শরীয়তপুরের নড়িয়া উজেলার কলুকাঠি এলাকায় মিনি চিড়িয়াখানা বানিয়ে বন্দি রাখা হয়েছিল ভালুক, অজগর সাপ এবং সজারুসহ বিভিন্ন প্রাণী। ওই মিনি চিড়িয়াখানাটি বন্ধ করে দিয়ে প্রণীগুলোকে উদ্ধার করার পর পাঠানো হয়েছে গাজীপুরের শ্রীপুরের গাজীপুর সাফারি পার্কে।মঙ্গলবার সকাল ৯টায় গাজীপুর সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানিয়েছে। এর আগে সোমবার বিকেলে প্রাণীগুলোকে গাজীপুর সাফারি পার্কে বিশেষ ব্যবস্থায় নিয়ে আসেন বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের কর্মীরা। প্রাণীগুলো হলো ১টি ভাল্লুক, ৩টি বার্মিজ অজগর সাপ, ১টি মিঠা পানির কুমির এবং ৯টি সজারু। সাফারি পার্ক ও বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট সূত্র জানায়, প্রাণীগুলোকে বর্তমানে সাফারী পার্কের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।রোববার শরীয়তপুরের নড়িয়া উজেলার কলুকাঠি এলাকায় ‘মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম’ নামে একটি শিশুপার্ক ও পিকনিক স্পটের মধ্যে অবৈধভাবে স্থাপিত মিনি চিড়িয়াখানায় অভিযান চালিয়ে এসব প্রাণী উদ্ধার করা হয়। বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক ছানাউল্যা পাটওয়ারীর নির্দেশনায় অভিযানিক দলের নেতৃত্বে ছিলেন ওই ইউনিটের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস। অভিযানে উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে ১টি ভাল্লুক, ১টি মিঠা পানির কুমির, ৩টি বার্মিজ অজগর সাপ, ৯টি সজারু, ২টি মেছো বিড়াল, ২টি বন বিড়াল, ২টি কালিম পাখি, ১০টি ঘুঘু, ২টি টিয়া পাখি এবং ২টি বালি হাঁস। বন্যপ্রণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ অনুযায়ী এসব বন্যপ্রাণীকে দখলে রাখা, শিকার করা এবং ক্রয়-বিক্রয় করা স্পূর্ণ আইন পরিপন্থি কাজ। পরে উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে কিছু প্রাণী গাজীপুর সাফারি পার্কে পাঠানো হয়েছে। বাকিগুলোকে প্রকৃতিতে অবমুক্ত করা হবে।
বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম নামে শিশু পার্ক ও পিকনিক স্পট কর্তৃপক্ষ আইন না জেনে এসব প্রাণীকে আটকে রেখেছিলেন বলে স্বীকার করেছেন। উদ্ধার প্রাণীগুলোকে গাজীপুর সাফারি পার্কে পাঠানো হয়েছে। গাজীপুর সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের কোয়োন্টোইনে প্রাণীগুলোকে নির্দিষ্ট সময় ধরে রাখা হবে। পরে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রাণীগুলো এখন ভালো আছে।
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শরীয়তপুরের নড়িয়া উজেলার কলুকাঠি এলাকায় মিনি চিড়িয়াখানা বানিয়ে বন্দি রাখা হয়েছিল ভালুক, অজগর সাপ এবং সজারুসহ বিভিন্ন প্রাণী। ওই মিনি চিড়িয়াখানাটি বন্ধ করে দিয়ে প্রণীগুলোকে উদ্ধার করার পর পাঠানো হয়েছে গাজীপুরের শ্রীপুরের গাজীপুর সাফারি পার্কে।মঙ্গলবার সকাল ৯টায় গাজীপুর সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানিয়েছে। এর আগে সোমবার বিকেলে প্রাণীগুলোকে গাজীপুর সাফারি পার্কে বিশেষ ব্যবস্থায় নিয়ে আসেন বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের কর্মীরা। প্রাণীগুলো হলো ১টি ভাল্লুক, ৩টি বার্মিজ অজগর সাপ, ১টি মিঠা পানির কুমির এবং ৯টি সজারু। সাফারি পার্ক ও বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট সূত্র জানায়, প্রাণীগুলোকে বর্তমানে সাফারী পার্কের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।রোববার শরীয়তপুরের নড়িয়া উজেলার কলুকাঠি এলাকায় ‘মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম’ নামে একটি শিশুপার্ক ও পিকনিক স্পটের মধ্যে অবৈধভাবে স্থাপিত মিনি চিড়িয়াখানায় অভিযান চালিয়ে এসব প্রাণী উদ্ধার করা হয়। বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক ছানাউল্যা পাটওয়ারীর নির্দেশনায় অভিযানিক দলের নেতৃত্বে ছিলেন ওই ইউনিটের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস। অভিযানে উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে ১টি ভাল্লুক, ১টি মিঠা পানির কুমির, ৩টি বার্মিজ অজগর সাপ, ৯টি সজারু, ২টি মেছো বিড়াল, ২টি বন বিড়াল, ২টি কালিম পাখি, ১০টি ঘুঘু, ২টি টিয়া পাখি এবং ২টি বালি হাঁস। বন্যপ্রণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ অনুযায়ী এসব বন্যপ্রাণীকে দখলে রাখা, শিকার করা এবং ক্রয়-বিক্রয় করা স্পূর্ণ আইন পরিপন্থি কাজ। পরে উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে কিছু প্রাণী গাজীপুর সাফারি পার্কে পাঠানো হয়েছে। বাকিগুলোকে প্রকৃতিতে অবমুক্ত করা হবে।
বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম নামে শিশু পার্ক ও পিকনিক স্পট কর্তৃপক্ষ আইন না জেনে এসব প্রাণীকে আটকে রেখেছিলেন বলে স্বীকার করেছেন। উদ্ধার প্রাণীগুলোকে গাজীপুর সাফারি পার্কে পাঠানো হয়েছে। গাজীপুর সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের কোয়োন্টোইনে প্রাণীগুলোকে নির্দিষ্ট সময় ধরে রাখা হবে। পরে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রাণীগুলো এখন ভালো আছে।