সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বছরের তুলনায় শুকনা মরিচ আমদানি বেড়েছে ১ হাজার ৬৬৩ টন। তবে আমদানি বাড়লেও এর কোনো প্রভাব? পড়েনি সাতক্ষীরার খুচরা বাজারে। এখনও ঊর্ধ্বমুখী দামে পণ্যটি বেচাকেনা হচ্ছে।
মঙ্গলবার ৪ ফেব্রুয়ারি সাতক্ষীরা জেলা সদরের কয়েকটি মসলা আড়ত ও খুচরা বিক্রয় প্রতিষ্ঠান ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার এ মসলা বাজারে শুকনা মরিচ খুচরা বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৪০০ টাকা দরে। এক মাস আগেও একই দামে পণ্যটি বেচাকেনা হয়েছিল।
সাতক্ষীরা সুলতানপুর বড় বাজারের সরদার স্টোরের স্বত্বাধিকারী আবদুল হাকিম জানান, আমদানি বাড়লেও পাইকারিতে শুকনা মরিচের দাম কমেনি। ফলে খুচরা বাজারে কোনো প্রভাব পড়ছে না।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ জানান, দাম না কমার ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এদিকে ভোমরা শুল্ক স্টেশ?নের রাজস্ব বিভাগ থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি পর্যন্ত এ বন্দর দিয়ে শুকনা মরিচ আমদানি হয়েছে ৩২ হাজার ৯২১ টন। যার আমদানি মূল্য ছিল ৮৮৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময় ৭৮৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা মূল্যের মোট ৩১ হাজার ২৫৮ টন শুকনা মরিচ আমদানি করা হয়েছিল।
ভোমরা বন্দর দিয়ে সারা বছরই প্রচুর পরিমাণ শুকনা মরিচ আমদানি হয়। আমদানিকৃত এসব মরিচ ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়।
দেশে কুমিল্লা, ভোলা, রায়পুর, বগুড়া, পঞ্চগড়, হাটহাজারী এলাকায় মরিচের আবাদ ও উৎপাদন হয় বেশি। শুকনা মরিচ মূলত রবি মৌসুমের পণ্য। ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশে শীতকালীন রবি মৌসুম শুরু হয়। তবে দেশি মরিচের মান ভালো হলেও আমদানিকৃত মরিচ শুধু দেখতে ভালো হওয়ায় খুচরা বাজারে এটির চাহিদা থাকে বেশি।
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বছরের তুলনায় শুকনা মরিচ আমদানি বেড়েছে ১ হাজার ৬৬৩ টন। তবে আমদানি বাড়লেও এর কোনো প্রভাব? পড়েনি সাতক্ষীরার খুচরা বাজারে। এখনও ঊর্ধ্বমুখী দামে পণ্যটি বেচাকেনা হচ্ছে।
মঙ্গলবার ৪ ফেব্রুয়ারি সাতক্ষীরা জেলা সদরের কয়েকটি মসলা আড়ত ও খুচরা বিক্রয় প্রতিষ্ঠান ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে।
মঙ্গলবার এ মসলা বাজারে শুকনা মরিচ খুচরা বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৪০০ টাকা দরে। এক মাস আগেও একই দামে পণ্যটি বেচাকেনা হয়েছিল।
সাতক্ষীরা সুলতানপুর বড় বাজারের সরদার স্টোরের স্বত্বাধিকারী আবদুল হাকিম জানান, আমদানি বাড়লেও পাইকারিতে শুকনা মরিচের দাম কমেনি। ফলে খুচরা বাজারে কোনো প্রভাব পড়ছে না।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ জানান, দাম না কমার ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এদিকে ভোমরা শুল্ক স্টেশ?নের রাজস্ব বিভাগ থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি পর্যন্ত এ বন্দর দিয়ে শুকনা মরিচ আমদানি হয়েছে ৩২ হাজার ৯২১ টন। যার আমদানি মূল্য ছিল ৮৮৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময় ৭৮৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা মূল্যের মোট ৩১ হাজার ২৫৮ টন শুকনা মরিচ আমদানি করা হয়েছিল।
ভোমরা বন্দর দিয়ে সারা বছরই প্রচুর পরিমাণ শুকনা মরিচ আমদানি হয়। আমদানিকৃত এসব মরিচ ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়।
দেশে কুমিল্লা, ভোলা, রায়পুর, বগুড়া, পঞ্চগড়, হাটহাজারী এলাকায় মরিচের আবাদ ও উৎপাদন হয় বেশি। শুকনা মরিচ মূলত রবি মৌসুমের পণ্য। ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশে শীতকালীন রবি মৌসুম শুরু হয়। তবে দেশি মরিচের মান ভালো হলেও আমদানিকৃত মরিচ শুধু দেখতে ভালো হওয়ায় খুচরা বাজারে এটির চাহিদা থাকে বেশি।