কবর থেকে তোলা হলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত চাঁদপুরের আবুল হোসেনের লাশ। নিহত হবার ৫ মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য এ লাশ উত্তোলন করেছে পুলিশ।
গত সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে শহীদ আবুল হোসেনের মরদেহ উত্তোলন করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পঠানো হয়।
জানা যায়, গত ১৯ জুলাই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নারায়নগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় গুলির আঘাতে আবুল হোসেন নিহত হয়। পরবর্তীতে তার সাথে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ঠিকানার সূত্র ধরে তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নের দক্ষিণ বালিয়া নিয়ে আসেন। নিহত আবুল হোসেনের মা শাহিদা বেগম বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করেছিলেন।
এদিকে আবুল হোসেনের লাশ ময়নাতদন্ত না করে দাফন করায় লাশটি কবর থেকে উত্তোলন করা হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা থানার এস আই মোঃ মিজানুর রহমান। তিনি জানান, গত ২১ আগষ্ট ফতুল্লা থানায় একটি মামলা হয়। যার নং-১৫। এতে ৮০ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২০০/২৫০ জনকে আসমমী করা হয়। মামলার তদন্তের স্বার্থে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশটি উত্তোলন করা হয়।
এদিকে নিহত আবুল হোসেনের পরিবারের দাবি তারা যেনো এই নির্মম হত্যার সুষ্ঠু বিচার পায়। সেজন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
কবর থেকে তোলা হলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত চাঁদপুরের আবুল হোসেনের লাশ। নিহত হবার ৫ মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য এ লাশ উত্তোলন করেছে পুলিশ।
গত সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে শহীদ আবুল হোসেনের মরদেহ উত্তোলন করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পঠানো হয়।
জানা যায়, গত ১৯ জুলাই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নারায়নগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় গুলির আঘাতে আবুল হোসেন নিহত হয়। পরবর্তীতে তার সাথে থাকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ঠিকানার সূত্র ধরে তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নের দক্ষিণ বালিয়া নিয়ে আসেন। নিহত আবুল হোসেনের মা শাহিদা বেগম বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করেছিলেন।
এদিকে আবুল হোসেনের লাশ ময়নাতদন্ত না করে দাফন করায় লাশটি কবর থেকে উত্তোলন করা হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা থানার এস আই মোঃ মিজানুর রহমান। তিনি জানান, গত ২১ আগষ্ট ফতুল্লা থানায় একটি মামলা হয়। যার নং-১৫। এতে ৮০ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২০০/২৫০ জনকে আসমমী করা হয়। মামলার তদন্তের স্বার্থে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশটি উত্তোলন করা হয়।
এদিকে নিহত আবুল হোসেনের পরিবারের দাবি তারা যেনো এই নির্মম হত্যার সুষ্ঠু বিচার পায়। সেজন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন তারা।