‘বই হোক আনন্দ ও সচেতনতার উপকরণ‘ এ প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে ৫ দিনব্যাপি মহান একুশে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বই মেলা-২০২৫ শুরু হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। রোববার সকাল ১০টায় চবি বুদ্ধিজীবী চত্বরে বইমেলা উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিন, চবির সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য এসএমফজলুল হক এবং সৃজনশীল প্রকাশনার সভাপতি মোঃ শাহাব উদ্দিন বাবু। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মুমতাহিনাহ্ জুঁইয়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী পুজা প্রামানিক এবং ইংরেজি বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী আহমেদ শান্ত। অনুষ্ঠানে বইমেলা উদযাপন কমিটির সদস্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদস্য-সচিব প্রফেসর ড. মো. আলমগীর এবং ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক গোলাম হোসেন হাবীবসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক ও সুধীরা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা এবং চট্টগ্রামসহ দেশের নামকরা বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা এই বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছে। বইমেলা ৯ ফেব্রুয়ারী (রোববার) থেকে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত সকলের জন্য উন্মুক্ত ধাকবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, এই বইমেলা কেবলমাত্র বইয়ের প্রদর্শনী নয়, বরং এটি আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও ভবিষ্যৎকে সংযুক্ত করার এক গুরুত্বপূর্ণ সেতু। বই জাতির চেতনার দর্পণ।
একটি জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধি নির্ভর করে তার শিক্ষার মানের ওপর, আর বই হলো সে শিক্ষার অন্যতম প্রধান বাহন। বইমেলা কেবল ব্যবসায়িক কার্যক্রম নয়, এটি এক সৃজনশীল বিপ্লব, যা আমাদের মনন ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষতা বাড়ায়। বর্তমানে মানসম্মত বই প্রকাশ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। প্রকাশনা জগতে চরম বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে।
বর্তমানে প্রকাশকবান্ধব বইমেলা হচ্ছে, লেখকবান্ধব বইমেলা হচ্ছে না। আমাদেরকে এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। উপাচার্য এই বৈষম্য দূরীকরণে একটি অভিযোগ সেল গঠনের জন্য বাংলা একাডেমির প্রতি অনুরোধ জানান, যেখানে সাধারণ লেখকরা তাদের অভিযোগ করতে পারবেন। এই মেলার মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা জ্ঞানের আলোয় নিজেদের সমৃদ্ধ করবে, এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা।
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
‘বই হোক আনন্দ ও সচেতনতার উপকরণ‘ এ প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে ৫ দিনব্যাপি মহান একুশে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বই মেলা-২০২৫ শুরু হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। রোববার সকাল ১০টায় চবি বুদ্ধিজীবী চত্বরে বইমেলা উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিন, চবির সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য এসএমফজলুল হক এবং সৃজনশীল প্রকাশনার সভাপতি মোঃ শাহাব উদ্দিন বাবু। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মুমতাহিনাহ্ জুঁইয়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী পুজা প্রামানিক এবং ইংরেজি বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী আহমেদ শান্ত। অনুষ্ঠানে বইমেলা উদযাপন কমিটির সদস্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদস্য-সচিব প্রফেসর ড. মো. আলমগীর এবং ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক গোলাম হোসেন হাবীবসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক ও সুধীরা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা এবং চট্টগ্রামসহ দেশের নামকরা বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা এই বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছে। বইমেলা ৯ ফেব্রুয়ারী (রোববার) থেকে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত সকলের জন্য উন্মুক্ত ধাকবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, এই বইমেলা কেবলমাত্র বইয়ের প্রদর্শনী নয়, বরং এটি আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও ভবিষ্যৎকে সংযুক্ত করার এক গুরুত্বপূর্ণ সেতু। বই জাতির চেতনার দর্পণ।
একটি জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধি নির্ভর করে তার শিক্ষার মানের ওপর, আর বই হলো সে শিক্ষার অন্যতম প্রধান বাহন। বইমেলা কেবল ব্যবসায়িক কার্যক্রম নয়, এটি এক সৃজনশীল বিপ্লব, যা আমাদের মনন ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষতা বাড়ায়। বর্তমানে মানসম্মত বই প্রকাশ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। প্রকাশনা জগতে চরম বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে।
বর্তমানে প্রকাশকবান্ধব বইমেলা হচ্ছে, লেখকবান্ধব বইমেলা হচ্ছে না। আমাদেরকে এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। উপাচার্য এই বৈষম্য দূরীকরণে একটি অভিযোগ সেল গঠনের জন্য বাংলা একাডেমির প্রতি অনুরোধ জানান, যেখানে সাধারণ লেখকরা তাদের অভিযোগ করতে পারবেন। এই মেলার মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা জ্ঞানের আলোয় নিজেদের সমৃদ্ধ করবে, এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা।