রোহিঙ্গাদের সমাবেশ
শরনার্থী জীবন থেকে নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলে তাদের স্বদেশে ফিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন কুতুপালং ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নেতারা। তারা বলেন, শরণার্থী জীবন আর নয়, আমরা মায়ানমারে ফিরে যেতে চাই।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টায় কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১ এর ওয়েস্ট মাঠে আয়োজিত এক সমাবেশে তারা এ দাবী করে।এ সময় সমাবেশটি জনসমুদ্রে পরিনত হয়।
এর আগে ভোর থেকে বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গারা জড়ো হতে থাকে সমাবেশের উদ্দেশ্যে। এসময় বিভিন্ন রোহিঙ্গা নেতার বক্তব্যে আকুতি ছিল শরণার্থী জীবন আর নয়, আমরা মায়ানমারে ফিরে যেতে চাই।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শান্তি- শৃঙ্খলা বজায় রাখা সহ সম্প্রতি মায়ানমারের রাখাইনে আরকান আর্মির শক্তিশালী অবস্থানের প্রতিক্রিয়ার কথাও তুলে ধরা হয় সমাবেশে।
তারা বলেন, মায়ানমারের জান্তা সরকার রোহিঙ্গাদের ওপর যে গণহত্যা করেছিলো তার সঠিক ন্যায় বিচার চাই। সেই সাথে রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা এবং মর্যাদা পূর্ণ প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে সমাবেশে দাবী করা হয়।
রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প-১ ওয়েস্টের ই/৬ ব্লক সংলগ্ন মফিজের মাঠে রোহিঙ্গা নেতা দীল মোহাম্মদের নেতৃত্বে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলা সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতা আবু আলম, আব্দুল রহিম, মৌলভি জুবায়ের, মৌলভি রহমত করিম, আনোয়ার সাদেক, মাস্টার মুজিব এবং দীল মোহাম্মদ বক্তব্য রাখেন।
এছাড়াও বিভিন্ন রোহিঙ্গা গ্রুপ ভিত্তিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে রোহিঙ্গারা তিনটি বিষয়বস্তুর উপর জোর দেন।
উখিয়া-টেকনাফ সকল মাদ্রাসার মুফতি ও ওলামায়ে কেরামরা সকল রোহিঙ্গাদের ইত্তেফাক ও ইত্তেহাদের (ঐক্য) লক্ষ্যে একতাবদ্ধ হওয়ার ঘোষণা দেন। প্রত্যাবাসন মোকাবেলায় সকলকে উদ্বুদ্ধ করা এবং নিজ দেশ মায়ানমারে প্রত্যাবর্তন বিষয়ে বিশদ আলোচনা করা।
রোহিঙ্গাদের সমাবেশ
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
শরনার্থী জীবন থেকে নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলে তাদের স্বদেশে ফিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন কুতুপালং ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নেতারা। তারা বলেন, শরণার্থী জীবন আর নয়, আমরা মায়ানমারে ফিরে যেতে চাই।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টায় কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১ এর ওয়েস্ট মাঠে আয়োজিত এক সমাবেশে তারা এ দাবী করে।এ সময় সমাবেশটি জনসমুদ্রে পরিনত হয়।
এর আগে ভোর থেকে বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গারা জড়ো হতে থাকে সমাবেশের উদ্দেশ্যে। এসময় বিভিন্ন রোহিঙ্গা নেতার বক্তব্যে আকুতি ছিল শরণার্থী জীবন আর নয়, আমরা মায়ানমারে ফিরে যেতে চাই।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শান্তি- শৃঙ্খলা বজায় রাখা সহ সম্প্রতি মায়ানমারের রাখাইনে আরকান আর্মির শক্তিশালী অবস্থানের প্রতিক্রিয়ার কথাও তুলে ধরা হয় সমাবেশে।
তারা বলেন, মায়ানমারের জান্তা সরকার রোহিঙ্গাদের ওপর যে গণহত্যা করেছিলো তার সঠিক ন্যায় বিচার চাই। সেই সাথে রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তা এবং মর্যাদা পূর্ণ প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে সমাবেশে দাবী করা হয়।
রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প-১ ওয়েস্টের ই/৬ ব্লক সংলগ্ন মফিজের মাঠে রোহিঙ্গা নেতা দীল মোহাম্মদের নেতৃত্বে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলা সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতা আবু আলম, আব্দুল রহিম, মৌলভি জুবায়ের, মৌলভি রহমত করিম, আনোয়ার সাদেক, মাস্টার মুজিব এবং দীল মোহাম্মদ বক্তব্য রাখেন।
এছাড়াও বিভিন্ন রোহিঙ্গা গ্রুপ ভিত্তিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে রোহিঙ্গারা তিনটি বিষয়বস্তুর উপর জোর দেন।
উখিয়া-টেকনাফ সকল মাদ্রাসার মুফতি ও ওলামায়ে কেরামরা সকল রোহিঙ্গাদের ইত্তেফাক ও ইত্তেহাদের (ঐক্য) লক্ষ্যে একতাবদ্ধ হওয়ার ঘোষণা দেন। প্রত্যাবাসন মোকাবেলায় সকলকে উদ্বুদ্ধ করা এবং নিজ দেশ মায়ানমারে প্রত্যাবর্তন বিষয়ে বিশদ আলোচনা করা।