সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ১৩ বাংলাদেশিকে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গত রোববার রাতে তারা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢোকার সময় বিএসএফের হাতে আটক হন। বিষয়টি গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় নিশ্চিত করেছেন বিজিবি সিলেট-৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান।
আটককৃতদের মধ্যে ৯ জন সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার এবং ৪ জন গোয়াইনঘাট উপজেলার বাসিন্দা।
জৈন্তাপুর উপজেলা: সাজু আহমদ (২০), পিতা ফখলুল ইসলাম,সজিব (১৯), পিতা মোস্তফা মিয়া,রুহুল (২০), পিতা বিল্লাল হোসেন, আরিফ (১৯), পিতা ইলাল মিয়া, মোবারক (১৯), পিতা জামাল মিয়া, রনি (১৯), পিতা আবদুল্লাহ মিয়া,সোহাগ (১৯), পিতা বশির মিয়া।
গোয়াইনঘাট উপজেলা: শামীম (২১), পিতা আয়ুব আলী, হাবিব আহমদ (২২), পিতা সিদ্দিক আলী, ইব্রাহিম (১৯), পিতা মোহাম্মদ আলী, নয়ন (১৯), পিতা মতিন মিয়া।
স্থানীয়রা জানান, এই ১৩ জন ভারতীয় চিনি চোরাচালানের উদ্দেশ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। রোববার রাতে তামাবিল এলাকার সীমান্ত দিয়ে তারা ভারতে ঢুকে বিএসএফের হাতে ধরা পড়েন। তাদেরকে ভারতের ডাউকি এলাকায় একটি চিনির গুদাম থেকে আটক করা হয়।
তামাবিলের স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্যমতে, এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে চিনি চোরাচালানে জড়িত। স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, চোরাচালানের জন্য সীমান্ত এলাকায় একটি সুসংগঠিত নেটওয়ার্ক সক্রিয় রয়েছে।
বিজিবি সিলেট-৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান জানান, বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা নিশ্চিত করে যে, সোমবার ভোর রাত ৪টার দিকে তামাবিল সীমান্তের বিপরীতে ভারতের ডাউকি এলাকার ৫০০ গজ ভেতরে ১৩ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং চোরাচালানের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “বিএসএফ আটককৃতদের ডাউকি থানায় হস্তান্তর করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের পক্ষ থেকে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।”
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমেদ জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কেউ নিখোঁজ বা আটকের বিষয়ে কোনো অভিযোগ করেনি। স্থানীয় সূত্রে ঘটনা শুনলেও পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে অবগত নয়।
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ১৩ বাংলাদেশিকে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গত রোববার রাতে তারা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢোকার সময় বিএসএফের হাতে আটক হন। বিষয়টি গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় নিশ্চিত করেছেন বিজিবি সিলেট-৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান।
আটককৃতদের মধ্যে ৯ জন সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার এবং ৪ জন গোয়াইনঘাট উপজেলার বাসিন্দা।
জৈন্তাপুর উপজেলা: সাজু আহমদ (২০), পিতা ফখলুল ইসলাম,সজিব (১৯), পিতা মোস্তফা মিয়া,রুহুল (২০), পিতা বিল্লাল হোসেন, আরিফ (১৯), পিতা ইলাল মিয়া, মোবারক (১৯), পিতা জামাল মিয়া, রনি (১৯), পিতা আবদুল্লাহ মিয়া,সোহাগ (১৯), পিতা বশির মিয়া।
গোয়াইনঘাট উপজেলা: শামীম (২১), পিতা আয়ুব আলী, হাবিব আহমদ (২২), পিতা সিদ্দিক আলী, ইব্রাহিম (১৯), পিতা মোহাম্মদ আলী, নয়ন (১৯), পিতা মতিন মিয়া।
স্থানীয়রা জানান, এই ১৩ জন ভারতীয় চিনি চোরাচালানের উদ্দেশ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। রোববার রাতে তামাবিল এলাকার সীমান্ত দিয়ে তারা ভারতে ঢুকে বিএসএফের হাতে ধরা পড়েন। তাদেরকে ভারতের ডাউকি এলাকায় একটি চিনির গুদাম থেকে আটক করা হয়।
তামাবিলের স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্যমতে, এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে চিনি চোরাচালানে জড়িত। স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, চোরাচালানের জন্য সীমান্ত এলাকায় একটি সুসংগঠিত নেটওয়ার্ক সক্রিয় রয়েছে।
বিজিবি সিলেট-৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান জানান, বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা নিশ্চিত করে যে, সোমবার ভোর রাত ৪টার দিকে তামাবিল সীমান্তের বিপরীতে ভারতের ডাউকি এলাকার ৫০০ গজ ভেতরে ১৩ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং চোরাচালানের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “বিএসএফ আটককৃতদের ডাউকি থানায় হস্তান্তর করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের পক্ষ থেকে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।”
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমেদ জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কেউ নিখোঁজ বা আটকের বিষয়ে কোনো অভিযোগ করেনি। স্থানীয় সূত্রে ঘটনা শুনলেও পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে অবগত নয়।