাড়ী ও জরুন এলাকায় ইসলাম গ্রুপ এবং তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি আদায়ে কারখানার ভিতরে মূল ফটকের সামনে কর্মবিরতি পালন করছে। উভয় কারখানার কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলছেন তাদের দাবি দাওয়া পূরণে।
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪
হাজিরা বোনাস,বাৎসরিক বেতন, নাইট বিল, টিপিন বিল বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছে গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকার দুইটি পোশাক কারখানার কয়েক হাজার পোশাক শ্রমিক।
শনিবার (২ নভেম্বর) সকাল ৮ টা থেকে গাজীপুর সিটি করপোরেশন এর কোনাবাড়ী জরুন এলাকায় ইসলাম গ্রুপ ও কোনাবাড়ীতে তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা কারখানার ভিতরে মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মবিরতি পালন শুরু করেন।
আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, শিল্প পুলিশ ও গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছেন।
জানা যায়, ইসলাম গ্রুপের শ্রমিকরা ২১ দফা ও তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা ১৬ দফা দাবি আদায়ে এ কর্মবিরতি পালন করছেন।
ইসলাম গ্রুপের শ্রমিকরা জানান, কারখানার ম্যানেজার শফিক, সিদ্দিক, আমির, ইসলাম, করিম,এপিএম জাহিদ, বোরহান, ওবায়দুল, এইচ আর অফিসার জয়নাল, লাইনচিপ শামীম, মোজাম্মেল, রবিউল, হুমায়ূন ও সুমনসহ এদেরকে চাকুরীচ্যুত করতে হবে।
এছাড়াও সার্ভিস বেনিফিট ১০০% এবং বেসিকের ৬৩% দিতে হবে। হাজিরা বোনাস ১হাজার টাকা, টিফিন বিল ৫০ টাকা, নাইট বিল ২০০ টাকা, বাৎসরিক বেতন ৫% বাড়ানোসহ ২১ দফা দাবি পেশ করেন।
এছাড়াও মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা জানান, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় দিতে হবে। বাৎসরিক বেতন ১০% হারে বৃদ্ধি করতে হবে।
ঈদুল ফিতরের ছুটি সর্বনিম্ন ১০ দিন ঈদুল আযহা ১২ দিন ১২ রবিউল আওয়াল ও বিশ্ব ইজতামা মোনজাতের দিন এবং পূজার ছুটি ২ দিন বাধ্যতামুলক দিতে হবে। এর পরিবর্তে কোন ধরনের জেনারেল ডিউটি করানো যাবে না বলে জানিয়েছেন কারখানার শ্রমিকরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তুষকার এক শ্রমিক জানান, হাজিরা বোনাস ১০০০ হাজার, নাইট বিল ২০০, টিফিন বিল ৫০ টাকা মাতৃত্যকালীন ছুটি ১২০ দিনসহ ১৬ দফা দাবি তাদের।
এসব বিষয়ে জানতে তুষকা গ্রুপের পরিচালক তারেক হাসান এবং ইসলাম গ্রুপের এডমিন অফিসার রবিউল ইসলাম এর সাথে যোগাযোগ করা হলে কেউ ফোন রিসিভ করেননি।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ কোনাবাড়ী জোনের পুলিশ পরিদর্শক মোর্শেদ জামান জানান,সকাল থেকে কোনাবাড়ী ও জরুন এলাকায় ইসলাম গ্রুপ এবং তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি আদায়ে কারখানার ভিতরে মূল ফটকের সামনে কর্মবিরতি পালন করছে। উভয় কারখানার কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলছেন তাদের দাবি দাওয়া পূরণে।