বগুড়ার সদর থানার লুণ্ঠিত দুটি আগ্নেয়াস্ত্র পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে স্থানীয়দের সহায়তায় সদর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) এসএম মঈন উদ্দীনের নেতৃত্বে পুলিশ এই অস্ত্র উদ্ধার করে।
বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নের ঘোলাগাড়ী পূর্বপাড়া গ্রামের বাবলু মিয়ার পুকুর থেকে অস্ত্র দুটি উদ্ধার করা হয়।
অস্ত্র দুটি হলো একটি এলএমজি এবং একটি চায়না রাইফেল যা গত বছরের ৫ আগস্ট সদর থানা থেকে লুট করা হয়েছিল। অস্ত্রগুলোর গায়ে থাকা নাম্বার যাচাই করে নিশ্চিত হওয়া গেছে অস্ত্রগুলো লুটের ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শী রাশেদুল ইসলাম জনি জানান, বিকেলে জমিতে কীটনাশক দিতে গিয়ে পুকুরের কাদায় দুটি অস্ত্রের নল বের হয়ে থাকতে দেখি। পরে আশপাশের লোকজনকে ডেকে বিষয়টি জানাই।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশ অস্ত্র দুটি উদ্ধার করে। ওসি এসএম মঈনুদ্দনি জানান, ‘পুকুরে কাদামাটির মধ্যে অস্ত্র দুটি পাওয়া যায়। এগুলো লুণ্ঠতি অস্ত্র হওয়ার বিষয়টি আমরা নিশ্চিত। পুকুরের মধ্যে আরও অস্ত্র থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এজন্য পুকুর সেচে তল্লাশি চালানোর প্রক্রিয়া চলছে। উদ্ধারকৃত অস্ত্র দুটি থানায় নিয়ে আসা হয়েছে এবং তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
বগুড়ার সদর থানার লুণ্ঠিত দুটি আগ্নেয়াস্ত্র পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেলে স্থানীয়দের সহায়তায় সদর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) এসএম মঈন উদ্দীনের নেতৃত্বে পুলিশ এই অস্ত্র উদ্ধার করে।
বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নের ঘোলাগাড়ী পূর্বপাড়া গ্রামের বাবলু মিয়ার পুকুর থেকে অস্ত্র দুটি উদ্ধার করা হয়।
অস্ত্র দুটি হলো একটি এলএমজি এবং একটি চায়না রাইফেল যা গত বছরের ৫ আগস্ট সদর থানা থেকে লুট করা হয়েছিল। অস্ত্রগুলোর গায়ে থাকা নাম্বার যাচাই করে নিশ্চিত হওয়া গেছে অস্ত্রগুলো লুটের ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শী রাশেদুল ইসলাম জনি জানান, বিকেলে জমিতে কীটনাশক দিতে গিয়ে পুকুরের কাদায় দুটি অস্ত্রের নল বের হয়ে থাকতে দেখি। পরে আশপাশের লোকজনকে ডেকে বিষয়টি জানাই।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশ অস্ত্র দুটি উদ্ধার করে। ওসি এসএম মঈনুদ্দনি জানান, ‘পুকুরে কাদামাটির মধ্যে অস্ত্র দুটি পাওয়া যায়। এগুলো লুণ্ঠতি অস্ত্র হওয়ার বিষয়টি আমরা নিশ্চিত। পুকুরের মধ্যে আরও অস্ত্র থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এজন্য পুকুর সেচে তল্লাশি চালানোর প্রক্রিয়া চলছে। উদ্ধারকৃত অস্ত্র দুটি থানায় নিয়ে আসা হয়েছে এবং তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।