ঢাকার ধামরাইয়ে শাশুড়ির রান্না ঘরে পুত্রবধূর মুরগি যাওয়া’কে কেন্দ্র করে কুলসুম আক্তার (৩০) নামে এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনা একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আহ বৃহস্পতিবার সকালে ধামরাই উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের পাইকপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন ধামরাই থানার এসআই মো. আজাহারুল ইসলাম।
নিহত কুলসুম আক্তার (৩০) ওই এলাকার ইয়ার হোসেনের স্ত্রী। তিনি চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। এছাড়াও পাঁচ বছরের এক ছেলে রয়েছে তার।
আটক আমিনা খাতুন ধামরাইয়ের কুশুরা ইউনিয়নের বান্নাখোলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি নিহতের নানী শাশুড়ি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. ইকবাল হোসেন বাদি হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে ধামরাই থানায় অভিযোগ করেছেন। তারা হচ্ছেন- নিহতের শাশুড়ি সুর্য বানু (৪৫), শ্বশুর আয়নাল পাগলা (৫৫), ননদ ইয়াছমিন (১৯) ও নানী শাশুড়ি আমিনা খাতুন (৬০)। এদের মধ্যে আমিনা খাতুনকে পুলিশ আটক করলেও অন্যরা পালিয়েছে।
অভিযোগের বরাত দিয়ে ওসি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ছয় বছর আগে পারিবারিকভাবে ইয়ার হোসেনের সঙ্গে কুলসুম আক্তারের বিয়ে হয়। তখন থেকেই তার সঙ্গে স্বামীর পরিবারের সদস্যরা ঝগড়া বিবাদ করতো। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার সকালের দিকে গৃহবধূ কুলসুমের পালিত মুরগি শাশুড়ির রান্নাঘরে যাওয়াকে কেন্দ্র করে তর্ক বাঁধে। এর জেরে এক পর্যায়ে অভিযুক্তরা গৃহবধূকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে।
ওসি আরও জানান, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এসআই মো. আজাহারুল ইসলাম বলেন, সুরতহালে নিহতের কপালের ডান চোখে জখম, মুখ, পিঠসহ সারা গায়ে জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যদের আটকের চেষ্টা চলছে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকার ধামরাইয়ে শাশুড়ির রান্না ঘরে পুত্রবধূর মুরগি যাওয়া’কে কেন্দ্র করে কুলসুম আক্তার (৩০) নামে এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনা একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আহ বৃহস্পতিবার সকালে ধামরাই উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের পাইকপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন ধামরাই থানার এসআই মো. আজাহারুল ইসলাম।
নিহত কুলসুম আক্তার (৩০) ওই এলাকার ইয়ার হোসেনের স্ত্রী। তিনি চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। এছাড়াও পাঁচ বছরের এক ছেলে রয়েছে তার।
আটক আমিনা খাতুন ধামরাইয়ের কুশুরা ইউনিয়নের বান্নাখোলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি নিহতের নানী শাশুড়ি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. ইকবাল হোসেন বাদি হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে ধামরাই থানায় অভিযোগ করেছেন। তারা হচ্ছেন- নিহতের শাশুড়ি সুর্য বানু (৪৫), শ্বশুর আয়নাল পাগলা (৫৫), ননদ ইয়াছমিন (১৯) ও নানী শাশুড়ি আমিনা খাতুন (৬০)। এদের মধ্যে আমিনা খাতুনকে পুলিশ আটক করলেও অন্যরা পালিয়েছে।
অভিযোগের বরাত দিয়ে ওসি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ছয় বছর আগে পারিবারিকভাবে ইয়ার হোসেনের সঙ্গে কুলসুম আক্তারের বিয়ে হয়। তখন থেকেই তার সঙ্গে স্বামীর পরিবারের সদস্যরা ঝগড়া বিবাদ করতো। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার সকালের দিকে গৃহবধূ কুলসুমের পালিত মুরগি শাশুড়ির রান্নাঘরে যাওয়াকে কেন্দ্র করে তর্ক বাঁধে। এর জেরে এক পর্যায়ে অভিযুক্তরা গৃহবধূকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে।
ওসি আরও জানান, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এসআই মো. আজাহারুল ইসলাম বলেন, সুরতহালে নিহতের কপালের ডান চোখে জখম, মুখ, পিঠসহ সারা গায়ে জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যদের আটকের চেষ্টা চলছে।