ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের গুলিতে আব্দুল খলিল মিয়া (৫৫), ছেলে মো. আসিফ (২০), খলিল মিয়ার ভাই অলি মিয়া (৫০), ভাগ্নে নাছির মিয়া (২০) আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহত খলিল মিয়া নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি পশ্চিম পাড়া গ্রামের হিরু মিয়ার ছেলে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহত অলি মিয়ার স্ত্রী সেলিনা বেগম সোমবার রাতে সন্ত্রাসী মনাকসহ ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে নবীনগর থানায় একটি মামলা করেছেন।
আহতদের স্বজনরা জানান, সোমবার খলিল মিয়ার ভাতিজার বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। সকালের দিকে তুচ্ছ বিষয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন পিস্তল ও বন্দুক নিয়ে হামলা চালায়। এতে খলিল মিয়া, তার ছেলে, ভাই ও ভাগ্নে গুরুতর আহত হয়। দ্রুত তাদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, সোমবার সন্ধ্যার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ওই তাদেরকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছিল।
পরে তাদেরকে জরুরি বিভাগের অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসার পর হাসপাতালে রয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সোমবার সকালে খলিল মিয়া ছেলেকে নিয়ে ভাতিজার বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যান। এ সময় পূর্বশত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের মনাক ডাকাত ও তার ছেলেরা তাদের ওপর গুলি চালান এতে গুলিবিদ্ধ হন বাবা-ছেলেসহ ৪ জন। পরে এ অবস্থায় তাদের ঢাকায় নিয়ে ভর্তি করে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের গুলিতে আব্দুল খলিল মিয়া (৫৫), ছেলে মো. আসিফ (২০), খলিল মিয়ার ভাই অলি মিয়া (৫০), ভাগ্নে নাছির মিয়া (২০) আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহত খলিল মিয়া নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি পশ্চিম পাড়া গ্রামের হিরু মিয়ার ছেলে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহত অলি মিয়ার স্ত্রী সেলিনা বেগম সোমবার রাতে সন্ত্রাসী মনাকসহ ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে নবীনগর থানায় একটি মামলা করেছেন।
আহতদের স্বজনরা জানান, সোমবার খলিল মিয়ার ভাতিজার বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। সকালের দিকে তুচ্ছ বিষয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন পিস্তল ও বন্দুক নিয়ে হামলা চালায়। এতে খলিল মিয়া, তার ছেলে, ভাই ও ভাগ্নে গুরুতর আহত হয়। দ্রুত তাদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, সোমবার সন্ধ্যার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ওই তাদেরকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছিল।
পরে তাদেরকে জরুরি বিভাগের অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসার পর হাসপাতালে রয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সোমবার সকালে খলিল মিয়া ছেলেকে নিয়ে ভাতিজার বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যান। এ সময় পূর্বশত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের মনাক ডাকাত ও তার ছেলেরা তাদের ওপর গুলি চালান এতে গুলিবিদ্ধ হন বাবা-ছেলেসহ ৪ জন। পরে এ অবস্থায় তাদের ঢাকায় নিয়ে ভর্তি করে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।