কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের বিচ্ছিন্ন দ্বীপ সোনাদিয়া। এই সোনাদিয়ায় সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে একমাত্র সোনাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অত্র বিদ্যালয়ে ১২০ জন শিক্ষার্থীর পাঠদানের জন্য রয়েছে মাত্র ২ জন শিক্ষক।
প্রাক্ প্রাথমিক শ্রেণি হতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শ্রেণি কক্ষে পাঠদানের জন্য ছয়জন শিক্ষকের পদ থাকলেও বর্তমানে আছে দুইজন। এই দুইজন শিক্ষকের মধ্যে একজন প্রধান শিক্ষক এবং আরেকজন প্রেষণে সহকারী শিক্ষক। এরই মধ্যে প্রধান শিক্ষকও বদলী হয়েছেন অন্য বিদ্যালয়ে। প্রেষণে থাকা সহকারী শিক্ষকও থাকবেন আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বলতে গেলে এ বিদ্যালয়ে বর্তমানে কোন স্থায়ী শিক্ষক নেই। সদ্য বদলীর আদেশ পাওয়া প্রধান শিক্ষক মোক্তার আহমদ জানান, অন্য বিদ্যালয়ে বদলীর আদেশ পেয়েও শিক্ষক সংকটের কারণে নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে এ বিদ্যালয়ে পাঠদান করে যাচ্ছেন।
সোনাদিয়ার দ্বীপবাসীরা জানান, ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টি রয়েছে সবসময় শিক্ষক সংকটে। এ বিদ্যালয়ের জন্যে একাধিকবার শিক্ষক বদলী করা হলেও দুর্গম এলাকা ভেবে তারা যোগদান করেনি।
উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা শামসুল আলম জানান, শিক্ষক সংকট নিরসনকল্পে গত মাসে সোনাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রেষণে একজন শিক্ষক দেওয়া হয়েছে। আরো শিক্ষক দেওয়ার এব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে। দ্রুত সময়ে শিক্ষক সংকট নিরসন হবে।
বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের বিচ্ছিন্ন দ্বীপ সোনাদিয়া। এই সোনাদিয়ায় সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে একমাত্র সোনাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অত্র বিদ্যালয়ে ১২০ জন শিক্ষার্থীর পাঠদানের জন্য রয়েছে মাত্র ২ জন শিক্ষক।
প্রাক্ প্রাথমিক শ্রেণি হতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শ্রেণি কক্ষে পাঠদানের জন্য ছয়জন শিক্ষকের পদ থাকলেও বর্তমানে আছে দুইজন। এই দুইজন শিক্ষকের মধ্যে একজন প্রধান শিক্ষক এবং আরেকজন প্রেষণে সহকারী শিক্ষক। এরই মধ্যে প্রধান শিক্ষকও বদলী হয়েছেন অন্য বিদ্যালয়ে। প্রেষণে থাকা সহকারী শিক্ষকও থাকবেন আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বলতে গেলে এ বিদ্যালয়ে বর্তমানে কোন স্থায়ী শিক্ষক নেই। সদ্য বদলীর আদেশ পাওয়া প্রধান শিক্ষক মোক্তার আহমদ জানান, অন্য বিদ্যালয়ে বদলীর আদেশ পেয়েও শিক্ষক সংকটের কারণে নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে এ বিদ্যালয়ে পাঠদান করে যাচ্ছেন।
সোনাদিয়ার দ্বীপবাসীরা জানান, ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টি রয়েছে সবসময় শিক্ষক সংকটে। এ বিদ্যালয়ের জন্যে একাধিকবার শিক্ষক বদলী করা হলেও দুর্গম এলাকা ভেবে তারা যোগদান করেনি।
উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা শামসুল আলম জানান, শিক্ষক সংকট নিরসনকল্পে গত মাসে সোনাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রেষণে একজন শিক্ষক দেওয়া হয়েছে। আরো শিক্ষক দেওয়ার এব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে। দ্রুত সময়ে শিক্ষক সংকট নিরসন হবে।