ময়মনসিংহে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন ১১ আইনজীবী । বুধবার ০৫ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক রুনা নাহিদ আকতার পুলিশের তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের প্রেক্ষিতে এই মামলার রায় দেন।
সাইবার ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারি রবিউল আলম চৌধুরী জানান, গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে আদালত চত্বরে শেখ মুজিবুর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে স্লোগান দেয়ায় বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের জেলা শাখার সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবুল কালাম মুহাম্মদ আজাদ ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় ১৪ সেপ্টেম্বর এ মামলা দায়ের করেছিলেন।
মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া আইনজীবীরা হলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. নূরুল হক, রেজাউল করিম চৌধুরী, ওসমান গনি মল্লিক মাখন, মাহবুবুর রশিদ তামান্না, আবুল কালাম আজাদ, আরিফুল ইসলাম সোহাগ, রাইসুল ইসলাম, তফাজ্জল হোসেন, আহসান উল্লাহ আনার, জহিরুল ইসলাম ও শামসুন্নাহার।
এ মামলা দায়েরের পর পুলিশ অ্যাডভোকেট উসমান গনি মল্লিক মাখন ও তোফাজ্জল হোসেনকে আটক কারাগারে পাঠান। দুই মাসের বেশি সময় ধরে এ মামলায় তারা কারাগারে বন্দি ছিলেন।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ময়মনসিংহে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন ১১ আইনজীবী । বুধবার ০৫ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক রুনা নাহিদ আকতার পুলিশের তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের প্রেক্ষিতে এই মামলার রায় দেন।
সাইবার ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারি রবিউল আলম চৌধুরী জানান, গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে আদালত চত্বরে শেখ মুজিবুর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে স্লোগান দেয়ায় বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের জেলা শাখার সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবুল কালাম মুহাম্মদ আজাদ ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় ১৪ সেপ্টেম্বর এ মামলা দায়ের করেছিলেন।
মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া আইনজীবীরা হলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. নূরুল হক, রেজাউল করিম চৌধুরী, ওসমান গনি মল্লিক মাখন, মাহবুবুর রশিদ তামান্না, আবুল কালাম আজাদ, আরিফুল ইসলাম সোহাগ, রাইসুল ইসলাম, তফাজ্জল হোসেন, আহসান উল্লাহ আনার, জহিরুল ইসলাম ও শামসুন্নাহার।
এ মামলা দায়েরের পর পুলিশ অ্যাডভোকেট উসমান গনি মল্লিক মাখন ও তোফাজ্জল হোসেনকে আটক কারাগারে পাঠান। দুই মাসের বেশি সময় ধরে এ মামলায় তারা কারাগারে বন্দি ছিলেন।