কক্সবাজারের চকরিয়ায় সড়ক ও জনপদ বিভাগের টানা সাত ঘণ্টার অভিযানে অন্তত ৯০টির অধিক ছোট বড় অবৈধ দোকানপাট গুঁড়িয়ে দিয়ে উচ্ছেদ করা হয়েছে। এই অভিযানের মাধ্যমে কক্সবাজার সড়ক বিভাগ প্রায় ১০ কোটি টাকার বেদখল হওয়া সম্পত্তি উদ্ধার করেছেন। গত সোমবার সকাল ১০টার দিকে শুরু হয়ে বিকাল ৫টা পর্যন্ত টানা সাত ঘণ্টা কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ার বরইতলী একতাবাজার (গরুবাজার) ও রাস্তার মাথা এলাকায় সড়ক বিভাগের এস্টেট ও আইন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল লতিফ খানের নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছেন কক্সবাজার সড়ক বিভাগ।
অভিযানের সময় কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রোকন উদ্দিন খালেদ চৌধুরী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাহাত আলম, সড়ক বিভাগের চকরিয়া উপজেলা কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. কুতুব উদ্দীন তালুকদার, জেলা পুলিশ লাইনের রির্জাভ পুলিশ, চকরিয়া থানা পুলিশের একটি টিম, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া সড়ক বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. কুতুব উদ্দীন তালুকদার। তিনি বলেন, বিগত সময়ে কতিপয় দখলবাজ চক্র রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সড়ক বিভাগের অধিগ্রহণকৃত বিপুল জায়গা দখলে নিয়ে একাধিক অবৈধ স্থাপনা তৈরি করে। অবশ্য এসব জবরদখল চেষ্টার ঘটনায় জড়িত এলাকাভিত্তিক অভিযুক্ত দখলবাজ চক্রের বিরুদ্ধে সড়ক বিভাগ নোটিস জারি থেকে শুরু করে আদালতে মামলা রুজু করেছেন।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী রোকন উদ্দিন খালেদ চৌধুরী বলেন, সড়ক বিভাগের জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত থাকলেও মঙ্গবার ( ২৮ জানুয়ারি) সময়ের সল্পতার কারণে সব পয়েন্টে অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। তবে পরবর্তী সময়ে পর্যায়ক্রমে চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদ করা হবে সওজের জায়গায় নির্মিত সব অবৈধ স্থাপনা।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সড়ক ও জনপদ বিভাগের টানা সাত ঘণ্টার অভিযানে অন্তত ৯০টির অধিক ছোট বড় অবৈধ দোকানপাট গুঁড়িয়ে দিয়ে উচ্ছেদ করা হয়েছে। এই অভিযানের মাধ্যমে কক্সবাজার সড়ক বিভাগ প্রায় ১০ কোটি টাকার বেদখল হওয়া সম্পত্তি উদ্ধার করেছেন। গত সোমবার সকাল ১০টার দিকে শুরু হয়ে বিকাল ৫টা পর্যন্ত টানা সাত ঘণ্টা কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ার বরইতলী একতাবাজার (গরুবাজার) ও রাস্তার মাথা এলাকায় সড়ক বিভাগের এস্টেট ও আইন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল লতিফ খানের নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছেন কক্সবাজার সড়ক বিভাগ।
অভিযানের সময় কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রোকন উদ্দিন খালেদ চৌধুরী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাহাত আলম, সড়ক বিভাগের চকরিয়া উপজেলা কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. কুতুব উদ্দীন তালুকদার, জেলা পুলিশ লাইনের রির্জাভ পুলিশ, চকরিয়া থানা পুলিশের একটি টিম, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া সড়ক বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. কুতুব উদ্দীন তালুকদার। তিনি বলেন, বিগত সময়ে কতিপয় দখলবাজ চক্র রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সড়ক বিভাগের অধিগ্রহণকৃত বিপুল জায়গা দখলে নিয়ে একাধিক অবৈধ স্থাপনা তৈরি করে। অবশ্য এসব জবরদখল চেষ্টার ঘটনায় জড়িত এলাকাভিত্তিক অভিযুক্ত দখলবাজ চক্রের বিরুদ্ধে সড়ক বিভাগ নোটিস জারি থেকে শুরু করে আদালতে মামলা রুজু করেছেন।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী রোকন উদ্দিন খালেদ চৌধুরী বলেন, সড়ক বিভাগের জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত থাকলেও মঙ্গবার ( ২৮ জানুয়ারি) সময়ের সল্পতার কারণে সব পয়েন্টে অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। তবে পরবর্তী সময়ে পর্যায়ক্রমে চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদ করা হবে সওজের জায়গায় নির্মিত সব অবৈধ স্থাপনা।