দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলায় ছোট ছোট গাছে কুলের ভারে ডাল মাটিতে নুইয়ে পড়ছে -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের গ্রামাঞ্চলের কৃষি খামারে বিষমুক্ত আপেল কুলের ব্যাপক ফলন হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে উৎপাদিত আপেল কুল পাঠানো হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকা, মাটির উর্বরতা এবং চাহিদা থাকায় অত্র উপজেলার উদ্যোক্তা কৃষকরা কৃষি খামার ছাড়াও আবাদি ও অনাবাদি জমিতে আপেল কুল চাষ করে লাভবান হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, অত্র এলাকার মাটি কুল চাষের জন্য উপযোগী। বিগত কয়েক বছর ধরেই উপজেলায় বানিজ্যিকভাবে কুল চাষ শুরু হয়। ফলটি লাভজনক হওয়ায় উপজেলায় কুলচাষির সংখ্যা বেড়ে যায়। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের সড়কের পাশের আবাদি ও অনাবাদি জমি, খামারসহ পতিত জমিতে কুল চাষ করে অনেক বেকার যুবক লাভবান হচ্ছে। উন্নত জাতের আপেল কুল গাছ তেমন বড় হয় না। ছোট ছোট গাছেই প্রচুর পরিমাণে কুল ধরে থাকে। গাছগুলো ছোট ছোট হওয়ায় কুলের ভারে ডাল মাটিতে নুইয়ে পড়ে যায়। গাছ ছোট হওয়ার কারণে কুল সংগ্রহ করতে তেমন বেগ পেতে হয় না। কুল সংরক্ষণ ও বাজারে বিক্রি করার জন্য উদ্যোক্তরা সর্বদা ব্যস্ত থাকছে। বর্তমানে কুলের মৌসুম চলছে। অত্র উপজেলায় আপেলকুল ও বাউকুলের ব্যাপক চাষ হয়েছে। এই দুই প্রজাতির কুল মিষ্টি হওয়ায় হাট-বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে জানায়, দশমিনা উপজেলার মাটি কুল চাষের জন্য উপযোগী। চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে উন্নত প্রজাতির কূল চাষের জন্য পরামর্শ দেয় হয়। আবহাওয়া ভালো থাকায় কুলের ব্যাপক ফলন হয়েছে।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলায় ছোট ছোট গাছে কুলের ভারে ডাল মাটিতে নুইয়ে পড়ছে -সংবাদ
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের গ্রামাঞ্চলের কৃষি খামারে বিষমুক্ত আপেল কুলের ব্যাপক ফলন হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে উৎপাদিত আপেল কুল পাঠানো হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকা, মাটির উর্বরতা এবং চাহিদা থাকায় অত্র উপজেলার উদ্যোক্তা কৃষকরা কৃষি খামার ছাড়াও আবাদি ও অনাবাদি জমিতে আপেল কুল চাষ করে লাভবান হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, অত্র এলাকার মাটি কুল চাষের জন্য উপযোগী। বিগত কয়েক বছর ধরেই উপজেলায় বানিজ্যিকভাবে কুল চাষ শুরু হয়। ফলটি লাভজনক হওয়ায় উপজেলায় কুলচাষির সংখ্যা বেড়ে যায়। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের সড়কের পাশের আবাদি ও অনাবাদি জমি, খামারসহ পতিত জমিতে কুল চাষ করে অনেক বেকার যুবক লাভবান হচ্ছে। উন্নত জাতের আপেল কুল গাছ তেমন বড় হয় না। ছোট ছোট গাছেই প্রচুর পরিমাণে কুল ধরে থাকে। গাছগুলো ছোট ছোট হওয়ায় কুলের ভারে ডাল মাটিতে নুইয়ে পড়ে যায়। গাছ ছোট হওয়ার কারণে কুল সংগ্রহ করতে তেমন বেগ পেতে হয় না। কুল সংরক্ষণ ও বাজারে বিক্রি করার জন্য উদ্যোক্তরা সর্বদা ব্যস্ত থাকছে। বর্তমানে কুলের মৌসুম চলছে। অত্র উপজেলায় আপেলকুল ও বাউকুলের ব্যাপক চাষ হয়েছে। এই দুই প্রজাতির কুল মিষ্টি হওয়ায় হাট-বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে জানায়, দশমিনা উপজেলার মাটি কুল চাষের জন্য উপযোগী। চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে উন্নত প্রজাতির কূল চাষের জন্য পরামর্শ দেয় হয়। আবহাওয়া ভালো থাকায় কুলের ব্যাপক ফলন হয়েছে।