বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের সাবেক অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর (৩৮) জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশের পর প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ করছেন তার ভক্ত সমর্থকরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর আদালত ভবনের সামনে এ বিক্ষোভে তাদের সঙ্গে শামিল হয়েছে আইনজীবীরাও। আদালতের নিরাপত্তায় সকাল থেকে পুলিশ-বিজিবি মোতায়েন করা হলেও তাদের তেমন তৎপরতা দেখা যায়নি।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের আইনজীবী স্বরূপ কান্তি নাথ বলেছেন, হাকিম আদালতের আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে আমরা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মিস মামলা করেছি।
বিক্ষোভের সময় জয় শ্রী রাম স্লোগানের পাশাপাশি ‘চেয়ে ছিলাম অধিকার, পেয়ে গেলাম কারাগার’, ‘কথায় কথায় বাংলা ছাড়, বাংলা কি তোর বাপ দাদার’, ‘এক দুই তিন চার, সব শালারা বাটপার’ স্লোগান দিতে থাকেন।
এদিন বেলা পৌনে ১১টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়। তাকে প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে আদালত তোলার সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন সেখানে।
সোয়া ১২টার দিকে চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে পুলিশ-বিজিবি-এপিবিএন সদস্যদের পাহারায় আদালত ভবন থেকে নামিয়ে নিচে রাখা প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এসময় প্রিজন ভ্যান থেকে সমবেতদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস। তিনি বলেন, ‘আমরা ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন করেছি। আমরা রাষ্ট্র এবং সরকারের বিরুদ্ধে নই। ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে যে নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের আশা দেখা দিয়েছে- আমরা সনাতনীরা তার অংশ। আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৮ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালাবেন। আবেগকে শক্তিতে পরিণত করে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করবেন। রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতাকে প্রাধান্য দেবেন- এটা আশা করছি। রাষ্ট্র অস্থিতিশীল হয় বা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নষ্ট হয়- এমন কিছু করব না।’
সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধসহ আট দফা দাবি আদায়ের নেতৃত্ব দিয়ে আসা চট্টগ্রাম পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে সোমবার ঢাকা বিমান বন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা এরপর রাত থেকে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু হয়।
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের সাবেক অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর (৩৮) জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশের পর প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ করছেন তার ভক্ত সমর্থকরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর আদালত ভবনের সামনে এ বিক্ষোভে তাদের সঙ্গে শামিল হয়েছে আইনজীবীরাও। আদালতের নিরাপত্তায় সকাল থেকে পুলিশ-বিজিবি মোতায়েন করা হলেও তাদের তেমন তৎপরতা দেখা যায়নি।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের আইনজীবী স্বরূপ কান্তি নাথ বলেছেন, হাকিম আদালতের আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে আমরা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মিস মামলা করেছি।
বিক্ষোভের সময় জয় শ্রী রাম স্লোগানের পাশাপাশি ‘চেয়ে ছিলাম অধিকার, পেয়ে গেলাম কারাগার’, ‘কথায় কথায় বাংলা ছাড়, বাংলা কি তোর বাপ দাদার’, ‘এক দুই তিন চার, সব শালারা বাটপার’ স্লোগান দিতে থাকেন।
এদিন বেলা পৌনে ১১টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়। তাকে প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে আদালত তোলার সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন সেখানে।
সোয়া ১২টার দিকে চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে পুলিশ-বিজিবি-এপিবিএন সদস্যদের পাহারায় আদালত ভবন থেকে নামিয়ে নিচে রাখা প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এসময় প্রিজন ভ্যান থেকে সমবেতদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস। তিনি বলেন, ‘আমরা ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন করেছি। আমরা রাষ্ট্র এবং সরকারের বিরুদ্ধে নই। ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে যে নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের আশা দেখা দিয়েছে- আমরা সনাতনীরা তার অংশ। আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৮ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালাবেন। আবেগকে শক্তিতে পরিণত করে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করবেন। রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতাকে প্রাধান্য দেবেন- এটা আশা করছি। রাষ্ট্র অস্থিতিশীল হয় বা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নষ্ট হয়- এমন কিছু করব না।’
সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধসহ আট দফা দাবি আদায়ের নেতৃত্ব দিয়ে আসা চট্টগ্রাম পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে সোমবার ঢাকা বিমান বন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা এরপর রাত থেকে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু হয়।