সিদ্ধিরগঞ্জে ভোটারের তথ্য সংগ্রহকারী এক শিক্ষককে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী তথ্য সংগ্রহকারী শিক্ষক আমিনুল হাসান (৩৮)। গত মঙ্গলবার দুপুর ১ টার ফুদিকে সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বার্মাস্ট্যান্ড এলাকায় সরা খাতুন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তন কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। তিনি সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বাগপাড়া এলাকার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক। অভিযুক্ত মো. মাসুম (৩৫) গোদনাইল এলাকার বাসিন্দা।
থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানা যায়, মো. মাসুম গত মঙ্গলবার দুপুরে সফুরা খাতুন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষক আমিনুলকে গালাগালির এক পর্যায়ে মারধর করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করেন। এ সময় বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষকরা তার প্রতিবাদ করেন। অভিযুক্ত মাসুম সুযোগ পেলে আমিনুলকে খুন করার হুমকি দিয়ে চলে যান।
মাসুম জানায়, ইতোপূর্বে শিক্ষক আমিনুল নির্বাচন কমিশনের দেওয়া ভোটার ফরমে শিক্ষক আমিনুল ইচ্ছা করে তাঁর স্ত্রীর ভোটার নিবন্ধনে ভুল করেছেন।
এ ঘটনায় তার সাথে বিরোধ চলছিল। আমিনুল জানায়, আমি কোন ভুল করিনি। তাছাড়া ভুল হলে শুদ্ধ করার নিয়ম রয়েছে। শুদ্ধ করার আবেদন না করে আমাকে মারধরসহ হত্যার হুমকি দিচ্ছে। এ ঘটনায় আমিনুল সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহিনুর আলম বলেন, ২০২০ সালে এনআইডি কার্ডের তথ্য ভুল নিয়ে ওই শিক্ষকের সঙ্গে মাসুমের বিরোধ ছিল।
এর জেরে মাসুম ও শিক্ষক আমিনুলের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় আমিনুল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
সিদ্ধিরগঞ্জে ভোটারের তথ্য সংগ্রহকারী এক শিক্ষককে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী তথ্য সংগ্রহকারী শিক্ষক আমিনুল হাসান (৩৮)। গত মঙ্গলবার দুপুর ১ টার ফুদিকে সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বার্মাস্ট্যান্ড এলাকায় সরা খাতুন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তন কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। তিনি সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বাগপাড়া এলাকার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক। অভিযুক্ত মো. মাসুম (৩৫) গোদনাইল এলাকার বাসিন্দা।
থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানা যায়, মো. মাসুম গত মঙ্গলবার দুপুরে সফুরা খাতুন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষক আমিনুলকে গালাগালির এক পর্যায়ে মারধর করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করেন। এ সময় বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষকরা তার প্রতিবাদ করেন। অভিযুক্ত মাসুম সুযোগ পেলে আমিনুলকে খুন করার হুমকি দিয়ে চলে যান।
মাসুম জানায়, ইতোপূর্বে শিক্ষক আমিনুল নির্বাচন কমিশনের দেওয়া ভোটার ফরমে শিক্ষক আমিনুল ইচ্ছা করে তাঁর স্ত্রীর ভোটার নিবন্ধনে ভুল করেছেন।
এ ঘটনায় তার সাথে বিরোধ চলছিল। আমিনুল জানায়, আমি কোন ভুল করিনি। তাছাড়া ভুল হলে শুদ্ধ করার নিয়ম রয়েছে। শুদ্ধ করার আবেদন না করে আমাকে মারধরসহ হত্যার হুমকি দিচ্ছে। এ ঘটনায় আমিনুল সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহিনুর আলম বলেন, ২০২০ সালে এনআইডি কার্ডের তথ্য ভুল নিয়ে ওই শিক্ষকের সঙ্গে মাসুমের বিরোধ ছিল।
এর জেরে মাসুম ও শিক্ষক আমিনুলের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় আমিনুল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।