ঘন কুয়াশার কারণে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের ডালসড়ক এলাকায় ছয়টি ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে মো. হুসাইন (৩৫) নামে এক ট্রাকচালক ও অজ্ঞাত এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহত চালক ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জের সিদ্দিকের ছেলে। এ দুর্ঘটনায় অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন।
সোমবার সকাল ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর সড়কের দুই পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
স্থানীয় দোকানি মিলন সরদার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার সকাল ৭টার কিছু আগে বালি ভর্তি একটি ডাম্প ট্রাক রাস্তার ওপর ঘুরতে গেলে প্রথমে একটি পাথরবোঝাই ট্রাক এসে ধাক্কা দেয়। এরপর উভয়দিক থেকে আসা আরও চারটি ট্রাক ওই দুই ট্রাকে ধাক্কা দিলে একটি রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা অনেক চেষ্টার পর আহতদের উদ্ধার করেন। ওই ঘটনায় প্রায় দুই ঘণ্টা নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হয়। সদর থানা ও হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
নাটোর সড়ক বিভাগ বলছে, সড়কের ওপর দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাকগুলো সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে বনপাড়া থেকে রেকার আনা হচ্ছে। রেকার পৌঁছালে ট্রাক সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
নাটোর সদর হাসপাতাল সূত্র জানায়, আহত চার জনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হোসাইনের মৃত্যু হয়। আহত সোহাগ ও সাইফুলকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে অবস্থার অবনতি হওয়ায় হায়দার নামে একজনকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
নাটোর সদর থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান জানান, সদর থানার একদল পুলিশ প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে ওই মহাসড়ক যানজটমুক্ত করে। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক।
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
ঘন কুয়াশার কারণে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের ডালসড়ক এলাকায় ছয়টি ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে মো. হুসাইন (৩৫) নামে এক ট্রাকচালক ও অজ্ঞাত এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহত চালক ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জের সিদ্দিকের ছেলে। এ দুর্ঘটনায় অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন।
সোমবার সকাল ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর সড়কের দুই পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
স্থানীয় দোকানি মিলন সরদার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার সকাল ৭টার কিছু আগে বালি ভর্তি একটি ডাম্প ট্রাক রাস্তার ওপর ঘুরতে গেলে প্রথমে একটি পাথরবোঝাই ট্রাক এসে ধাক্কা দেয়। এরপর উভয়দিক থেকে আসা আরও চারটি ট্রাক ওই দুই ট্রাকে ধাক্কা দিলে একটি রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা অনেক চেষ্টার পর আহতদের উদ্ধার করেন। ওই ঘটনায় প্রায় দুই ঘণ্টা নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হয়। সদর থানা ও হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
নাটোর সড়ক বিভাগ বলছে, সড়কের ওপর দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাকগুলো সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে বনপাড়া থেকে রেকার আনা হচ্ছে। রেকার পৌঁছালে ট্রাক সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
নাটোর সদর হাসপাতাল সূত্র জানায়, আহত চার জনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হোসাইনের মৃত্যু হয়। আহত সোহাগ ও সাইফুলকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে অবস্থার অবনতি হওয়ায় হায়দার নামে একজনকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
নাটোর সদর থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান জানান, সদর থানার একদল পুলিশ প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে ওই মহাসড়ক যানজটমুক্ত করে। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক।