রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সাবেক শিক্ষক পিএম সফিকুল ইসলামকে শনিবার বিকেলে নগরীর সাধুরমোড় এলাকায় একদল লোক মারধর করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি মেহেদী মাসুদ জানান, বিকেল ৫টার দিকে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। বর্তমানে তিনি পুলিশের হেফাজতে আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে তিনি বাড়ি থেকে কিছু দূরে হাঁটছিলেন। স্থানীয়রা তাকে চিনতে পেরে ঘিরে ধরে মাঠে আটকে মারধর করে। এ ঘটনার একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
পিএম সফিকুল ইসলামের দাবি, পাড়ার কিছু যুবক তাকে আটকে ৭ লাখ টাকা দাবি করেছিল। তিনি কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত নন এবং তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই।
পুলিশ জানিয়েছে, তার বাড়ি বাগমারা থানায়। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কি না, তা জানতে বাগমারা থানায় বার্তা পাঠানো হয়েছে। এছাড়া, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনার পর তার বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সফিকুল ইসলাম অতীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল প্যানেলের সক্রিয় নেতা ছিলেন। তিনি ২০২৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রার্থী ছিলেন, তবে মনোনয়ন পাননি।
উদ্ধারের সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে বলে জানিয়েছে থানা কর্তৃপক্ষ। তবে তার কাছে চাঁদা দাবির বিষয়টি নিশ্চিত করেনি পুলিশ।
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সাবেক শিক্ষক পিএম সফিকুল ইসলামকে শনিবার বিকেলে নগরীর সাধুরমোড় এলাকায় একদল লোক মারধর করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি মেহেদী মাসুদ জানান, বিকেল ৫টার দিকে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। বর্তমানে তিনি পুলিশের হেফাজতে আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে তিনি বাড়ি থেকে কিছু দূরে হাঁটছিলেন। স্থানীয়রা তাকে চিনতে পেরে ঘিরে ধরে মাঠে আটকে মারধর করে। এ ঘটনার একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
পিএম সফিকুল ইসলামের দাবি, পাড়ার কিছু যুবক তাকে আটকে ৭ লাখ টাকা দাবি করেছিল। তিনি কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত নন এবং তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই।
পুলিশ জানিয়েছে, তার বাড়ি বাগমারা থানায়। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কি না, তা জানতে বাগমারা থানায় বার্তা পাঠানো হয়েছে। এছাড়া, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনার পর তার বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সফিকুল ইসলাম অতীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল প্যানেলের সক্রিয় নেতা ছিলেন। তিনি ২০২৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রার্থী ছিলেন, তবে মনোনয়ন পাননি।
উদ্ধারের সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে বলে জানিয়েছে থানা কর্তৃপক্ষ। তবে তার কাছে চাঁদা দাবির বিষয়টি নিশ্চিত করেনি পুলিশ।