কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মো. সেলিম ভূঁইয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি হেঁসাখাল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ছিলেন।
শনিবার দুপুর ৩টার দিকে উপজেলার বাংগড্ডা ইউনিয়নের বাংগড্ডা বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নাঙ্গলকোট থানার ওসি এ কে ফজলুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা যায়, নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল বাংগড্ডা বাজারে। সেই সময় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া সমর্থিত একটি গাড়িবহর সেখানে পৌঁছালে দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে সেলিম ভূঁইয়া গুরুতর আহত হন এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান। সংঘর্ষে আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে, তবে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
নিহত সেলিম ভূঁইয়া সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়ার ঘনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন বলে তাঁর সমর্থকেরা দাবি করেছেন।
এ বিষয়ে বিএনপির উপজেলা সভাপতি মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার বক্তব্য নিতে তাঁর মোবাইলে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ওসি ফজলুল হক জানান, দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন এবং তাঁর মরদেহ হাসপাতালে রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে।
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মো. সেলিম ভূঁইয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি হেঁসাখাল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ছিলেন।
শনিবার দুপুর ৩টার দিকে উপজেলার বাংগড্ডা ইউনিয়নের বাংগড্ডা বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নাঙ্গলকোট থানার ওসি এ কে ফজলুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা যায়, নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল বাংগড্ডা বাজারে। সেই সময় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া সমর্থিত একটি গাড়িবহর সেখানে পৌঁছালে দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে সেলিম ভূঁইয়া গুরুতর আহত হন এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান। সংঘর্ষে আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে, তবে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
নিহত সেলিম ভূঁইয়া সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়ার ঘনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন বলে তাঁর সমর্থকেরা দাবি করেছেন।
এ বিষয়ে বিএনপির উপজেলা সভাপতি মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার বক্তব্য নিতে তাঁর মোবাইলে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ওসি ফজলুল হক জানান, দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন এবং তাঁর মরদেহ হাসপাতালে রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে।