ইসলামি ব্যাংকের ২৩ লক্ষ টাকার ঋণ ৮৩ লাখ টাকা শোধ করার জন্য গ্রাহকের বিরুদ্ধে ২টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানা যায়, বিগত ২০১০ সালে ওই ব্যাংক থেকে ২৩ লক্ষ টাকা ঋণ নেন গ্রাহক ব্যবসায়ী নুর মোহাম্মদ চৌধুরী। তিনি ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে ৩ লক্ষ টাকা ঋণ পরিশোধও করেন। বাকি ২০ লক্ষ টাকার মধ্যে ২০১১ সালে ২৫ লক্ষ টাকা শোধ করা হয়েছে। ব্যাংকের কাগজপত্রে যার প্রমাণ রয়েছে।
ওই সময় কক্সবাজার শাখা ব্যবস্হাপক জুবায়ের আজম অতিরিক্ত আরও ৬ লক্ষ টাকা ব্যাংক পাওনা রয়েছে বলে গ্রাহককে জানান। ওই ৬ লক্ষ টাকা গ্রাহক চৌধুরী আদায়ে অক্ষম হলে শাখা ব্যবস্হাপক ওই সুদের দাবিকৃত টাকা হেড অফিস থেকে মওকুফ করার জন্য পরামর্শ দিয়েও উল্টো গ্রাহকের নিজ একাউন্ট থেকে ১৬ লক্ষ টাকা ধাপে ধাপে কেটে নিয়েছে বলে প্রমাণ আছে ভুক্তভোগী নুর মোহাম্মদ চৌধুরীর কাছে।
ঋণ নেওয়ার সময় গ্রাহক ব্যাংকে জমির মূল দলিল ও ১২ খানা খালি চেক জমা রাখেন ওই ব্যাংকে। তৎকালীন ইসলামি ব্যাংকের কক্সবাজার শাখার ব্যবস্হাপক জুবায়ের আজম নানা তালবাহনা করে গ্রাহকের খালি ব্যাংক চেক দিয়ে ২টি মামলা দায়ের করে গ্রাহকের সম্মান হানির পাশাপাশি জেলসহ বিভিন্ন হয়রানি করে আরও চড়া সুদ হিসেবে ৬০ লক্ষ টাকা দাবি করেন। না হয় বাকি ৮ খানা খালি ব্যাংক চেক দিয়ে আবারও কোটি টাকার মামলা দায়ের করবেন বলে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছেন। ব্যাংক যদি এভাবে চড়া সুদ নিয়ে থাকে গ্রাহকরা সর্বসান্ত হয়ে যাবে বলে চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
ব্যাংকের চড়া সুদ থেকে রেহাই পেতে এরকম ভুক্তভোগী গ্রাহকগণ বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। খালি চেকগুলো দিয়ে ২টি মামলা দায়ের করে তাকে আর্থিক ও মানসিকভাবে হয়রানি করা হয়।
আওয়ামী দোসরদের প্রেতাত্মারা এভাবে গ্রাহক নুর মোহাম্মদ চৌধুরী তথা ভুক্তভোগীকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। এমনকি মোটা অংকের বিনিময়ে ওই মিথ্যা মামলার রায়ও জুবায়ের আজম গং পক্ষে নিয়েছে বলে গ্রাহক অভিযোগ করেন। ভুক্তভোগী নুর মোহাম্মদ চৌধুরীর সামাজিক ও ব্যক্তিগত সম্মান হানির ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে।
এদিকে, ২০১০ সালে ঋণ নেওয়ার সময় ১২ খানা খালি চেক ও জমির মূল দলিল খতিয়ান দেয়া হয়েছে। রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য এটর্নি পাওয়ারও দেয়া হয়েছে। ২৫ লক্ষ টাকা পরিশোধের সময় জমির মূল দলিল ফেরত দিলেও পাওয়ার অব এটর্নি বাতিল করে নাই এবং চেকগুলোও ফেরত দেয়নি।এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে তদন্ত পূর্বক বিহীত ব্যবস্হা গ্রহণের অনুরোধ জানান ভুক্তভোগী গ্রাহক।
তখন খালি ১২টি চেক নিয়ে ৮টি মামলা দায়ের করবে বলে হুমকি - ধমকি দিয়ে ২টি মামলা দায়ের করেছেন এবং ভবিষ্যতে ৮টি খালি চেকের বিপরীতে আরও ৪ টি মামলা দায়ের করবেন বলে গ্রাহককে হুমকিতে রাখেন ওই ব্যাংক কর্মকর্ত। ৪টি চেক দিয়ে ২টি মামলা যথাক্রমে এসটি মামলা নং ১৩৬/২০১৬ মোট ১৬,৯৪,৬২৭ লক্ষ টাকার মামলা অপরটি এসটি মামলা নং ৭৯৪/২০১৮৪,৬৮ ০০০/ লক্ষ টাকার মামলা তথা মোট ২১,৬২৬২৭ টাকার মামলা দায়ের করেছে আওয়ামী দোসর জুবায়ের আজম ম্যানেজার ইসলামী ব্যাংক গং। সর্বসাকুল্য ৬০ লক্ষ টাকাসহ আরও দাবি করছে তৎকালীন শাখা ব্যবস্হাপক আজম গং।
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
ইসলামি ব্যাংকের ২৩ লক্ষ টাকার ঋণ ৮৩ লাখ টাকা শোধ করার জন্য গ্রাহকের বিরুদ্ধে ২টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানা যায়, বিগত ২০১০ সালে ওই ব্যাংক থেকে ২৩ লক্ষ টাকা ঋণ নেন গ্রাহক ব্যবসায়ী নুর মোহাম্মদ চৌধুরী। তিনি ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে ৩ লক্ষ টাকা ঋণ পরিশোধও করেন। বাকি ২০ লক্ষ টাকার মধ্যে ২০১১ সালে ২৫ লক্ষ টাকা শোধ করা হয়েছে। ব্যাংকের কাগজপত্রে যার প্রমাণ রয়েছে।
ওই সময় কক্সবাজার শাখা ব্যবস্হাপক জুবায়ের আজম অতিরিক্ত আরও ৬ লক্ষ টাকা ব্যাংক পাওনা রয়েছে বলে গ্রাহককে জানান। ওই ৬ লক্ষ টাকা গ্রাহক চৌধুরী আদায়ে অক্ষম হলে শাখা ব্যবস্হাপক ওই সুদের দাবিকৃত টাকা হেড অফিস থেকে মওকুফ করার জন্য পরামর্শ দিয়েও উল্টো গ্রাহকের নিজ একাউন্ট থেকে ১৬ লক্ষ টাকা ধাপে ধাপে কেটে নিয়েছে বলে প্রমাণ আছে ভুক্তভোগী নুর মোহাম্মদ চৌধুরীর কাছে।
ঋণ নেওয়ার সময় গ্রাহক ব্যাংকে জমির মূল দলিল ও ১২ খানা খালি চেক জমা রাখেন ওই ব্যাংকে। তৎকালীন ইসলামি ব্যাংকের কক্সবাজার শাখার ব্যবস্হাপক জুবায়ের আজম নানা তালবাহনা করে গ্রাহকের খালি ব্যাংক চেক দিয়ে ২টি মামলা দায়ের করে গ্রাহকের সম্মান হানির পাশাপাশি জেলসহ বিভিন্ন হয়রানি করে আরও চড়া সুদ হিসেবে ৬০ লক্ষ টাকা দাবি করেন। না হয় বাকি ৮ খানা খালি ব্যাংক চেক দিয়ে আবারও কোটি টাকার মামলা দায়ের করবেন বলে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছেন। ব্যাংক যদি এভাবে চড়া সুদ নিয়ে থাকে গ্রাহকরা সর্বসান্ত হয়ে যাবে বলে চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
ব্যাংকের চড়া সুদ থেকে রেহাই পেতে এরকম ভুক্তভোগী গ্রাহকগণ বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। খালি চেকগুলো দিয়ে ২টি মামলা দায়ের করে তাকে আর্থিক ও মানসিকভাবে হয়রানি করা হয়।
আওয়ামী দোসরদের প্রেতাত্মারা এভাবে গ্রাহক নুর মোহাম্মদ চৌধুরী তথা ভুক্তভোগীকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। এমনকি মোটা অংকের বিনিময়ে ওই মিথ্যা মামলার রায়ও জুবায়ের আজম গং পক্ষে নিয়েছে বলে গ্রাহক অভিযোগ করেন। ভুক্তভোগী নুর মোহাম্মদ চৌধুরীর সামাজিক ও ব্যক্তিগত সম্মান হানির ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে।
এদিকে, ২০১০ সালে ঋণ নেওয়ার সময় ১২ খানা খালি চেক ও জমির মূল দলিল খতিয়ান দেয়া হয়েছে। রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য এটর্নি পাওয়ারও দেয়া হয়েছে। ২৫ লক্ষ টাকা পরিশোধের সময় জমির মূল দলিল ফেরত দিলেও পাওয়ার অব এটর্নি বাতিল করে নাই এবং চেকগুলোও ফেরত দেয়নি।এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে তদন্ত পূর্বক বিহীত ব্যবস্হা গ্রহণের অনুরোধ জানান ভুক্তভোগী গ্রাহক।
তখন খালি ১২টি চেক নিয়ে ৮টি মামলা দায়ের করবে বলে হুমকি - ধমকি দিয়ে ২টি মামলা দায়ের করেছেন এবং ভবিষ্যতে ৮টি খালি চেকের বিপরীতে আরও ৪ টি মামলা দায়ের করবেন বলে গ্রাহককে হুমকিতে রাখেন ওই ব্যাংক কর্মকর্ত। ৪টি চেক দিয়ে ২টি মামলা যথাক্রমে এসটি মামলা নং ১৩৬/২০১৬ মোট ১৬,৯৪,৬২৭ লক্ষ টাকার মামলা অপরটি এসটি মামলা নং ৭৯৪/২০১৮৪,৬৮ ০০০/ লক্ষ টাকার মামলা তথা মোট ২১,৬২৬২৭ টাকার মামলা দায়ের করেছে আওয়ামী দোসর জুবায়ের আজম ম্যানেজার ইসলামী ব্যাংক গং। সর্বসাকুল্য ৬০ লক্ষ টাকাসহ আরও দাবি করছে তৎকালীন শাখা ব্যবস্হাপক আজম গং।