৫ মাসে দুই দফায় কিশোরগঞ্জের ভৈরবের মেঘনায় ডিপো ঘাট ও নদী ভাঙনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ফেলা হচ্ছে জিও ব্যাগ। স্থায়ী সমাধানে নেই কোন পদক্ষেপ। ৩১ জানুয়ারি শুক্রবার বেলা ১২টায় নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শনে আসেন পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন। তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলে প্রশ্ন আসে জিও ব্যাগে রক্ষা করা সম্ভব কি ভৈরব বাজার। এসময় এমন অনেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে স্টাডি প্রকল্প চলমান রয়েছে। ভৈরবের যে সকল নদী ভাঙন জায়গা রয়েছে সেগুলো স্থায়ী সমাধান করার জন্য স্টাডি প্রকল্প শেষ পর্যায়ে আছে। শেষ হলে স্টাডির সুপারিশের আলোকে একটি উন্নয়ন প্রকল্প আমরা দাখিল করবো। মেঘনা নদীর ডান তীরে বাগানবাড়ি এলাকায় ৪ দিন আগে যে ভাঙন দেখা দিয়েছে ইতিমধ্যে ১৩শ জিও ব্যাগ ডাম্পিং হয়েছে। আমাদের ধারণা ৫ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হলে ভাঙন আমাদের কন্ট্রোলে আসবে। নদী ভাঙনের কবল থেকে জনগণের জানমালের রক্ষার্থে আমাদের বর্তমান সরকার ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বদ্ধপরিকর। অক্টোবরের ভাঙন দেখা দেয়ার পর এ পর্যন্ত পর্যাপ্ত প্রটেকশন দেয়া হয়েছে। স্থায়ী প্রটেকশনের জন্য ব্লক দিয়ে যেটা করা সেটার জন্য ডিবি বিয়োগ লুন করতে হবে। এ বিষয়ে একটি স্টাডি প্রকল্প চলমান রয়েছে। এই বছর জুলাই মাসে স্ট্যাডি শেষ হলে আমরা ভৈরবের জন্য একটি উন্নয়ন প্রকল্প উপস্থাপনা দাখিল করবো।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ভৈরব এর উপ-সহকারী প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা যায়, ২৭ জানুয়ারি সোমবার রাত ৮টা থেকে বাগানবাড়ি এলাকার ভৈরব-আশুগঞ্জ খেয়াঘাটে ভাঙন দেখা দিলে সেখানে ৫ হাজার জিও ব্যাগ ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ৫ মাস আগে ৮ সেপ্টেম্বর রাত দেড়টায় মেঘনা ব্রিজ সংলগ্ন ডিপো ঘাট এলাকা থেকে ১৮০ মিটার অংশে ভাঙন দেখা দিলে সেখানে ২৪ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। এ ছাড়াও ১ হাজার টিউব ফেলা হয়েছিল।
এ বিষয়ে উপ-সহকারী প্রকৌশলী শাহদাত হোসেন বলেন, জিও ব্যাগ স্থায়ী সমাধান না হলেও বছর দুইয়েক ঝুঁকিমুক্ত থাকবে ভাঙন এলাকা। সরকারের সহযোগিতা পেলে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্থায়ী সমাধানে যাওয়া সম্ভব।
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৫ মাসে দুই দফায় কিশোরগঞ্জের ভৈরবের মেঘনায় ডিপো ঘাট ও নদী ভাঙনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ফেলা হচ্ছে জিও ব্যাগ। স্থায়ী সমাধানে নেই কোন পদক্ষেপ। ৩১ জানুয়ারি শুক্রবার বেলা ১২টায় নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শনে আসেন পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন। তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলে প্রশ্ন আসে জিও ব্যাগে রক্ষা করা সম্ভব কি ভৈরব বাজার। এসময় এমন অনেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে স্টাডি প্রকল্প চলমান রয়েছে। ভৈরবের যে সকল নদী ভাঙন জায়গা রয়েছে সেগুলো স্থায়ী সমাধান করার জন্য স্টাডি প্রকল্প শেষ পর্যায়ে আছে। শেষ হলে স্টাডির সুপারিশের আলোকে একটি উন্নয়ন প্রকল্প আমরা দাখিল করবো। মেঘনা নদীর ডান তীরে বাগানবাড়ি এলাকায় ৪ দিন আগে যে ভাঙন দেখা দিয়েছে ইতিমধ্যে ১৩শ জিও ব্যাগ ডাম্পিং হয়েছে। আমাদের ধারণা ৫ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হলে ভাঙন আমাদের কন্ট্রোলে আসবে। নদী ভাঙনের কবল থেকে জনগণের জানমালের রক্ষার্থে আমাদের বর্তমান সরকার ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বদ্ধপরিকর। অক্টোবরের ভাঙন দেখা দেয়ার পর এ পর্যন্ত পর্যাপ্ত প্রটেকশন দেয়া হয়েছে। স্থায়ী প্রটেকশনের জন্য ব্লক দিয়ে যেটা করা সেটার জন্য ডিবি বিয়োগ লুন করতে হবে। এ বিষয়ে একটি স্টাডি প্রকল্প চলমান রয়েছে। এই বছর জুলাই মাসে স্ট্যাডি শেষ হলে আমরা ভৈরবের জন্য একটি উন্নয়ন প্রকল্প উপস্থাপনা দাখিল করবো।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ভৈরব এর উপ-সহকারী প্রকৌশলী অফিস সূত্রে জানা যায়, ২৭ জানুয়ারি সোমবার রাত ৮টা থেকে বাগানবাড়ি এলাকার ভৈরব-আশুগঞ্জ খেয়াঘাটে ভাঙন দেখা দিলে সেখানে ৫ হাজার জিও ব্যাগ ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ৫ মাস আগে ৮ সেপ্টেম্বর রাত দেড়টায় মেঘনা ব্রিজ সংলগ্ন ডিপো ঘাট এলাকা থেকে ১৮০ মিটার অংশে ভাঙন দেখা দিলে সেখানে ২৪ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে। এ ছাড়াও ১ হাজার টিউব ফেলা হয়েছিল।
এ বিষয়ে উপ-সহকারী প্রকৌশলী শাহদাত হোসেন বলেন, জিও ব্যাগ স্থায়ী সমাধান না হলেও বছর দুইয়েক ঝুঁকিমুক্ত থাকবে ভাঙন এলাকা। সরকারের সহযোগিতা পেলে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্থায়ী সমাধানে যাওয়া সম্ভব।