মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার একটি বাড়িতে ঢুকে মধ্যরাতে ভাল্লুক হামলা চালিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের ছয়ছিড়ি গ্রামের মনফর মিয়ার বাড়িতে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার ২৮শে জানুয়ারি গভীর রাত সাড়ে ৩টার দিকে চিৎকার শুনে গ্রামের লোকজন চোর ঢুকেছে ভেবে লাঠিসোটা নিয়ে এগিয়ে এলে দেখতে পান একটি ভাল্লুক দৌড়ে নদীর দিকে পালিয়ে যাচ্ছে। প্রাণীটিকে দেখার পর মুহূর্তেই গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বাড়ির মালিক মনফর জানান, আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। রাত সাড়ে ৩টার দিকে আমার গরুর বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে ঘুম ভাঙে। এ সময় আমি গোয়াল ঘরে ঢুকতেই ভাল্লুকটি আমার ওপর আক্রমণ করতে আসে। তখন নিজেকে বাঁচাতে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে আঘাত করলে সে আমার সোয়ার ঘরে ঢুকে পড়ে।
ছয়ছিড়ি গ্রামের স্থানীয় আকরাম মিয়া, মন্টু মিয়া, মামুন আহমেদ জানান, দুই-তিন দিন ধরে রাত হলে কুকুরের দল ঘেউ ঘেউ করে। গ্রামের লোকজন বাহিরে বের হলে কোনো না কিছু দেখে যার যার ঘরে ফিরে যান। ঘটনার দিন আমরা রাতে মনফর মিয়ার বাড়ি থেকে চিৎকার শুনে ভেবেছি গ্রামে মনে হয় চোর ঢুকেছে। যখন আমরা মনফর মিয়ার বাড়ির সামনে এগিয়ে গেলে একটি ভাল্লুক নদীর দিকে দৌড়ে পালাচ্ছে দেখা যায়।
ধারণা করা হচ্ছে বনাঞ্চলের পাহাড় থেকে ভাল্লুকটি খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়েছে। দিনে নদীর পাশে ঝোপ-ঝাড়ে লুকিয়ে থাকে, রাত হলে গ্রামে প্রবেশ করে ভাল্লুকটি।
শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার একটি বাড়িতে ঢুকে মধ্যরাতে ভাল্লুক হামলা চালিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের ছয়ছিড়ি গ্রামের মনফর মিয়ার বাড়িতে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার ২৮শে জানুয়ারি গভীর রাত সাড়ে ৩টার দিকে চিৎকার শুনে গ্রামের লোকজন চোর ঢুকেছে ভেবে লাঠিসোটা নিয়ে এগিয়ে এলে দেখতে পান একটি ভাল্লুক দৌড়ে নদীর দিকে পালিয়ে যাচ্ছে। প্রাণীটিকে দেখার পর মুহূর্তেই গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বাড়ির মালিক মনফর জানান, আমরা ঘুমিয়ে ছিলাম। রাত সাড়ে ৩টার দিকে আমার গরুর বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে ঘুম ভাঙে। এ সময় আমি গোয়াল ঘরে ঢুকতেই ভাল্লুকটি আমার ওপর আক্রমণ করতে আসে। তখন নিজেকে বাঁচাতে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে আঘাত করলে সে আমার সোয়ার ঘরে ঢুকে পড়ে।
ছয়ছিড়ি গ্রামের স্থানীয় আকরাম মিয়া, মন্টু মিয়া, মামুন আহমেদ জানান, দুই-তিন দিন ধরে রাত হলে কুকুরের দল ঘেউ ঘেউ করে। গ্রামের লোকজন বাহিরে বের হলে কোনো না কিছু দেখে যার যার ঘরে ফিরে যান। ঘটনার দিন আমরা রাতে মনফর মিয়ার বাড়ি থেকে চিৎকার শুনে ভেবেছি গ্রামে মনে হয় চোর ঢুকেছে। যখন আমরা মনফর মিয়ার বাড়ির সামনে এগিয়ে গেলে একটি ভাল্লুক নদীর দিকে দৌড়ে পালাচ্ছে দেখা যায়।
ধারণা করা হচ্ছে বনাঞ্চলের পাহাড় থেকে ভাল্লুকটি খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়েছে। দিনে নদীর পাশে ঝোপ-ঝাড়ে লুকিয়ে থাকে, রাত হলে গ্রামে প্রবেশ করে ভাল্লুকটি।