দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ৩৯৫ কেজি ওজনের প্রায় কোটি টাকা মূল্যের একটি কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে নীলফামারী র্যাব-১৩। মুর্তিটির মূল্য ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। বিষ্ণুমুর্তিটি পাচারের অভিযোগে আক্কাস আলী নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আটক আক্কাস আলী উপজেলার শতগ্রাম ইউনিয়নের অর্জনাহার এলাকার মৃত আবেদ আলীর ছেলে। তিনি শতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য। বুধবার বীরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল গফুর মুর্তি উদ্ধার এবং গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওসি জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় র্যাব-১৩ সিপিসি-২ নীলফামারীর মেজর ইসতিয়াকের নেতৃত্বে থানা পুলিশের সহযোগিতায় এই মুর্তি উদ্ধার করা হয়। ওসি আরও জানান, ৩৯৫ কেজি ওজনের বিষ্ণুমূর্তিটিসহ র্যাব-২ একজনকে গ্রেপ্তারের পর বীরগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই ঘটনায় র্যাব সদস্য আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথ অভিযানে উপজেলার শতগ্রাম ইউনিয়নের অর্জুনাহার এলাকার কৃষক মৃত ছমির আলীর ছেলে গোলাম মোর্শেদের বাড়ীর গোয়াল ঘরের পিছনে গর্তে পাটি দিয়ে মোড়ানো পলিথিন প্যাঁচানো অবস্থায় দৈর্ঘ্য ৬৬ ইঞ্চি, প্রস্ত ৩০ ইঞ্চি, ৩৯৫ কেজি ওজনের বিষ্ণুমূর্তিটি মাটি খুড়ে উদ্ধার করা হয়। কোটি টাকা মুল্যের ওই বিষ্ণুমূর্তি চোরাচালানের উদ্দেশ্যে একটি সংঘবদ্ধ চক্র নিয়ে এসে লুকিয়ে রেখেছিল।
র্যাব জানায়, এই ঘটনায় একজন পলাতক রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামী দীর্ঘদিন ধরে মূর্তি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে মূর্তি চোরাচালান করে আসছিলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ৩৯৫ কেজি ওজনের প্রায় কোটি টাকা মূল্যের একটি কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে নীলফামারী র্যাব-১৩। মুর্তিটির মূল্য ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। বিষ্ণুমুর্তিটি পাচারের অভিযোগে আক্কাস আলী নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আটক আক্কাস আলী উপজেলার শতগ্রাম ইউনিয়নের অর্জনাহার এলাকার মৃত আবেদ আলীর ছেলে। তিনি শতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য। বুধবার বীরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল গফুর মুর্তি উদ্ধার এবং গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওসি জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় র্যাব-১৩ সিপিসি-২ নীলফামারীর মেজর ইসতিয়াকের নেতৃত্বে থানা পুলিশের সহযোগিতায় এই মুর্তি উদ্ধার করা হয়। ওসি আরও জানান, ৩৯৫ কেজি ওজনের বিষ্ণুমূর্তিটিসহ র্যাব-২ একজনকে গ্রেপ্তারের পর বীরগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। এই ঘটনায় র্যাব সদস্য আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথ অভিযানে উপজেলার শতগ্রাম ইউনিয়নের অর্জুনাহার এলাকার কৃষক মৃত ছমির আলীর ছেলে গোলাম মোর্শেদের বাড়ীর গোয়াল ঘরের পিছনে গর্তে পাটি দিয়ে মোড়ানো পলিথিন প্যাঁচানো অবস্থায় দৈর্ঘ্য ৬৬ ইঞ্চি, প্রস্ত ৩০ ইঞ্চি, ৩৯৫ কেজি ওজনের বিষ্ণুমূর্তিটি মাটি খুড়ে উদ্ধার করা হয়। কোটি টাকা মুল্যের ওই বিষ্ণুমূর্তি চোরাচালানের উদ্দেশ্যে একটি সংঘবদ্ধ চক্র নিয়ে এসে লুকিয়ে রেখেছিল।
র্যাব জানায়, এই ঘটনায় একজন পলাতক রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামী দীর্ঘদিন ধরে মূর্তি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে মূর্তি চোরাচালান করে আসছিলেন তিনি।