নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার আশুজিয়া ইউনিয়নের সিংহেরগাঁও গ্রামে সেচ নিয়ে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। একপক্ষ হলেন স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মুকুল এবং অপরপক্ষে রয়েছেন গ্রামটির অর্ধশতাধিক কৃষক।
এ অবস্থায় বোরো ধানের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন স্থানীয় অর্ধশত কৃষক।
সোমবার সরজমিনে গেলে কথা হয়, গ্রামের একাধিক কৃষকের সঙ্গে তারা জানান, বিগত সরকারের সময়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মুকুল দলীয় প্রভাব বিস্তার করে একটি সেচ লাইনের অনুমোদন নিয়ে সেচ লাইন স্থাপন করেন। পরবর্তীতে গ্রামের যাদের জমির পরিমাণ বেশি রয়েছে, তাদের জমিতে ঠিকমত সেচের পানি না দেওয়া এবং কৃষকদের কাছে সেচের পানির বিল হিসেবে অতিরিক্ত চার্জ দাবি করেন। এ নিয়ে রফিকুল ইসলাম মুকুলের সঙ্গে অধিকাংশ কৃষকদের বনিবনা হচ্ছিল না। বিষয়টি নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে একপর্যায়ে গ্রাম্য সালিশ বসে। এতেও সমস্যা সমাধান না হওয়ায় গ্রামের লোকজন কৃষক বাবুল মিয়ার নামে একটি সেচ লাইলের অবেদন করে উপজেলা সেচ কমিটির কাছে এবং অনুমোদন নিয়ে সেচ লাইন স্থাপন করেন তারা।
পরবর্তীতে রফিকুল ইসলাম মুকুলের অভিযোগের ভিত্তিতে বাবুল মিয়ার সেচ লাইনের বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার আশুজিয়া ইউনিয়নের সিংহেরগাঁও গ্রামে সেচ নিয়ে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। একপক্ষ হলেন স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মুকুল এবং অপরপক্ষে রয়েছেন গ্রামটির অর্ধশতাধিক কৃষক।
এ অবস্থায় বোরো ধানের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন স্থানীয় অর্ধশত কৃষক।
সোমবার সরজমিনে গেলে কথা হয়, গ্রামের একাধিক কৃষকের সঙ্গে তারা জানান, বিগত সরকারের সময়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মুকুল দলীয় প্রভাব বিস্তার করে একটি সেচ লাইনের অনুমোদন নিয়ে সেচ লাইন স্থাপন করেন। পরবর্তীতে গ্রামের যাদের জমির পরিমাণ বেশি রয়েছে, তাদের জমিতে ঠিকমত সেচের পানি না দেওয়া এবং কৃষকদের কাছে সেচের পানির বিল হিসেবে অতিরিক্ত চার্জ দাবি করেন। এ নিয়ে রফিকুল ইসলাম মুকুলের সঙ্গে অধিকাংশ কৃষকদের বনিবনা হচ্ছিল না। বিষয়টি নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে একপর্যায়ে গ্রাম্য সালিশ বসে। এতেও সমস্যা সমাধান না হওয়ায় গ্রামের লোকজন কৃষক বাবুল মিয়ার নামে একটি সেচ লাইলের অবেদন করে উপজেলা সেচ কমিটির কাছে এবং অনুমোদন নিয়ে সেচ লাইন স্থাপন করেন তারা।
পরবর্তীতে রফিকুল ইসলাম মুকুলের অভিযোগের ভিত্তিতে বাবুল মিয়ার সেচ লাইনের বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন।