সমন্বয়হীনতা ও মনিটরিংয়ের অভাবে খুলনায় বিভিন্ন মামলার শুনানিতে সরকারি আইন কর্মকর্তাদের অনেকে উপস্থিত থাকছেন না। এতে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব শেখ নুরুল হাসান রুবা জানান, পিপি-এপিপিরা শুনানিতে না থাকলে সাধারণ বিচারপ্রার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। অপরাধীদের অনেকেই একতরফা শুনানিতে জামিনে বের হয়ে যান।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মামলার শুনানিতে সরকারি আইনজীবীদের অনুপস্থিতির কারণে দ্বিতীয় দফায় জেলা জজ আদালতের অধীনে ৪৫ জন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও অ্যাসিস্টেন্ট পাবলিক প্রসিকিউটরের (এপিপি) দায়িত্ব পুনর্বন্টন করা হয়েছে। একইসঙ্গে আইন কর্মকর্তাদের নির্দিষ্ট আদালতে উপস্থিত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি চৌধুরী তৌহিদুর রহমান তুষার জানান, শুনানিকালে কোনো আদালতে তিনজন এপিপি উপস্থিত থাকছেন। আবার কোথাও একজনও থাকছেন না। প্রথম দফায় জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫-এ কোনো সরকারি আইনজীবী নিয়োগ হয়নি। ২ ফেব্রুয়ারি এসব কারণে খুলনা জেলা জজ আদালতের অধীনে পিপি-এপিপিদের দ্বিতীয় দফায় দায়িত্ব বণ্টন করা হয়। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫ এপিপি পদে অ্যাডভোকেট জি এম আবু মুছাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এদিকে নতুন করে দায়িত্ব বণ্টন হলেও সরেজমিন কয়েকটি আদালতে এপিপি অনেককেই দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি। তাদের খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে সংশ্লিষ্টরা হতাশ হয়েছেন। খোঁজ-খবর নিয়ে জানা যায়, কয়েকজন আইনজীবী এখন পর্যন্ত পিপি, এপিপি পদে যোগদান করেননি। ফলে সেখানে সরকারি আইনজীবী ছাড়াই চলছে বিচার কার্যক্রম।
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সমন্বয়হীনতা ও মনিটরিংয়ের অভাবে খুলনায় বিভিন্ন মামলার শুনানিতে সরকারি আইন কর্মকর্তাদের অনেকে উপস্থিত থাকছেন না। এতে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব শেখ নুরুল হাসান রুবা জানান, পিপি-এপিপিরা শুনানিতে না থাকলে সাধারণ বিচারপ্রার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। অপরাধীদের অনেকেই একতরফা শুনানিতে জামিনে বের হয়ে যান।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মামলার শুনানিতে সরকারি আইনজীবীদের অনুপস্থিতির কারণে দ্বিতীয় দফায় জেলা জজ আদালতের অধীনে ৪৫ জন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও অ্যাসিস্টেন্ট পাবলিক প্রসিকিউটরের (এপিপি) দায়িত্ব পুনর্বন্টন করা হয়েছে। একইসঙ্গে আইন কর্মকর্তাদের নির্দিষ্ট আদালতে উপস্থিত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি চৌধুরী তৌহিদুর রহমান তুষার জানান, শুনানিকালে কোনো আদালতে তিনজন এপিপি উপস্থিত থাকছেন। আবার কোথাও একজনও থাকছেন না। প্রথম দফায় জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫-এ কোনো সরকারি আইনজীবী নিয়োগ হয়নি। ২ ফেব্রুয়ারি এসব কারণে খুলনা জেলা জজ আদালতের অধীনে পিপি-এপিপিদের দ্বিতীয় দফায় দায়িত্ব বণ্টন করা হয়। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫ এপিপি পদে অ্যাডভোকেট জি এম আবু মুছাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এদিকে নতুন করে দায়িত্ব বণ্টন হলেও সরেজমিন কয়েকটি আদালতে এপিপি অনেককেই দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি। তাদের খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে সংশ্লিষ্টরা হতাশ হয়েছেন। খোঁজ-খবর নিয়ে জানা যায়, কয়েকজন আইনজীবী এখন পর্যন্ত পিপি, এপিপি পদে যোগদান করেননি। ফলে সেখানে সরকারি আইনজীবী ছাড়াই চলছে বিচার কার্যক্রম।