রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে ব্যাপক ক্ষোভ ও ভোগান্তির শিকার হয়েছেন যাত্রীরা। মঙ্গলবার সকালে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা স্টেশনে ভাঙচুর চালান এবং পরে টিকিটের টাকা ফেরত নিয়ে চলে যান।
সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত শতাধিক ক্ষুব্ধ যাত্রী স্টেশনে বিক্ষোভ করেন। তারা টিকিট পরিদর্শকদের (টিটিই) একটি কক্ষের চেয়ার-টেবিল ও স্টেশনে থাকা কিছু চেয়ার ভাঙচুর করেন। অন্য কক্ষগুলোর দরজা তালাবদ্ধ থাকায় সেগুলোতে হামলা চালানো সম্ভব হয়নি। পরে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক ময়েন উদ্দিন জানান, যাত্রীরা কাউন্টার থেকে কেনা টিকিটের টাকা ফেরত পেয়েছেন। অনলাইনে কেনা টিকিটের টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ফেরত দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্টেশনে অবস্থান করছেন এবং পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
সোমবার মধ্যরাত থেকে রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজশাহী থেকে চট্টগ্রাম, খুলনা, ঢাকা ও অন্যান্য গন্তব্যের ছয়টি ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও সেগুলো চলেনি। তবে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পদ্মা এক্সপ্রেস ভোরে রাজশাহী পৌঁছেছে।
অনেক যাত্রী সকাল থেকে অপেক্ষা করছিলেন, কেউ কেউ ট্রেনের বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় স্টেশনেই বসে ছিলেন। দর্শনা থেকে আসা নার্গিস বেগম পরিবারসহ রাজশাহীতে চিকিৎসার জন্য এসে ট্রেনের অপেক্ষায় ছিলেন। রাজবাড়ীর আবদুল মান্নান ব্যক্তিগত কাজে এসে ট্রেন না পেয়ে বিপাকে পড়েন। চুয়াডাঙ্গার মনিরুদ্দিন ও তার স্ত্রী ভোর ৫টা থেকে স্টেশনে অপেক্ষা করছিলেন, কারণ তারা ফেরত টিকিট কেটে এসেছিলেন।
রাজশাহী রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় কমিটি কর্মবিরতি প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করবে ট্রেন পুনরায় চালুর বিষয়টি।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে ব্যাপক ক্ষোভ ও ভোগান্তির শিকার হয়েছেন যাত্রীরা। মঙ্গলবার সকালে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা স্টেশনে ভাঙচুর চালান এবং পরে টিকিটের টাকা ফেরত নিয়ে চলে যান।
সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত শতাধিক ক্ষুব্ধ যাত্রী স্টেশনে বিক্ষোভ করেন। তারা টিকিট পরিদর্শকদের (টিটিই) একটি কক্ষের চেয়ার-টেবিল ও স্টেশনে থাকা কিছু চেয়ার ভাঙচুর করেন। অন্য কক্ষগুলোর দরজা তালাবদ্ধ থাকায় সেগুলোতে হামলা চালানো সম্ভব হয়নি। পরে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক ময়েন উদ্দিন জানান, যাত্রীরা কাউন্টার থেকে কেনা টিকিটের টাকা ফেরত পেয়েছেন। অনলাইনে কেনা টিকিটের টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ফেরত দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্টেশনে অবস্থান করছেন এবং পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
সোমবার মধ্যরাত থেকে রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজশাহী থেকে চট্টগ্রাম, খুলনা, ঢাকা ও অন্যান্য গন্তব্যের ছয়টি ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও সেগুলো চলেনি। তবে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পদ্মা এক্সপ্রেস ভোরে রাজশাহী পৌঁছেছে।
অনেক যাত্রী সকাল থেকে অপেক্ষা করছিলেন, কেউ কেউ ট্রেনের বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় স্টেশনেই বসে ছিলেন। দর্শনা থেকে আসা নার্গিস বেগম পরিবারসহ রাজশাহীতে চিকিৎসার জন্য এসে ট্রেনের অপেক্ষায় ছিলেন। রাজবাড়ীর আবদুল মান্নান ব্যক্তিগত কাজে এসে ট্রেন না পেয়ে বিপাকে পড়েন। চুয়াডাঙ্গার মনিরুদ্দিন ও তার স্ত্রী ভোর ৫টা থেকে স্টেশনে অপেক্ষা করছিলেন, কারণ তারা ফেরত টিকিট কেটে এসেছিলেন।
রাজশাহী রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় কমিটি কর্মবিরতি প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করবে ট্রেন পুনরায় চালুর বিষয়টি।