খাদ্যে ভেজাল দেওয়া হচ্ছে দেদারছে। এ কারণে খাদ্য অনিরাপদ হয়ে পড়ছে। ভেজালের ভিড়ে নিরাপদ খাদ্য মিলছে না। কিন্তু জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিরাপদ খাদ্যের কোন বিকল্প নেই । তাই খাদ্য নিরাপদ করতে গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগার কাজ শুরু করেছে। এতে মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হবে। যারা ভেজাল দেয়, তাদের মধ্যে একটা ভীতির সঞ্চার ঘটবে। ভেজালকারীরা মনে করবেন ভেজাল টেস্ট করার একটা উপায় তৈরি হয়েছে। সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। ২৬ জানুয়ারি রোববার বিকেলে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. গোলাম কবির, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খানম উপস্থিত ছিলেন।
পরে ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগারে বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামানকে দেখানো হয়।
প্রথম দিনে পাউরুটি টেস্টে পটামিয়াম গ্লোমেটের উপস্থিতি পাওয়া গেছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন জানিয়েছেন।
ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিরাপদ খাদ্য। আমরা প্রতিরোধমূলক কাজ বেশি করি। মানুষকে শাস্তি দেওয়ার থেকে সচেতন করলে সেটার রেজাল্ট টেকসই হয়। ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষারগার দিয়ে আমরা কেমিক্যাল টেস্টগুলো করি। আমাদের জেলায় মিনি ল্যাবরেটরি আছে। সেখানে আমরা মেইক্রোভিয়াল টেস্টগুলো করতে পারি। ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষারগারে দুধের এটিবায়োটিক, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন ফেরঅক্সসাইড, ইউরিয়া টেস্ট করা যায়। হলুদের চক পাউডার ও কাপড়ের ডাইং হিসেবে ব্যবহৃত ক্ষতিকারক কেমিক্যাল মেটানিল ইয়েলো টেস্ট করা হয় ।
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
খাদ্যে ভেজাল দেওয়া হচ্ছে দেদারছে। এ কারণে খাদ্য অনিরাপদ হয়ে পড়ছে। ভেজালের ভিড়ে নিরাপদ খাদ্য মিলছে না। কিন্তু জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিরাপদ খাদ্যের কোন বিকল্প নেই । তাই খাদ্য নিরাপদ করতে গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগার কাজ শুরু করেছে। এতে মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হবে। যারা ভেজাল দেয়, তাদের মধ্যে একটা ভীতির সঞ্চার ঘটবে। ভেজালকারীরা মনে করবেন ভেজাল টেস্ট করার একটা উপায় তৈরি হয়েছে। সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। ২৬ জানুয়ারি রোববার বিকেলে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. গোলাম কবির, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খানম উপস্থিত ছিলেন।
পরে ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগারে বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামানকে দেখানো হয়।
প্রথম দিনে পাউরুটি টেস্টে পটামিয়াম গ্লোমেটের উপস্থিতি পাওয়া গেছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন জানিয়েছেন।
ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিরাপদ খাদ্য। আমরা প্রতিরোধমূলক কাজ বেশি করি। মানুষকে শাস্তি দেওয়ার থেকে সচেতন করলে সেটার রেজাল্ট টেকসই হয়। ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষারগার দিয়ে আমরা কেমিক্যাল টেস্টগুলো করি। আমাদের জেলায় মিনি ল্যাবরেটরি আছে। সেখানে আমরা মেইক্রোভিয়াল টেস্টগুলো করতে পারি। ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষারগারে দুধের এটিবায়োটিক, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন ফেরঅক্সসাইড, ইউরিয়া টেস্ট করা যায়। হলুদের চক পাউডার ও কাপড়ের ডাইং হিসেবে ব্যবহৃত ক্ষতিকারক কেমিক্যাল মেটানিল ইয়েলো টেস্ট করা হয় ।