চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে তথ্য প্রদানকারীর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে নগর পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাজ্জাদের অবস্থান সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়ে গ্রেপ্তারে সহায়তা করলে ‘উপযুক্ত’ পুরস্কার দেওয়া হবে, এবং তথ্যদাতার পরিচয় গোপন রাখা হবে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেন।
হাটহাজারি উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের মো. জামালের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন নগরীর বায়েজিদ, অক্সিজেন, ও চান্দগাঁও এলাকায় ‘ছোট সাজ্জাদ’ বা ‘বুড়ির নাতি’ নামে পরিচিত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত এবং পুলিশের তালিকাভুক্ত অপরাধী।
সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। দুই যুগ আগে শাহ আমানত সেতুর সংযোগ সড়কে প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে ছাত্রলীগের আটজন নেতাকর্মীকে হত্যার ঘটনায় মূল আসামি ছিলেন তিনি। তার অনুসারীরা চান্দগাঁও ও বায়েজিদ এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত।
গত বছরের ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদুরপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে গুলি করে তাহসিন নামে এক যুবককে হত্যার ঘটনায় সাজ্জাদকে প্রধান আসামি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ভবনে অস্ত্রের মহড়া ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় সাজ্জাদ ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি আরিফ হোসেনকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন। ১৯ মিনিটের লাইভে তিনি অভিযোগ করেন, ওসি তার বিরুদ্ধে ‘বাড়াবাড়ি’ করছেন এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছে তাকে ‘কালার’ করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ওসি যদি পুলিশ না হতেন, তাহলে রাস্তায় ন্যাংটো করে পেটাতেন।
এ ঘটনায় ওসি আরিফ হোসেন থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। এখন সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে নগর পুলিশ সক্রিয় রয়েছে এবং তাকে ধরিয়ে দিতে সহায়তাকারীর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে তথ্য প্রদানকারীর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে নগর পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাজ্জাদের অবস্থান সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়ে গ্রেপ্তারে সহায়তা করলে ‘উপযুক্ত’ পুরস্কার দেওয়া হবে, এবং তথ্যদাতার পরিচয় গোপন রাখা হবে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেন।
হাটহাজারি উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের মো. জামালের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন নগরীর বায়েজিদ, অক্সিজেন, ও চান্দগাঁও এলাকায় ‘ছোট সাজ্জাদ’ বা ‘বুড়ির নাতি’ নামে পরিচিত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত এবং পুলিশের তালিকাভুক্ত অপরাধী।
সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। দুই যুগ আগে শাহ আমানত সেতুর সংযোগ সড়কে প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে ছাত্রলীগের আটজন নেতাকর্মীকে হত্যার ঘটনায় মূল আসামি ছিলেন তিনি। তার অনুসারীরা চান্দগাঁও ও বায়েজিদ এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত।
গত বছরের ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদুরপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে গুলি করে তাহসিন নামে এক যুবককে হত্যার ঘটনায় সাজ্জাদকে প্রধান আসামি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ভবনে অস্ত্রের মহড়া ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় সাজ্জাদ ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি আরিফ হোসেনকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন। ১৯ মিনিটের লাইভে তিনি অভিযোগ করেন, ওসি তার বিরুদ্ধে ‘বাড়াবাড়ি’ করছেন এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছে তাকে ‘কালার’ করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ওসি যদি পুলিশ না হতেন, তাহলে রাস্তায় ন্যাংটো করে পেটাতেন।
এ ঘটনায় ওসি আরিফ হোসেন থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। এখন সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে নগর পুলিশ সক্রিয় রয়েছে এবং তাকে ধরিয়ে দিতে সহায়তাকারীর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।