alt

সারাদেশ

তিস্তা সেতুর ১৫০ গজ দূর থেকে বালু উত্তোলন, দেবে যাওয়ার শঙ্কা

প্রতিনিধি, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) : বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তা নদীর ওপর নির্মাণাধীন হরিপুর-চিলমারি তিস্তা পিসি গার্ডার সেতুর দেড়শ’ গজ দূরে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন স্থানীয় প্রভাবশালী একটি অসাধু ব্যবসায়ী মহল। প্রশাসনের নিষেধ ও আদেশ অমান্য করে দেদারচ্ছে বালু উত্তোলন করছেন মহলটি। সেতু আশপাশ এভাবে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে যে কোনো মুহূর্তে সেতুটি দেবে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে, দাবি সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষের।

গত এক সপ্তাহ ধরে সেতুর উত্তর ধারে হরিপুরের পাত্রখাতা মৌজায় বালু উত্তোলন করছেন জেনে মঙ্গলবার উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মাসুদুর রহমান পুলিশ সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় বালু উত্তোলনকারী প্রভাবশালী মহলের এক নারী নেত্রীর সঙ্গে কথাবার্তা বলেন এবং বালু উত্তোলনের নিষেধ করেন। কিন্তু প্রশাসনের আদেশ ও নিষেধ তোয়াক্কা না করে প্রভাবশালী মহলটি বালু উত্তোলন করেই যাচ্ছে।

স্থানীয় ডাঙ্গার চরের মো. সোলেমান আলী বলেন, সেতুর পাশে দীর্ঘদিন ধরে মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যারা সচেতন ব্যক্তি তারাই যদি এসব অসচেতন কাজ করে, তাহলে সমাজের ন্যায় ও অন্যায়কে দেখবে ? সেতু রক্ষার স্বার্থে নিজ দায়িত্ব থেকে এসব অন্যায় কাজ বন্ধ করতে হবে। সেতুটি আমাদের দেশের জন্য একটি বড় সম্পদ।

হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম বলেন, নেতার চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড়। দেশের সম্পদের ক্ষতি করবে, সে দলের হোক না কেন তাকে ছাড় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। প্রশাসনের সাথে আলোচনা করে দ্রুত এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বালু উত্তোলনকারী মহলটির সদস্যদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তারা এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাজির হোসেন বলেন, অভিযোগের ভিত্তিত্বে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছিল। তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। তারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে এসে বালু উত্তোলন করবেন। সেতুটি দেশের সম্পদ, সেটি রক্ষা করার জন্য সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে।

সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কনসালটেন্ট ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহিদুল রহমান প্রামানিক বলেন, সেতুর আশপাশে এভাবে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে যে কোন মুহূর্তে সেতুটির বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। বালু উত্তোলনের কারণে বিশাল অগভীর গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

চলতি বছরের মার্চ মাসে যাতায়াতের জন্য খুলে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারিবাসীর স্বপ্নের তিস্তা পিসি গার্ডার সেতু। ইতোমধ্যে সেতুর ৯৫ ভাগ কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাকি কাজ শেষে সময়সূচি ঠিক করে উদ্বোধন করা হবে। সম্প্রতি সেতু পরিদর্শনে এসে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ এ কথা বলেন।

২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি গাইবান্ধার সার্কিট হাউসে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হরিপুর চিলমারি তিস্তা সেতুর ভিত্তি উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ২০১৮ সালের পর ২০২১ এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালে সংযোগ সড়কসহ সেতু নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল।

তিস্তা সেতু বাস্তবায়ন আন্দোলনের নেতা অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ শিক্ষক আ.ব.ম শরিওতুল্লাহ মাস্টার বলেন, ২০০০ সাল থেকে তিস্তা সেতু বাস্তবায়ন আন্দোলন শুরু করা হয়। ২০১২ সালে এসে তিস্তা সেতু নির্মাণ আলোর মুখ দেখতে শুরু করে। এরপর সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহিদুল রহমান প্রামানিকের সার্বিক সহযোগিতায় ২০১৪ সালে সেতু নির্মাণ কাজের সূচনা হয়।

দ্বিতীয়বারের মতো ২০২০ সালের ৬ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর-চিলমারী উপজেলা সদরের সঙ্গে সংযোগকারী সড়কে তিস্তা নদীর ওপর ১ হাজার ৪৯০ মিটার দীর্ঘ পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প অনুমোদন দেয়। এলজিইডির বাস্তবায়নে সেতুটি নির্মাণ করছেন চায়নার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেতুটি নির্মাণে অর্থ প্রদান করছেন সৌদি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

ছবি

জামালপুরে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ৫ জন

তামাবিল স্থলবন্দরের দুদকের অভিযান, প্রতি মাসে ৩ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি

ভোলাহাটে শিব মন্দিরগুলো সংস্কার প্রয়োজন

ছবি

শেরপুরে বোরো চাষে ব্যস্ত কৃষক

ছবি

সরিষার ফলনে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

ছবি

পানি চলাচল বাধাগ্রস্ত, সেচ সুবিধা নিয়ে দুর্ভোগের আশঙ্কা কৃষকের

২ জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

স্ত্রীকে হত্যায় পুলিশ সদস্যের মৃত্যুদণ্ড

অবৈধ ২ ইটভাটার চিমনিসহ কিলন গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

বাগাতিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার পর থেকে নেই ডেন্টাল মেশিন

বিষ খাইয়ে ২ শিশুকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যার চেষ্টা

ক্ষেতলালে প্রতিবন্ধী শিশুর আত্মহত্যা

ছবি

রাঙ্গুনিয়ায় আগুনে পুড়ল বসতঘর

ফসলি জমি থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

ঘোড়াঘাটে নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু

আড়াইহাজারে ৫ ডাকাত গ্রেপ্তার

ছবি

এক অফিস সহায়কেই চলে বাইশারী উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র

ছবি

কৃষিজমি ও জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবৈধ ইটভাটা, নীরব প্রশাসন

বরেন্দ্রর কর্তৃপক্ষের তালবাহানায় চালু হয়নি চাঁপাইনগর গভীর নলকূপটি : কৃষকরা ক্ষুব্ধ

ফরিদপুর ৪ আসন পুনর্বহালের দাবিতে সদরপুরে মানববন্ধন

ঝালকাঠিতে ভাই হত্যায় ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

ছবি

বাঞ্ছারামপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ড্রেজার জব্দ

মেহেরপুরে সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী দুদিনের রিমান্ডে

ছবি

গঙ্গাচড়ায় ইটভাটার ধোঁয়ায় হুমকিতে পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য

বাউফলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ৮টি

ছবি

আলোচিত সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের সন্ধানে পুরস্কার ঘোষণা

ছবি

প্রতিদিন লোকালয়ে হানা দিচ্ছে বন্যহাতির পাল, আতঙ্কে স্থানীয়রা

৩ জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

ঘরে ঢুকে কিশোরীকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত মা

দুই জেলায় স্বামী-স্ত্রীসহ তিন মরদেহ উদ্ধার

ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

চালককে হত্যা করে অটোরিকশা ছিনতাই

আড়াইহাজারে এক রাতে ৯ স্থানে ডাকাতি, গণপিটুনিতে ৩ পুলিশ আহত

ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষে আহত ১ মুসল্লির মৃত্যু

কটিয়াদীতে অভিযানে ইটভাটা বন্ধ, জরিমানা

ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই মাদকসেবীর কারাদণ্ড

tab

সারাদেশ

তিস্তা সেতুর ১৫০ গজ দূর থেকে বালু উত্তোলন, দেবে যাওয়ার শঙ্কা

প্রতিনিধি, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তা নদীর ওপর নির্মাণাধীন হরিপুর-চিলমারি তিস্তা পিসি গার্ডার সেতুর দেড়শ’ গজ দূরে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন স্থানীয় প্রভাবশালী একটি অসাধু ব্যবসায়ী মহল। প্রশাসনের নিষেধ ও আদেশ অমান্য করে দেদারচ্ছে বালু উত্তোলন করছেন মহলটি। সেতু আশপাশ এভাবে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে যে কোনো মুহূর্তে সেতুটি দেবে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে, দাবি সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষের।

গত এক সপ্তাহ ধরে সেতুর উত্তর ধারে হরিপুরের পাত্রখাতা মৌজায় বালু উত্তোলন করছেন জেনে মঙ্গলবার উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মাসুদুর রহমান পুলিশ সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় বালু উত্তোলনকারী প্রভাবশালী মহলের এক নারী নেত্রীর সঙ্গে কথাবার্তা বলেন এবং বালু উত্তোলনের নিষেধ করেন। কিন্তু প্রশাসনের আদেশ ও নিষেধ তোয়াক্কা না করে প্রভাবশালী মহলটি বালু উত্তোলন করেই যাচ্ছে।

স্থানীয় ডাঙ্গার চরের মো. সোলেমান আলী বলেন, সেতুর পাশে দীর্ঘদিন ধরে মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যারা সচেতন ব্যক্তি তারাই যদি এসব অসচেতন কাজ করে, তাহলে সমাজের ন্যায় ও অন্যায়কে দেখবে ? সেতু রক্ষার স্বার্থে নিজ দায়িত্ব থেকে এসব অন্যায় কাজ বন্ধ করতে হবে। সেতুটি আমাদের দেশের জন্য একটি বড় সম্পদ।

হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম বলেন, নেতার চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড়। দেশের সম্পদের ক্ষতি করবে, সে দলের হোক না কেন তাকে ছাড় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। প্রশাসনের সাথে আলোচনা করে দ্রুত এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বালু উত্তোলনকারী মহলটির সদস্যদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তারা এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাজির হোসেন বলেন, অভিযোগের ভিত্তিত্বে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছিল। তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। তারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে এসে বালু উত্তোলন করবেন। সেতুটি দেশের সম্পদ, সেটি রক্ষা করার জন্য সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে।

সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কনসালটেন্ট ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহিদুল রহমান প্রামানিক বলেন, সেতুর আশপাশে এভাবে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে যে কোন মুহূর্তে সেতুটির বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। বালু উত্তোলনের কারণে বিশাল অগভীর গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

চলতি বছরের মার্চ মাসে যাতায়াতের জন্য খুলে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারিবাসীর স্বপ্নের তিস্তা পিসি গার্ডার সেতু। ইতোমধ্যে সেতুর ৯৫ ভাগ কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাকি কাজ শেষে সময়সূচি ঠিক করে উদ্বোধন করা হবে। সম্প্রতি সেতু পরিদর্শনে এসে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ এ কথা বলেন।

২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি গাইবান্ধার সার্কিট হাউসে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হরিপুর চিলমারি তিস্তা সেতুর ভিত্তি উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ২০১৮ সালের পর ২০২১ এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালে সংযোগ সড়কসহ সেতু নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল।

তিস্তা সেতু বাস্তবায়ন আন্দোলনের নেতা অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ শিক্ষক আ.ব.ম শরিওতুল্লাহ মাস্টার বলেন, ২০০০ সাল থেকে তিস্তা সেতু বাস্তবায়ন আন্দোলন শুরু করা হয়। ২০১২ সালে এসে তিস্তা সেতু নির্মাণ আলোর মুখ দেখতে শুরু করে। এরপর সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহিদুল রহমান প্রামানিকের সার্বিক সহযোগিতায় ২০১৪ সালে সেতু নির্মাণ কাজের সূচনা হয়।

দ্বিতীয়বারের মতো ২০২০ সালের ৬ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর-চিলমারী উপজেলা সদরের সঙ্গে সংযোগকারী সড়কে তিস্তা নদীর ওপর ১ হাজার ৪৯০ মিটার দীর্ঘ পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প অনুমোদন দেয়। এলজিইডির বাস্তবায়নে সেতুটি নির্মাণ করছেন চায়নার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সেতুটি নির্মাণে অর্থ প্রদান করছেন সৌদি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

back to top