কক্সবাজারের চকরিয়ায় বেশকিছু দিন খাবারের সন্ধানে দিনেদুপুরে দল বেঁধে লোকালয়ে হানা দিচ্ছে বন্যহাতির পাল। বিশেষ করে উপজেলার পাহাড়ি জনপদ মানিকপুরের জনবসতিপুর্ণ এলাকায় প্রতিদিন সকাল বিকাল রাতে চলে আসছে হাতির পাল। এ সময় হাতিরপাল এলাকা ঘুরে ঘুরে ফসলি জমি ও কলাগাছের বাগান থেকে খাবার খেতে গিয়ে স্থানীয় কৃষকদের বেসুমার রকমারি সবজি ক্ষেত, কলা গাছের বাগান নষ্ট করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। এমন পরিস্থিতিতে সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়নের পাহাড় লাগোয়া ৭-৮টি গ্রামের মানুষের মাঝে বর্তমানে চরম উদ্বেগ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
চকরিয়া উপজেলা পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান মাহমুদ বলেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল উজাড়, বনভূমি জবরদখল ও নির্বিচারে গাছ নিধন এবং জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে
বনের ভেতরে বাড়িঘর তৈরি করে মানুষের বসবাস বেড়ে গেছে। মুলত বনের ভেতর ক্রমাগত মানুষের ছাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে নিরাপদ আবাসস্থল ও খাদ্য ভা-ার দুটিই হারিয়েছে হাতির পাল। এমন প্রেক্ষাপটে পাহাড়ে চরম খাদ্য সংকটের সম্মুখীন হয়ে বন্যহাতিগুলো এখন খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে হানা দিচ্ছে।
এ বিষয়ে নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) ইকো লাইফ প্রকল্প কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থাপক মো. আবদুল কাইয়ুম বলেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল উজাড় ও বনভূমি জবরদখল করে সেখানে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করার ফলে হাতির নিরাপদ আবাসস্থল এবং খাদ্যের উৎস ধ্বংস হয়ে গেছে। বনে এ ধরনের সংকটাপন্ন অবস্থা তৈরি হওয়ার কারণে লোকালয়ে চলে আসছে বন্যহাতি। এতে বন্যহাতির সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাড়ছে মানুষের।
তিনি বলেন, হাতির সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্বের কারণে প্রতিনিয়ত সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। এতে বন্যহাতির আক্রমণে মানুষ নিহত ও আহত হচ্ছে। পাশাপাশি মানুষের ঘরবাড়ি, ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ১০-১২ দিন ধরে চকরিয়া উপজেলার পাহাড়ি জনপদ সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নের লোকালয়ে প্রতিনিয়ত হাতির পাল ঢুকে দিকবিদিক বিচরণ করতে দেখা যাচ্ছে। রাতের বেলায় পাহাড়ের ভেতর অবস্থান করলেও এখন দিনের বেলায় বন্যহাতির পাল চলে আসছে গ্রামের অলিগলিতে।
লোকালয়ে হাতির পালের উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া উপজেলার সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম। তিনি বলেন, গত ১০-১২ দিন ধরে দল বেঁধে বন্যহাতির পাল পাহাড় লাগোয়া সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে হানা দিচ্ছে। এমনকি দিনের বেলায় মানিকপুর পর্যটন নিবৃত্ত নিসর্গ পার্ক হয়ে সড়ক পার হয়ে স্থানীয় কৃষকের ফসলি জমি ও কলা গাছের বাগানে হানা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, খাবার খেয়ে নিরাপদে চলে গেলেও স্থানীয় লোকজনের মাঝে লোকালয়ে বন্যহাতির উপস্থিতি নিয়ে চরম আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের ক্ষতি করেনি হাতির পাল।
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর ক্রমাগত চাপ অব্যাহত রয়েছে বনজ সম্পদের ওপর। এতে সংরক্ষিত বন ও বন্যহাতির আবাসস্থল ছোট হয়ে যাচ্ছে এবং বনের ভেতর হাতির খাদ্য ভা-ার লোপ পাচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় বন বিভাগ ও এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম (ইআরটি) এবং সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদারদের পাহারায় রাখা হচ্ছে, যাতে বন্যহাতি মানুষ ও ঘরবাড়ির ক্ষতি করতে না পারে।’
এ ব্যাপারে বন বিভাগের চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মেহরাজ উদ্দিন বলেন, ‘বন্যহাতির সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্ব বাড়তে থাকায় বন বিভাগের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বন্যহাতি লোকালয়ে চলে এলে বনকর্মী ও এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম (ইআরটি) দিয়ে হাতির পালটিকে পুনরায় বনের ভেতর ফেরানোর জন্য কাজ করছেন।
ইতোমধ্যে ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের অধীন পাঁচটি বনবিটের যেসব স্থানে বন্যহাতির আবাসস্থল ছিল, সেখানে কলাগাছ ও ঘাসের চারা রোপণের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রথমবারের মতো ফাঁসিয়াখালী বিটের বন্যহাতির অভয়ারণ্য এলাকায় হাতির খাবার ৫০০ কলাগাছ ও ২০০০ ঘাসের চারা রোপণ করা হয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, ইদানিং মানিকপুরের জনবসতিপুর্ণ এলাকায় বন্যহাতির পাল হানা দেয়ার প্রবনতা বেড়ে গেছে। এই প্রেক্ষাপটে ওই এলাকায় সর্তকতার সঙ্গে টহল তৎপরতা জোরদার ও নজরদারি বাড়াতে স্থানীয়
বনকর্মী ও ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদারের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, লোকালয়ে বন্যহাতির উপদ্রুব বেড়ে যাবার প্রেক্ষিতে এ ব্যাপারে করনীয় নির্ধারণে বুধবার ২৯ জানুয়ারি দুপুরে উপজেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে জরুরি সভা ডাকা হয়েছে। সেখানে বনকর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি এবং বনবিভাগের হেডম্যান ভিলেজার উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও বলেন, সভায় জানানো হয়েছে, লোকালয়ে কোথাও হাতি এসেছে দেখলে তাৎক্ষণিক বন কর্মীদের জানাতে হবে। হাতি উপদ্রব এলাকার বাসিন্দাদের সজাগ থাকতে হবে। সেইজন্য বনবিভাগের সহযোগী ইআরটি টিমের মাধ্যমে টহল বাড়াতে হবে। এছাড়া সভায় লোকালয়ে ঢুকে পড়া বন্যহাতিকে কীভাবে নিরাপদে বনে ফিরে যেতে পারে সেইজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে উদ্যোগ নিতে হবে। পাশাপাশি বনের ভেতর হাতি খাদ্য কীভাবে বাড়ানো যায় এসব নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।
বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়ায় বেশকিছু দিন খাবারের সন্ধানে দিনেদুপুরে দল বেঁধে লোকালয়ে হানা দিচ্ছে বন্যহাতির পাল। বিশেষ করে উপজেলার পাহাড়ি জনপদ মানিকপুরের জনবসতিপুর্ণ এলাকায় প্রতিদিন সকাল বিকাল রাতে চলে আসছে হাতির পাল। এ সময় হাতিরপাল এলাকা ঘুরে ঘুরে ফসলি জমি ও কলাগাছের বাগান থেকে খাবার খেতে গিয়ে স্থানীয় কৃষকদের বেসুমার রকমারি সবজি ক্ষেত, কলা গাছের বাগান নষ্ট করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। এমন পরিস্থিতিতে সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়নের পাহাড় লাগোয়া ৭-৮টি গ্রামের মানুষের মাঝে বর্তমানে চরম উদ্বেগ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
চকরিয়া উপজেলা পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান মাহমুদ বলেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল উজাড়, বনভূমি জবরদখল ও নির্বিচারে গাছ নিধন এবং জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে
বনের ভেতরে বাড়িঘর তৈরি করে মানুষের বসবাস বেড়ে গেছে। মুলত বনের ভেতর ক্রমাগত মানুষের ছাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে নিরাপদ আবাসস্থল ও খাদ্য ভা-ার দুটিই হারিয়েছে হাতির পাল। এমন প্রেক্ষাপটে পাহাড়ে চরম খাদ্য সংকটের সম্মুখীন হয়ে বন্যহাতিগুলো এখন খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে হানা দিচ্ছে।
এ বিষয়ে নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) ইকো লাইফ প্রকল্প কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থাপক মো. আবদুল কাইয়ুম বলেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল উজাড় ও বনভূমি জবরদখল করে সেখানে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করার ফলে হাতির নিরাপদ আবাসস্থল এবং খাদ্যের উৎস ধ্বংস হয়ে গেছে। বনে এ ধরনের সংকটাপন্ন অবস্থা তৈরি হওয়ার কারণে লোকালয়ে চলে আসছে বন্যহাতি। এতে বন্যহাতির সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাড়ছে মানুষের।
তিনি বলেন, হাতির সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্বের কারণে প্রতিনিয়ত সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। এতে বন্যহাতির আক্রমণে মানুষ নিহত ও আহত হচ্ছে। পাশাপাশি মানুষের ঘরবাড়ি, ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ১০-১২ দিন ধরে চকরিয়া উপজেলার পাহাড়ি জনপদ সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নের লোকালয়ে প্রতিনিয়ত হাতির পাল ঢুকে দিকবিদিক বিচরণ করতে দেখা যাচ্ছে। রাতের বেলায় পাহাড়ের ভেতর অবস্থান করলেও এখন দিনের বেলায় বন্যহাতির পাল চলে আসছে গ্রামের অলিগলিতে।
লোকালয়ে হাতির পালের উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া উপজেলার সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম। তিনি বলেন, গত ১০-১২ দিন ধরে দল বেঁধে বন্যহাতির পাল পাহাড় লাগোয়া সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে হানা দিচ্ছে। এমনকি দিনের বেলায় মানিকপুর পর্যটন নিবৃত্ত নিসর্গ পার্ক হয়ে সড়ক পার হয়ে স্থানীয় কৃষকের ফসলি জমি ও কলা গাছের বাগানে হানা দিচ্ছে।
তিনি বলেন, খাবার খেয়ে নিরাপদে চলে গেলেও স্থানীয় লোকজনের মাঝে লোকালয়ে বন্যহাতির উপস্থিতি নিয়ে চরম আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের ক্ষতি করেনি হাতির পাল।
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর ক্রমাগত চাপ অব্যাহত রয়েছে বনজ সম্পদের ওপর। এতে সংরক্ষিত বন ও বন্যহাতির আবাসস্থল ছোট হয়ে যাচ্ছে এবং বনের ভেতর হাতির খাদ্য ভা-ার লোপ পাচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় বন বিভাগ ও এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম (ইআরটি) এবং সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদারদের পাহারায় রাখা হচ্ছে, যাতে বন্যহাতি মানুষ ও ঘরবাড়ির ক্ষতি করতে না পারে।’
এ ব্যাপারে বন বিভাগের চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মেহরাজ উদ্দিন বলেন, ‘বন্যহাতির সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্ব বাড়তে থাকায় বন বিভাগের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বন্যহাতি লোকালয়ে চলে এলে বনকর্মী ও এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম (ইআরটি) দিয়ে হাতির পালটিকে পুনরায় বনের ভেতর ফেরানোর জন্য কাজ করছেন।
ইতোমধ্যে ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের অধীন পাঁচটি বনবিটের যেসব স্থানে বন্যহাতির আবাসস্থল ছিল, সেখানে কলাগাছ ও ঘাসের চারা রোপণের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রথমবারের মতো ফাঁসিয়াখালী বিটের বন্যহাতির অভয়ারণ্য এলাকায় হাতির খাবার ৫০০ কলাগাছ ও ২০০০ ঘাসের চারা রোপণ করা হয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, ইদানিং মানিকপুরের জনবসতিপুর্ণ এলাকায় বন্যহাতির পাল হানা দেয়ার প্রবনতা বেড়ে গেছে। এই প্রেক্ষাপটে ওই এলাকায় সর্তকতার সঙ্গে টহল তৎপরতা জোরদার ও নজরদারি বাড়াতে স্থানীয়
বনকর্মী ও ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদারের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, লোকালয়ে বন্যহাতির উপদ্রুব বেড়ে যাবার প্রেক্ষিতে এ ব্যাপারে করনীয় নির্ধারণে বুধবার ২৯ জানুয়ারি দুপুরে উপজেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে জরুরি সভা ডাকা হয়েছে। সেখানে বনকর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি এবং বনবিভাগের হেডম্যান ভিলেজার উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও বলেন, সভায় জানানো হয়েছে, লোকালয়ে কোথাও হাতি এসেছে দেখলে তাৎক্ষণিক বন কর্মীদের জানাতে হবে। হাতি উপদ্রব এলাকার বাসিন্দাদের সজাগ থাকতে হবে। সেইজন্য বনবিভাগের সহযোগী ইআরটি টিমের মাধ্যমে টহল বাড়াতে হবে। এছাড়া সভায় লোকালয়ে ঢুকে পড়া বন্যহাতিকে কীভাবে নিরাপদে বনে ফিরে যেতে পারে সেইজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে উদ্যোগ নিতে হবে। পাশাপাশি বনের ভেতর হাতি খাদ্য কীভাবে বাড়ানো যায় এসব নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।