মুন্সীগঞ্জ : রাতের আঁধারে সাংবাদিকের রেস্টুরেন্ট গুঁড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে রাতের আঁধারে এক সাংবাদিকের রেস্টুরেন্টে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জেলার গজারিয়া উপজেলার পুরান বাউশিয়া এলাকার মহাসড়কের পাশে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ জসিমউদ্দিনেরে “কাহুদি রেস্টুরেন্ট” এক্সেভেটর দিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়।
এ ঘটনায় প্রায় ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি সাধনের দাবি করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক জসিমউদ্দিন।
তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে তার সঙ্গে পুরান বাউশিয়া গ্রামের মৃত আ. মোতালেবের ছেলে কামরুল হাসান শামীমের বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে আদালতে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। এমতাবস্থায় ৩-৪ দিন ধরেই তার ৩ ভাড়াটিয়া যথাক্রমে আবুল কালাম, জহিরুল ইসলাম কানন ও রাসেল সরকারকে রেস্টুরেন্ট ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল পক্ষটি। নতুবা রেস্টুরেন্ট ভবন ভেঙে ফেলাসহ আগুনে পুড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয় তারা।
এরপর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রতিপক্ষ কামরুল হাসান শামীম ও তার সঙ্গীয় আলমগীরের নেতৃত্বে একদল লোক রেস্টুরেন্টে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরবর্তীতে ওই দিন গভীর রাত আড়াইটা থেকে এক্সেভেটর দিয়ে রেস্টুরেন্ট ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে জানতে প্রতিপক্ষ কামরুল হাসান শামীমের মোবাইল ফোন নাম্বারে কল করা হলে বন্ধ পাওয়া গেছে।
একই সঙ্গে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদের মোবাইল ফোন নাম্বারে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি কল গ্রহণ করেননি।
মুন্সীগঞ্জ পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শাসসুল আলম সরকার বলেন, অভিযোগ দেয়া হলে এ ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মুন্সীগঞ্জ : রাতের আঁধারে সাংবাদিকের রেস্টুরেন্ট গুঁড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা -সংবাদ
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে রাতের আঁধারে এক সাংবাদিকের রেস্টুরেন্টে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জেলার গজারিয়া উপজেলার পুরান বাউশিয়া এলাকার মহাসড়কের পাশে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ জসিমউদ্দিনেরে “কাহুদি রেস্টুরেন্ট” এক্সেভেটর দিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়।
এ ঘটনায় প্রায় ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি সাধনের দাবি করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক জসিমউদ্দিন।
তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে তার সঙ্গে পুরান বাউশিয়া গ্রামের মৃত আ. মোতালেবের ছেলে কামরুল হাসান শামীমের বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে আদালতে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। এমতাবস্থায় ৩-৪ দিন ধরেই তার ৩ ভাড়াটিয়া যথাক্রমে আবুল কালাম, জহিরুল ইসলাম কানন ও রাসেল সরকারকে রেস্টুরেন্ট ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল পক্ষটি। নতুবা রেস্টুরেন্ট ভবন ভেঙে ফেলাসহ আগুনে পুড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয় তারা।
এরপর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রতিপক্ষ কামরুল হাসান শামীম ও তার সঙ্গীয় আলমগীরের নেতৃত্বে একদল লোক রেস্টুরেন্টে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরবর্তীতে ওই দিন গভীর রাত আড়াইটা থেকে এক্সেভেটর দিয়ে রেস্টুরেন্ট ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে জানতে প্রতিপক্ষ কামরুল হাসান শামীমের মোবাইল ফোন নাম্বারে কল করা হলে বন্ধ পাওয়া গেছে।
একই সঙ্গে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদের মোবাইল ফোন নাম্বারে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি কল গ্রহণ করেননি।
মুন্সীগঞ্জ পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শাসসুল আলম সরকার বলেন, অভিযোগ দেয়া হলে এ ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।