শীতে গ্রাম বাংলার মানুষ পিঠা-পুলি উৎসবে মেতে ওঠে, যা এখন বিলুপ্তের পথে। নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠাপুলিকে পরিচয় করিয়ে দিতে ৩১শে জানুয়ারি শুক্রবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর পৌর এলাকার বাবুরঘোনে আয়োজন করা হয় পিঠা উৎসবের। নাচ-গান, বাহারি নকশা আর মজাদার পিঠা নিয়ে জমে উঠে এ উৎসব।
দিনভর এ উৎসবে যোগ দেয় নানা শ্রেণীপেশার মানুষ। শীতকালে পিঠার আয়োজন গ্রাম-বাংলার অন্যতম একটি অনুষজ্ঞ। এসময় প্রায় সব বাড়িতেই কমবেশি নতুন ধানের পিঠা-পুলি বানানো হলেও, এ উৎসব একটু অন্যরকম। গ্রামের কিষান-কিষানির ছেলেমেয়েদের মনে আনন্দ দেয়ার জন্য নাচ-গান ও পিঠা উৎসবের এই আয়োজন করে থাকেন শিক্ষিকা মমতাজ বেগম।
এ উৎসবকে ঘিরে অংশ নেয় লাল-হলুদ শাড়ি আর গাঁদা ফুলের মালা পড়া ছাত্রী ও উৎসাহী কৃষানীরা। ঢেঁকিছাঁটা চাল যাঁতায় পিষে সেই আটা থেকে তৈর করা হয় হরেক রকম পিঠা। আর সেই পিঠা খেতে আসা অতিথিদের গ্রাম বাংলার গীত গেয়ে আনন্দ দেয়া হয়। পাশাপাশি শেখানো হয় কীভাবে পিঠা বানাতে। এ কারণে ছেলেমেয়েদের আনন্দের মাত্রাটাও বেশি। পিঠা উৎসবের আয়োজক ও শিক্ষিকা মমতাজ বেগম জানান, মূলত হারিয়ে যাওয়া গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরতে এবং সংস্কৃতির সঙ্গে নতুন প্রজন্মের পরিচয় ঘটাতে গত ১৫ বছর ধরে এই আয়োজন। সংবাদের জেলা প্রতিনিধি সামসুল ইসলাম টুকু বলেন, আবহমান গ্রাম-বাংলার সংস্কৃতিগুলো হারাতে বসেছে।
মমতাজের মতো আরো কেউ এগিয়ে আসুক গ্রাম-বাংলার সংস্কৃতিগুলো নিয়ে এমনটাই প্রত্যাশা করেন। পাটিসাপটা, ভাপাপিঠা, পুলি, মুইঠা, তেলপিঠা, ও তিলের পিঠাসহ নানা নামের ও স্বাদের পিঠা উৎসবে বাড়তি পাওনা হিসেবে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আর ছোট-বড় সবার অংশগ্রহণে দিন কাটায় পিঠাপ্রেমীরা।
শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
শীতে গ্রাম বাংলার মানুষ পিঠা-পুলি উৎসবে মেতে ওঠে, যা এখন বিলুপ্তের পথে। নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠাপুলিকে পরিচয় করিয়ে দিতে ৩১শে জানুয়ারি শুক্রবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর পৌর এলাকার বাবুরঘোনে আয়োজন করা হয় পিঠা উৎসবের। নাচ-গান, বাহারি নকশা আর মজাদার পিঠা নিয়ে জমে উঠে এ উৎসব।
দিনভর এ উৎসবে যোগ দেয় নানা শ্রেণীপেশার মানুষ। শীতকালে পিঠার আয়োজন গ্রাম-বাংলার অন্যতম একটি অনুষজ্ঞ। এসময় প্রায় সব বাড়িতেই কমবেশি নতুন ধানের পিঠা-পুলি বানানো হলেও, এ উৎসব একটু অন্যরকম। গ্রামের কিষান-কিষানির ছেলেমেয়েদের মনে আনন্দ দেয়ার জন্য নাচ-গান ও পিঠা উৎসবের এই আয়োজন করে থাকেন শিক্ষিকা মমতাজ বেগম।
এ উৎসবকে ঘিরে অংশ নেয় লাল-হলুদ শাড়ি আর গাঁদা ফুলের মালা পড়া ছাত্রী ও উৎসাহী কৃষানীরা। ঢেঁকিছাঁটা চাল যাঁতায় পিষে সেই আটা থেকে তৈর করা হয় হরেক রকম পিঠা। আর সেই পিঠা খেতে আসা অতিথিদের গ্রাম বাংলার গীত গেয়ে আনন্দ দেয়া হয়। পাশাপাশি শেখানো হয় কীভাবে পিঠা বানাতে। এ কারণে ছেলেমেয়েদের আনন্দের মাত্রাটাও বেশি। পিঠা উৎসবের আয়োজক ও শিক্ষিকা মমতাজ বেগম জানান, মূলত হারিয়ে যাওয়া গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরতে এবং সংস্কৃতির সঙ্গে নতুন প্রজন্মের পরিচয় ঘটাতে গত ১৫ বছর ধরে এই আয়োজন। সংবাদের জেলা প্রতিনিধি সামসুল ইসলাম টুকু বলেন, আবহমান গ্রাম-বাংলার সংস্কৃতিগুলো হারাতে বসেছে।
মমতাজের মতো আরো কেউ এগিয়ে আসুক গ্রাম-বাংলার সংস্কৃতিগুলো নিয়ে এমনটাই প্রত্যাশা করেন। পাটিসাপটা, ভাপাপিঠা, পুলি, মুইঠা, তেলপিঠা, ও তিলের পিঠাসহ নানা নামের ও স্বাদের পিঠা উৎসবে বাড়তি পাওনা হিসেবে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আর ছোট-বড় সবার অংশগ্রহণে দিন কাটায় পিঠাপ্রেমীরা।