পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলার ঘোষেরহাট বাজারের- ঘোষেরহাট মোরেলগঞ্জ সড়কে ধান-হাট বসার কারণে যানবাহনসহ মানুষের চলাচল বিঘ্ন হচ্ছে। যে কোনো সময়ে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা বলে অভিযোগ পথচারীদের।
জানা গেছে, ঘোষেরহাট মোরেলগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ঘোষেরহাট থেকে মোড়েলগঞ্জ হয়ে বাগেরহাটে পৌঁছেছে এই সড়কটি। সড়কটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় ভোগান্তির যেন শেষ নেই। বছরের পর বছর ওই বাজারের সড়কের দুই পাশের খোলা জায়গা হচ্ছে দখল। কিন্তু অবৈধ দখলদাররা ওই সড়কের দুই পাশে স্থাপনা নির্মাণ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কারণে ভোগান্তির যেন শেষ নেই। ধান ও ফুটপাতে শাকসবজির হাটের জন্য নির্ধারিত খোলা জায়গাটি দখল করে নিয়েছেন। গত কয়েক বছরে।
অবৈধভাবে গড়ে ওঠা সব স্থাপনা ভেঙে দখলদারদের উচ্ছেদ না করায় অবৈধ দখলদাররা ও থেমে নেই। এ কারণে এখন বাধ্য হয়ে ধানের বাজারটি সড়কের ওপর বসতে হচ্ছে। ফলে স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। পাশেই রয়েছে সেউতিবাড়িয়া ভাড়ানী খালের ব্রিজ। ব্রিজটি একেবারেই জড়াজীর্ণ। দু’বছর আগে ভেঙে পড়ায় সুপারি গাছের সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে দুই উপজেলার পথচারীরা।
বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘোষেরহাট বাজার এলাকায় সড়কের ওপর বসে ধান কেনাবেচা হচ্ছে। কৃষকরা নছিমন, করিমন অটোরিক্সা ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে ধান নিয়ে এসে বিক্রির জন্য সড়কের ওপর রেখেছেন।
ব্যবসায়ীরা কৃষকের কাছ থেকে ধান ও কেনার পর মহাসড়কের ওপর স্তুপ করে রেখে দিয়েছেন। এতে সড়কের দুই পাশ দখল হয়ে যাওয়ায় মোড়েলগঞ্জ উপজেলাসহ, পত্তাশী, হোগলাবুনিয়াসহ ১৫টি ইউনিয়নের মানুষের চলাচল।
ধান বিক্রি করতে আসা কয়েকজন কৃষক বলেন, বাজারে কোনো আলাদা স্পেস না থাকায় সড়কের পাশেই ধান কেনাবেচা হয়। তাই সড়কের পাশেই তারা ধান নিয়ে দাঁড়ান।
মোড়েলগঞ্জ-হোগলাবুনিয়া-সোলম বাড়িয়া, পত্তাশীসহ আঞ্চলিক সড়কে চলাচলরত চালক জসিম মিয়া বলেন, বুধবার এ সড়ক দিয়ে গাড়ি চালানো খুব কষ্টকর।
ব্রিজের ওপারে তো যাই না, এপার দিয়ে যাত্রী নিয়ে তারপর যাই।
ইন্দুরকানী ইউনিয়ন ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ করিম তালুকদারী ইমন বলেন। দ্রুত এই বিষয়ে আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব দ্রুত এই বিষয়টি সমাধান হবে।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলার ঘোষেরহাট বাজারের- ঘোষেরহাট মোরেলগঞ্জ সড়কে ধান-হাট বসার কারণে যানবাহনসহ মানুষের চলাচল বিঘ্ন হচ্ছে। যে কোনো সময়ে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা বলে অভিযোগ পথচারীদের।
জানা গেছে, ঘোষেরহাট মোরেলগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ঘোষেরহাট থেকে মোড়েলগঞ্জ হয়ে বাগেরহাটে পৌঁছেছে এই সড়কটি। সড়কটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় ভোগান্তির যেন শেষ নেই। বছরের পর বছর ওই বাজারের সড়কের দুই পাশের খোলা জায়গা হচ্ছে দখল। কিন্তু অবৈধ দখলদাররা ওই সড়কের দুই পাশে স্থাপনা নির্মাণ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কারণে ভোগান্তির যেন শেষ নেই। ধান ও ফুটপাতে শাকসবজির হাটের জন্য নির্ধারিত খোলা জায়গাটি দখল করে নিয়েছেন। গত কয়েক বছরে।
অবৈধভাবে গড়ে ওঠা সব স্থাপনা ভেঙে দখলদারদের উচ্ছেদ না করায় অবৈধ দখলদাররা ও থেমে নেই। এ কারণে এখন বাধ্য হয়ে ধানের বাজারটি সড়কের ওপর বসতে হচ্ছে। ফলে স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। পাশেই রয়েছে সেউতিবাড়িয়া ভাড়ানী খালের ব্রিজ। ব্রিজটি একেবারেই জড়াজীর্ণ। দু’বছর আগে ভেঙে পড়ায় সুপারি গাছের সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে দুই উপজেলার পথচারীরা।
বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘোষেরহাট বাজার এলাকায় সড়কের ওপর বসে ধান কেনাবেচা হচ্ছে। কৃষকরা নছিমন, করিমন অটোরিক্সা ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে ধান নিয়ে এসে বিক্রির জন্য সড়কের ওপর রেখেছেন।
ব্যবসায়ীরা কৃষকের কাছ থেকে ধান ও কেনার পর মহাসড়কের ওপর স্তুপ করে রেখে দিয়েছেন। এতে সড়কের দুই পাশ দখল হয়ে যাওয়ায় মোড়েলগঞ্জ উপজেলাসহ, পত্তাশী, হোগলাবুনিয়াসহ ১৫টি ইউনিয়নের মানুষের চলাচল।
ধান বিক্রি করতে আসা কয়েকজন কৃষক বলেন, বাজারে কোনো আলাদা স্পেস না থাকায় সড়কের পাশেই ধান কেনাবেচা হয়। তাই সড়কের পাশেই তারা ধান নিয়ে দাঁড়ান।
মোড়েলগঞ্জ-হোগলাবুনিয়া-সোলম বাড়িয়া, পত্তাশীসহ আঞ্চলিক সড়কে চলাচলরত চালক জসিম মিয়া বলেন, বুধবার এ সড়ক দিয়ে গাড়ি চালানো খুব কষ্টকর।
ব্রিজের ওপারে তো যাই না, এপার দিয়ে যাত্রী নিয়ে তারপর যাই।
ইন্দুরকানী ইউনিয়ন ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ করিম তালুকদারী ইমন বলেন। দ্রুত এই বিষয়ে আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব দ্রুত এই বিষয়টি সমাধান হবে।