চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম মহানগরের আমীর শাহজাহান চৌধুরী।
মঙ্গলবার রাতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিহত আইনজীবীর মরদেহ দেখতে গিয়ে তিনি জানান, “ইসকনের সন্ত্রাসীদের আজ রাতের মধ্যেই গ্রেপ্তার করতে হবে। ধর্মের নামে সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা আমরা মেনে নেব না।”
শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ইসকনের এই ধরনের কার্যকলাপ সনাতনী ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে না বরং তারা সশস্ত্র ক্যাডার হিসেবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “যদি গ্রেপ্তার না করা হয়, আমরা বৃহত্তর কর্মসূচির ঘোষণা দিতে বাধ্য হব।”
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় অভিযুক্ত চিন্ময় দাশ ব্রহ্মচারীকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর মঙ্গলবার চট্টগ্রামে আনা হয়। আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার পথে সংঘর্ষের সময় আইনজীবী সাইফুলের ওপর হামলা হয় এবং তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন জানান, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সাইফুলকে হত্যা করা হয়েছে এবং সংঘর্ষে আরও ২০ জন আইনজীবী আহত হয়েছেন।
শাহজাহান চৌধুরী দাবি করেন, শান্তিপ্রিয় জনগণের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তিনি বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্র চলছে এবং আমাদের কাছে এর প্রমাণ রয়েছে।”
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং আইনজীবীদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম মহানগরের আমীর শাহজাহান চৌধুরী।
মঙ্গলবার রাতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিহত আইনজীবীর মরদেহ দেখতে গিয়ে তিনি জানান, “ইসকনের সন্ত্রাসীদের আজ রাতের মধ্যেই গ্রেপ্তার করতে হবে। ধর্মের নামে সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা আমরা মেনে নেব না।”
শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ইসকনের এই ধরনের কার্যকলাপ সনাতনী ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে না বরং তারা সশস্ত্র ক্যাডার হিসেবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “যদি গ্রেপ্তার না করা হয়, আমরা বৃহত্তর কর্মসূচির ঘোষণা দিতে বাধ্য হব।”
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় অভিযুক্ত চিন্ময় দাশ ব্রহ্মচারীকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর মঙ্গলবার চট্টগ্রামে আনা হয়। আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার পথে সংঘর্ষের সময় আইনজীবী সাইফুলের ওপর হামলা হয় এবং তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন জানান, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সাইফুলকে হত্যা করা হয়েছে এবং সংঘর্ষে আরও ২০ জন আইনজীবী আহত হয়েছেন।
শাহজাহান চৌধুরী দাবি করেন, শান্তিপ্রিয় জনগণের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তিনি বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্র চলছে এবং আমাদের কাছে এর প্রমাণ রয়েছে।”
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং আইনজীবীদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।