কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া অপহৃত ৯জন কৃষক দুই লাখ ৭৪ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে।
আজ সোমবার (৪ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে তারা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে।
উদ্ধার হওয়া অপহৃতরা হলেন- নুরুল ইসলামের ছেলে আনোয়ার, বাঁচা মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন, জালাল আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিন, আবুল হোছনের ছেলে আবু বকর, নুরুল আলমের ছেলে মুহাম্মদ আলম, আজিজুর রহমানের ছেলে কফিল ও নুরুল হোছন। তবে দুই রোহিঙ্গার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
অপহৃত পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, অপহরণকারীর সদস্যরা প্রথমে এক জনের কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করে। কোন উপায় না পেয়ে দুই লাখ ৭৪ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে অপহৃতদের ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। তাদেরকে মারধর করেছে ডাকাতরা। এখন তাদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
মুক্তিপণের বিষয় অস্বীকার করে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে কি না সেটা আমরা জানিনা। ভুক্তভোগী পরিবার আমাদের মুক্তিপণের কথা বলেনি।তবে অপহৃত স্বজনরা বলেছে, অপহৃতরা ফিরে এসেছে।
সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া অপহৃত ৯জন কৃষক দুই লাখ ৭৪ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে।
আজ সোমবার (৪ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে তারা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে।
উদ্ধার হওয়া অপহৃতরা হলেন- নুরুল ইসলামের ছেলে আনোয়ার, বাঁচা মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন, জালাল আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিন, আবুল হোছনের ছেলে আবু বকর, নুরুল আলমের ছেলে মুহাম্মদ আলম, আজিজুর রহমানের ছেলে কফিল ও নুরুল হোছন। তবে দুই রোহিঙ্গার নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
অপহৃত পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, অপহরণকারীর সদস্যরা প্রথমে এক জনের কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করে। কোন উপায় না পেয়ে দুই লাখ ৭৪ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে অপহৃতদের ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। তাদেরকে মারধর করেছে ডাকাতরা। এখন তাদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
মুক্তিপণের বিষয় অস্বীকার করে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে কি না সেটা আমরা জানিনা। ভুক্তভোগী পরিবার আমাদের মুক্তিপণের কথা বলেনি।তবে অপহৃত স্বজনরা বলেছে, অপহৃতরা ফিরে এসেছে।