বাংলাদেশের সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতারা একদিনের মধ্যে সংগঠনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দাবি না মানলে ‘অহিংস আন্দোলন’ আরও বেগবান করা হবে।
মঙ্গলবার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোটের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ কুমার হালদার বলেন, “চিন্ময় দাশকে মুক্তি না দেওয়া হলে সারাদেশে অহিংস আন্দোলন আরও শক্তিশালী হবে। এই আন্দোলন কেবল বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে।”
উল্লেখ্য, সনাতনী সম্প্রদায়ের দাবি আদায়ে আন্দোলনরত চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সোমবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে। এর পর থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে তার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মঙ্গলবার তাকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো হয়।
প্রসেনজিৎ কুমার হালদার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের নতুন সরকারের সূচনা হলেও সনাতনী সম্প্রদায় এখনও বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। আমাদের আন্দোলন কোনো নির্দিষ্ট সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং আমাদের অধিকারের প্রশ্নে। আমরা দাবি জানাই, যারা সনাতনীদের ওপর হামলা করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।”
সোমবার ও মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আদালত এলাকা থেকে নামার পথে সংঘর্ষে এক আইনজীবীর মৃত্যু ঘটে। এই পরিস্থিতিতে জোটের নেতারা অবিলম্বে চিন্ময় দাশের মুক্তি ও আট দফা দাবি আদায়ে আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতারা একদিনের মধ্যে সংগঠনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দাবি না মানলে ‘অহিংস আন্দোলন’ আরও বেগবান করা হবে।
মঙ্গলবার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোটের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ কুমার হালদার বলেন, “চিন্ময় দাশকে মুক্তি না দেওয়া হলে সারাদেশে অহিংস আন্দোলন আরও শক্তিশালী হবে। এই আন্দোলন কেবল বাংলাদেশে সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে।”
উল্লেখ্য, সনাতনী সম্প্রদায়ের দাবি আদায়ে আন্দোলনরত চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সোমবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে। এর পর থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে তার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মঙ্গলবার তাকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হলে তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো হয়।
প্রসেনজিৎ কুমার হালদার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের নতুন সরকারের সূচনা হলেও সনাতনী সম্প্রদায় এখনও বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। আমাদের আন্দোলন কোনো নির্দিষ্ট সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং আমাদের অধিকারের প্রশ্নে। আমরা দাবি জানাই, যারা সনাতনীদের ওপর হামলা করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।”
সোমবার ও মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আদালত এলাকা থেকে নামার পথে সংঘর্ষে এক আইনজীবীর মৃত্যু ঘটে। এই পরিস্থিতিতে জোটের নেতারা অবিলম্বে চিন্ময় দাশের মুক্তি ও আট দফা দাবি আদায়ে আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।