রাজবাড়ীর পাংশায় বালুর ব্যবসাকে কেন্দ্র করে শাফিন খান শফিকে (৪০) হত্যার ঘটনায় ২ জনের মৃৃত্যুদণ্ড ও অনাদয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৬ জনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদ- দিয়েছে আদালত।
গত সোমবার বিকেলে রাজবাড়ি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সিনিয়র দায়রা জজ মোসম্মৎ জাকিয়া পারভীন এ রায় দেন।
মৃত্যদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া বরইপাড়া গ্রামের মৃত ছালাম মোল্লার ছেলে আরিফ মোল্লা (২৫), একই গ্রামের মৃত ইব্রাহিম প্রামাণিকের ছেলে রুহুল আমিন প্রামাণিক। এর মধ্যে আরিফ মোল্লা পলাতক রয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলা সেনগ্রাম গ্রামের মুরাদ আলি মন্ডলের ছেলে সামাদ মন্ডল, একই গ্রামের মো. শাজাহান প্রামাণিকের ছেলে মো. ওয়াহেদ আলী প্রামাণিক, পাবনা জেলার সদর উপজেলার কণ্ঠগজরার চরের আকাই কাজির ছেলে রশিদ কাজী, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া বড়ইপাড়া গ্রামের আ. ছাত্তার মোল্লার ছেলে রাজিব মোল্লা (২৩), একই গ্রামের মো. আবুল হোসেনের ছেলে মো. সবুজ মোল্লা (২১), ও মৃত মোতালেব মোল্লার ছেলে মো. সাগর মোল্লা (২০)। এর মধ্যে রশিদ কাজি পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, শাফিন খান শফি দীর্ঘ ১৮ বছর চাকরি করে বাড়িতে ফেরে। বাড়িতে এসে ২০১৭ সাল থেকে পাংশায় মাটি ও বালির ব্যবসা শুরু করে। সে বিভিন্ন স্থান থেকে মাটি কিনে ইটভাটাই দিতে থাকে।
মাটি ও বালির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে শাফিনের সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার কয়েকজনের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল। ২০১৭ সালে ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৫টার দিকে শাফিন খানকে অজ্ঞাত ব্যাক্তিরা ডেকে নিয়ে যায়। পরদিন বিকেলে রাজবাড়ির পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের চরঝিকরী আখক্ষেতের মধ্যে শাফিনের মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর শাফিনের ভাই মো. ফরিদ হাসান খান বাদি হয়ে রাজবাড়ির পাংশা মডেল থানায় একটি ৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোডে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পাংশা থানার মামলা নং-৬। দীর্ঘদিনের বিচার প্রক্রিয়া শেষ বিজ্ঞ আদালত এই রায়ের আদেশ দেন।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশায় বালুর ব্যবসাকে কেন্দ্র করে শাফিন খান শফিকে (৪০) হত্যার ঘটনায় ২ জনের মৃৃত্যুদণ্ড ও অনাদয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৬ জনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদ- দিয়েছে আদালত।
গত সোমবার বিকেলে রাজবাড়ি জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সিনিয়র দায়রা জজ মোসম্মৎ জাকিয়া পারভীন এ রায় দেন।
মৃত্যদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া বরইপাড়া গ্রামের মৃত ছালাম মোল্লার ছেলে আরিফ মোল্লা (২৫), একই গ্রামের মৃত ইব্রাহিম প্রামাণিকের ছেলে রুহুল আমিন প্রামাণিক। এর মধ্যে আরিফ মোল্লা পলাতক রয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলা সেনগ্রাম গ্রামের মুরাদ আলি মন্ডলের ছেলে সামাদ মন্ডল, একই গ্রামের মো. শাজাহান প্রামাণিকের ছেলে মো. ওয়াহেদ আলী প্রামাণিক, পাবনা জেলার সদর উপজেলার কণ্ঠগজরার চরের আকাই কাজির ছেলে রশিদ কাজী, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া বড়ইপাড়া গ্রামের আ. ছাত্তার মোল্লার ছেলে রাজিব মোল্লা (২৩), একই গ্রামের মো. আবুল হোসেনের ছেলে মো. সবুজ মোল্লা (২১), ও মৃত মোতালেব মোল্লার ছেলে মো. সাগর মোল্লা (২০)। এর মধ্যে রশিদ কাজি পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, শাফিন খান শফি দীর্ঘ ১৮ বছর চাকরি করে বাড়িতে ফেরে। বাড়িতে এসে ২০১৭ সাল থেকে পাংশায় মাটি ও বালির ব্যবসা শুরু করে। সে বিভিন্ন স্থান থেকে মাটি কিনে ইটভাটাই দিতে থাকে।
মাটি ও বালির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে শাফিনের সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার কয়েকজনের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল। ২০১৭ সালে ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৫টার দিকে শাফিন খানকে অজ্ঞাত ব্যাক্তিরা ডেকে নিয়ে যায়। পরদিন বিকেলে রাজবাড়ির পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের চরঝিকরী আখক্ষেতের মধ্যে শাফিনের মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর শাফিনের ভাই মো. ফরিদ হাসান খান বাদি হয়ে রাজবাড়ির পাংশা মডেল থানায় একটি ৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোডে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পাংশা থানার মামলা নং-৬। দীর্ঘদিনের বিচার প্রক্রিয়া শেষ বিজ্ঞ আদালত এই রায়ের আদেশ দেন।